মৈত্রী অবাক হয়ে গেল কথাটা শুনে।দারুণ একটা কথা বলেছে মিশু।দুনিয়ায় সবাই সুস্থ, সুন্দর হয়ে গেলে এত বিচিত্রতা তো থাকবে না।সবাইকেই একরকম লাগবে।কিছু অস্বাভাবিক মানুষ থাকলেও কোনো ক্ষতি তো নেই।যেমন, মিশু একটু পাগল পাগল স্বভাবের।ওর এই পাগলামি গুলোর জন্যই ওকে সবার থেকে আলাদা মনে হয়।ও যদি গম্ভীর টাইপের ম্যাডাম হয়ে হাটাহাটি করে,ও...
নিম্মি মহাবিরক্ত তার স্বামীর উপর,ভীষণ রাগ হচ্ছে। বিয়ের আগে তো এমন ছিল না,তবে এখন কেন?! *************** বাস্তবতা বদলে দেয় সবাইকে।গাছের কচি পাতাও পরিপক্ক হয়ে শুকিয়ে ঝড়ে পরে। কিন্তু ভালোবাসা? ভালোবাসার গাছের পাতাও এভাবে কালের অন্ধকার গহ্বরে হারায়? নাকি নতুন পাতায় প্রতি ঋতুতে নতুন রঙ ধারণ করে?এই ভালোবাসার গাছ কেমন করে সা...
A walkway to destiny... ইটালিতে থাকা জেসমিন আয়াজ তার জীবনকে নতুন রূপে সাজাতে,নতুন মোড় নিতে শুরু করে "জার্নি"। এই জার্নি তাকে নিয়ে যায় আরেক জার্নির পথে,সেখান থেকে আরেক জার্নিতে।একের পর এক জার্নিতে তার জীবন বদলে যায়।জার্নিই তাকে নিয়ে যায় তার এমন গন্তব্যে যা সে না চাইলেও মেনে নিতে হবে! কিন্তু কেন?! কারণ তার উপর আছে তার ম...
রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই...
ইমন একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। ইমন তার পরিবার ও কলেজ জীবন নিয়ে অনেক সুখে ছিল। হঠাৎ তার জীবনে ভালোবাসা আসল। ইমনের জীবন পাল্টে গেল। ইমন জরিয়ে গেল ভালোবাসায়। এরপর ঘটে গেল ইমনের জীবনে অনেক কিছু। ইমন কী তার ভালোবাসার মানুষকে সারাজীবনের জন্য পাবে..??? নাকি ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে ফেলবে..??? জানতে হলে পড়ুন.....
A girl finds herself looking more beautiful in an ancient mirror. A mirror that has secret of its own. It's the very first mini story I wrote last year.
সদ্য বিবাহিত পাত্রের বাসর রাতে স্ত্রীকে ভুলে গিয়ে বিয়ের দিন চুরি হয়ে যাওয়া জুতার দুঃখে চোরকে গালমন্দ দিতে দিতে এ গল্পের শুরু... জীবনের অনেক গল্পই তিক্ততা দিয়ে শুরু হয়। কিন্তু কথায় আছে না, "শেষ ভালো যার, সব ভালো তার"? এ গল্পের শেষটাও কি তেমন??
রাত যত বাড়ছে, বাস ততই যাত্রী শূন্য হচ্ছে। এক পর্যায়ে সে খেয়াল করে সে ই বাসের একমাত্র যাত্রী। ঘটনাটি খুব অপরিচিত না... কিন্তু শেষটা কোথায়?
"তুমি ঐন্দ্রিলা, নীলিমার মতো অস্ফুটো অভিমানী। অদেখা স্বর্গের মতো সুন্দর, তোমার একজোড়া মায়াবী চোখ।
শরতের বিকেল, আকাশে তুলো উড়া মেঘ। কারন ছাড়া ভালো না লাগার এক বিকেল...
Broken family র মেয়ে অবন্তী। তার Life এর কিছু বিষন্ন স্মৃতি। আর ছোট্ট একটা প্রেমের কাহিনী নিয়ে "অপেক্ষার প্রহর" গল্পটা। তবে সমাপ্তিটা একটু ভিন্ন। এখানে আপনি হ্যাপি এন্ডিং আর স্যাড এন্ডিং দুটোর মজাই পাবেন। শেষটা জানার জন্য আপনাকে পুরো গল্পটা পড়তে হবে...
