চতুর্থ পর্ব

311 1 0
                                    

পরদিন সবাই কোলকাতা ফিরলো। কিন্তু যে আশিক গিয়েছিল সে আশিক ফিরলো না, ফিরলো এক কাকওল্ড পুরুষ। যে আর্য গিয়েছিল সে আর্য ফিরলো না, ফিরলো রেশমীতে মুগ্ধ এক কামার্ত পুরুষ। যে রেশমী গিয়েছিল সে রেশমী ফিরলো না, ফিরলো এক সদ্য প্রস্ফুটিত চোদনখোর কামুকী নারী। রাতে আর্যের সাথে রেশমী আর ভাড়া করা মাগীর সাথে আর্য এমন রাত জাগা জেগেছে যে পরদিন ফিরে খাওয়া আর ঘুম ছাড়া আর কিছু করতে পারলো না তারা। দুদিন কেটে গেলো অলস সময়। তারপর রেশমীর শরীর আবার জেগে উঠতে লাগলো। অলস বিকেলে শুয়ে ছিলো দুজনে।

রেশমী- এই আশিক।
আশিক- বলো সুইটহার্ট।
রেশমী- লাগাও না আজ একটু।
আশিক- উমমমমমমম। ইচ্ছে করছে?

রেশমী- ভীষণ। যা নেশা ধরিয়েছো তুমি।
আশিক- তুমিও তো কম নেশা করোনি ডার্লিং।
রেশমী- এই সেদিন রাতে কেমন এনজয় করলে?

আশিক- ভালোই। এক্সপার্ট মহিলা। সুখ দিয়েছে। রোল প্লে করেছি।
রেশমী- তাই? কাকে ভেবে নিয়েছো ওকে?
আশিক- তোমার বোনকে ভেবে।
রেশমী- ইসসসসসসস। রুপা এখনও ছোটো আছে আশিক।

আশিক- তাই? মাই দুলিয়ে যখন হাটে তখন ছোটো মনে হয়? আর কলেজে পড়ে ও। চোদন খাচ্ছে বোধহয় দেখো।
রেশমী- তাই? যেভাবে তুমি লাগাতে ক্লাসরুমের পেছনে?
আশিক- ইসসসসসস কি দিন ছিলো।

নোংরা গল্প করতে করতে আশিক আর রেশমী একে ওপরের বুকে চলে এসেছে। রেশমী আশিকের খালি গায়ে শরীর ঠেকিয়েছে। আশিক রেশমীর হাউস কোটের ফিতেতে টান দিয়ে খুলে দিলো। তারপর হাত ঢুকিয়ে দিলো ভেতরে। রেশমীর ৩৬ সাইজের মাই খামচে ধরলো আশিক। রেশমী স্বামীর স্পর্শে কেঁপে উঠলো। কিন্তু আশিক আর আগের আশিক নেই। রেশমী আবেশে চোখ বন্ধ করে ফেলেছে।

আশিক- রুপার গুলো এরকমই হবে একদিন। ৩৪ তো হয়েছেই।
রেশমী- আহহহহহ আশিক। তুমি আমার মাই টিপছো।
আশিক- নাহহহহহ। রুপার টিপছি।

রেশমীর বুঝতে বাকী রইলো না যে আশিক তাকে সেক্স মেসিন ভাবছে। অনুভূতির কোনো মূল্য দেবার মতো অবস্থা আশিকের নেই। তবু সে একটা চেষ্টা করলো। বুকে আশিকের হাতের মোচড় খেয়ে আবারও শীৎকার দিয়ে উঠলো।
রেশমী- আহহহহহহহহ আশিক।
আশিক- আশিক না, বলো জামাইবাবু।
রেশমী- আহহহহহহ জামাইবাবু, কি করছো?
আশিক- তোমাকে রেডি করছি রুপা।
রেশমী- কিসের রেডি জামাইবাবু?

অজানা ভবিষ্যতের দিকেHikayelerin yaşadığı yer. Şimdi keşfedin