নান্টুর এরকমভাবে সেক্সের অভিজ্ঞতা নেই। সে ছুটে গেলো রেশমীর পাশে। গিয়ে সামনে থেকে রেশমীর মুখে চুমুর পর চুমু দিতে লাগলো। অস্থির হয়ে উঠলো রেশমী। কামার্ত স্বরে বলে উঠলো, “নাম কি তোমার হ্যান্ডসাম?”
নান্টু- আমি নান্টু।
রেশমী- কচি মাল তুমি। তবে নাম না আমি কাজে পরিচয় নিই। কাজ করো।নান্টু হাঁটু গেড়ে বসে পড়লো। কাটা অবধি ড্রেস সরিয়ে মুখ ঢুকিয়ে দিলো ড্রেসের ভেতর। ফুল ছাপ লাল প্যান্টি ভেতরে। নান্টু প্যান্টির দিকে তাকালো। সামনেটা অলরেডি বাপির কচলাকচলির ফলে রস বেরিয়ে ভিজেছে। সেই ভেজা প্যান্টিতে মুখ দিলো নান্টু। রেশমী শিউরে উঠলো। নান্টু বুঝতে পেরে এবার চাটতে শুরু করলো ভেজা প্যান্টি। রেশমী কাম শীৎকার আরও বাড়িয়ে দিলো। ওপরে বাপি ততক্ষণে ফিতে সরিয়ে দুই মাই বের করে ফেলেছে। ব্রা এর হুকও খুলে দিয়েছে। নান্টু ভেজা প্যান্টি চাটতে চাটতে দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরলো। রেশমী শীৎকার দিয়ে উঠলো। নান্টু প্যান্টি দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে টেনে নামাতে লাগলো। রেশমী ভীষণ হর্নি হয়ে যাচ্ছে এদের কার্যকলাপে। বাপি তো ওদিকে দুই হাতে দুই মাই চটকাচ্ছে।
বাপি- রেশমী ডার্লিং ড্রিঙ্কস নেবে?
রেশমী- নেবো। তবে এক রাউন্ডের পর। এক রাউন্ড পুরো নেশা ছাড়া নিতে চাই।
বাপি- এক রাউন্ড নিলে যে অন্য নেশা ধরে যাবে ডার্লিং।
রেশমী- বাড়ার নেশা? ও তো আমার আছেই। এই নান্টু।
নান্টু- হ্যাঁ বৌদি।
রেশমী- চাটো না।নান্টু এবার নির্দয়ভাবে চাটতে লাগলো। প্রথমে গুদের চারপাশ, তারপর আস্তে আস্তে ভেতরে জিভ ঢোকাতে লাগলো। কি ভীষণ খসখসে জিভ নান্টুর। যেনো শিরীষ পেপার দিয়ে ঘষে দিচ্ছে রেশমীর গুদ। রেশমী সুখে বিহ্বল হয়ে উঠলো। দু’হাতের একটা দিয়ে বাপির হাত বুকে চাপতে লাগলো আরেকটা দিয়ে নান্টুর মাথা গুদে। জীবনের প্রথম থ্রীসাম। বাপি আর নান্টুও রেশমীকে নিরাশ করছে না। ওদের অত্যধিক অত্যাচারে রেশমীর শরীর বেঁকে গেলো। তলপেট মোচড় দিচ্ছে রেশমীর। ঘনঘন নিশ্বাস।
সময় আগত বুঝে বাপি আর নান্টুও গতি বাড়িয়ে দিলো। আর তার ফলস্বরূপ একটুক্ষণের মধ্যে নান্টুর মুখ ভরিয়ে দিলো রেশমী। নান্টু মুখভর্তি রস নিয়ে উঠে দাড়ালো। বাপি এগিয়ে এলো সামনে। রেশমীর মুখে জিভ ঢুকিয়ে দিলো বাপি। নান্টুও রেশমীর মুখে জিভ ঢুকিয়ে উগড়ে দিলো রেশমীর কামরস। তিনজনে আয়েস করে সবটুকু রস চেটে খেলো। জল খসিয়ে তাও বা একটু শান্ত হয়েছিলো রেশমী। কিন্তু এই নোংরামিতে আরও বেশী কামার্ত হয়ে উঠলো। রেশমী দু’হাতে দুজনের বারমুডায় হাত দিলো। চোদনবাজ বাড়াগুলোকে খুঁজে পেতে দেরী হলো না। কচলাতে শুরু করলো রেশমী। দুজনে একসাথে শীৎকার দিয়ে উঠলো।
BINABASA MO ANG
অজানা ভবিষ্যতের দিকে
Fantasyদীর্ঘদিন প্রেম ও তারপর বিবাহিত এক দম্পতি নেহাতই মজার ছলে সম্পুর্ন কাকোল্ড হয়ে ওঠার গল্প।