তন্ময় বাসায় ফেরার পর থেকেই বেলকুনিতে বসে আছে।অনেক্ষন ধরে ফোনে কথা বলল।তারপর থেকে মনটা খুব খারাপ মনে হচ্ছে।হয়ত ওর গার্ল ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া হয়েছে। আমি চুপচাপ দূর থেকে দেখছি।কাছে যেতে সাহস পাচ্ছি না।
কেউ হঠাৎ প্রেমে পড়ে, আবার কেউ কেউ বাধ্য হয়ে প্রেমে পড়ে। এমনি এক প্রেম-প্রতিশোধের খেলা নিয়ে আমার দ্বিতীয় গল্প। ভালো লাগলে অবশ্যই জানাবেন।
জানি হবেনা আমার - গল্প থাকবে মিথ্যে - তুই চেয়েছি একটা গল্প মিথ্যা লিখতে । যদি তোকে নিয়ে একটা গল্প না লিখি - হবোনা আমি সত্তি । তুই চেয়েছি একটা গল্প মিথ্যা লিখতে । কারাগারে আজ আমি আছি , জয় হইছে মিথ্যের - সত্য গুলোই চাপা রইছে -জন্ম হইছে মিথ্যের । তুই চেয়েছি একটা গল্প মিথ্যা লিখতে । অন্ধকারে আলো খুঁজতে হারিয়েছি পথ সত্যি ।...
লেখকের সাথে নীলাক্ষীর পরিচয়টা কাকতালীয়। তবে শেষটা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত... #নীলাক্ষী আমার লেখা তৃতীয় গল্প:)
"আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে তাই হেরি তায় সকল খানে আছে সে নয়নতারায়, আলোকধারায় তাই না হারায়....." প্রতিটা মানুষের ভালোবাসার নিজস্ব ধরন থাকে৷তাই সেই ভালোবাসার প্রকাশ ও হয় স্বতন্ত্র৷কিন্তু একটা বিষয় সব ক্ষেত্রেই এক৷ মনের মানুষ মনের চিলেকোঠায় যে চিরস্থায়ী ঘর বানায়,শত মাইলের দুরত্বেও সে ঘরের কোনো পরিবর্তন হয় না৷ অবস্...
ইফতি উঠে এসে আমার মাথাটা ধরে ফেললো।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো।আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললাম।ধুকপুকুনি টা বাড়তে শুরু করেছে।কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে।ইফতি একদম কাছে চলে এসেছে!
প্রেমে পড়তে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন নেই, একটা মুহূর্ত কিংবা একটা নজরকাড়া নাকফুল ই যথেষ্ট । লেখা- মিম
আমার বেশির ভাগ গল্প ছোট ছোট । তবে মাঝে মাঝে কিছু বড় বড় গল্প লিখেছি । সেই গল্প গুলোই এই বইতে এক পর্বে কিংবা কয়েক পর্বে পোস্ট করবো ! সব গুলো বড় গল্প আস্তে আস্তে এখানে এসে জমা হবে । পড়ার আমন্ত্রন রইলো ।
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
উনি তখন বিমানবাহিনীতে সবে ঢুকেছেন।টগবগে তরুণ! উনাকে দেখতে যে তখন কি ভালো দেখায়। ভীষণ লম্বা, গভীর চোখ, অার সবথেকে সুন্দর উনার হাসি।শুধু মাথাভর্তি ঝাকরা চুলটাই ছোট করে ছাটা। ইস! এমন হ্যান্ডসাম ছেলে সারা পৃথিবীতেই বুঝি অার একটাও নেই।পৃথিবীতে কেনো, অাশে পাশের কোনো গ্রহেও নেই।
বছর তিনেক অাগের দিকে। অামি তখন সিএমসিতে পড়ছি। ফাইনাল পরীক্ষার মাঝামাঝি এসে অামার ভীষণ জ্বর হয়ে গেলো। বাসায় জানালাম না, বাসায় জানানো মানে বাবা বলবেন, পরীক্ষা কুইট কর! সুতরাং জানানোর প্রশ্নই অাসে না।
পুনমকে অামি প্রথম দেখি বিয়ের দিনই! রেজিস্টৃর পরে যখন মালাবদলে অামাকে ও'র কাছে নিয়ে যাওয়া হলো, ও কিন্তু একবার ও তাঁকায়নি অামার দিকে। শাড়ি ঠিক করার অজুহাতে নিচু হয়ে টিস্যু চেপে বারবার চোখ মুছছিলো।
ছোটবেলা থেকেই যে কথাটা অামার নামে প্রচলিত ছিল, তা হলো পড়কুট! তাঁর কারণ অামার পড়াশোনা।অাত্মীয় স্বজন সবার ধারণা ছিলো অামি চব্বিশ ঘন্টাই পড়ি। অামি ভীষণ পড়ুয়া মেয়ে শুধু এই একটা কারণে ছোটবড় সব কাজিনদের কাছে অামি চোখের বিষ ছিলাম। অামাদের বিশাল কাজিন গ্রুপ। যখনি কোনো ফ্যামিলি ফাংশান হতো; হই হুল্লোড় অার অানন্দের ধুম।কিন্তু স...
