মৈত্রী অবাক হয়ে গেল কথাটা শুনে।দারুণ একটা কথা বলেছে মিশু।দুনিয়ায় সবাই সুস্থ, সুন্দর হয়ে গেলে এত বিচিত্রতা তো থাকবে না।সবাইকেই একরকম লাগবে।কিছু অস্বাভাবিক মানুষ থাকলেও কোনো ক্ষতি তো নেই।যেমন, মিশু একটু পাগল পাগল স্বভাবের।ওর এই পাগলামি গুলোর জন্যই ওকে সবার থেকে আলাদা মনে হয়।ও যদি গম্ভীর টাইপের ম্যাডাম হয়ে হাটাহাটি করে,ও...
হাস্যরসাত্মক গল্প . মেয়েরা এত স্বার্থপর হয় কিভাবে? আমাকে টেনশনে ফেলে দিয়ে নিজে বিয়ের চিন্তায় মগ্ন! ভেবে চিন্তে আমার বন্ধু মিনহাজ কে কল দিলাম। ওকে বললাম এখুনি আমার সাথে দেখা করতে।
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
ইফতি উঠে এসে আমার মাথাটা ধরে ফেললো।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো।আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললাম।ধুকপুকুনি টা বাড়তে শুরু করেছে।কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে।ইফতি একদম কাছে চলে এসেছে!
তন্ময় বাসায় ফেরার পর থেকেই বেলকুনিতে বসে আছে।অনেক্ষন ধরে ফোনে কথা বলল।তারপর থেকে মনটা খুব খারাপ মনে হচ্ছে।হয়ত ওর গার্ল ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া হয়েছে। আমি চুপচাপ দূর থেকে দেখছি।কাছে যেতে সাহস পাচ্ছি না।
রাইমা হবু বর ভেবে এক অপরিচিত পুরুষের কেবিনে ঢুকে পড়ল যার সাথে কাটিয়ে দিল ট্রেনে পুরো একটা রাত! কি হয়েছিল সে রাতে? তারপর? সেই ভুল কেবিনে বসে কাটানো রাতের প্রভাব কেমন ছিল? কি করেছিল রাইমা যখন জানতে পেলো তার স্বপ্নপুরুষ আসলে তার হবু বর নয়? আর সেই ভুল মানুষটি? সে কোথায় হারালো?
আসিফের সামনে বিয়ে।বাবার চড় খাওয়ার পর বিয়েতে মানা করার আর কোন উপায়ও নেই।বাবাকে নানাভাবে চেষ্টা করেও এই বিয়ে থামানো যাচ্ছে না। কেন বিয়ে থামাতে হবে?বিয়ে তো আসিফের ছয় মাসের প্রেমিকা প্রিয়ন্তির সাথেই।তবে কেন আসিফ এই বিয়ে ভাঙার চেষ্টা করছে? কারণ প্রিয়ন্তি মাত্র নবম শ্রেণির ছাত্রী।আর আসিফ এইচএসসি পরীক্ষার্থী।এত কম বয়সে কোনো...
A walkway to destiny... ইটালিতে থাকা জেসমিন আয়াজ তার জীবনকে নতুন রূপে সাজাতে,নতুন মোড় নিতে শুরু করে "জার্নি"। এই জার্নি তাকে নিয়ে যায় আরেক জার্নির পথে,সেখান থেকে আরেক জার্নিতে।একের পর এক জার্নিতে তার জীবন বদলে যায়।জার্নিই তাকে নিয়ে যায় তার এমন গন্তব্যে যা সে না চাইলেও মেনে নিতে হবে! কিন্তু কেন?! কারণ তার উপর আছে তার ম...
রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই...
ফারহার জীবন থেমে যায়নি। জামান চলে গেছে, জামানের কাছ থেকে সে সরে এসেছে। কিন্তু সে কি আদৌ পেরেছে সরে আসতে? তাহলে কে তার অভিসারক? ফারহার বিয়ে হলো কার সাথে? কিভাবে? ফারহা এখন কি করছে? তারপর? ফারহার গল্পের শেষ অংশটুকু নিয়ে আবারও হাজির হলাম। অভিসারিণীর অভিসারকের দেখা পাওয়া যাবে আশা করা যায়❤️
অনেকক্ষণ ঝেড়ে কেশেও যখন শান্ত হৃদির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হলো না তখন সরাসরি গিয়ে হ্যালো বলতে হলো। ----- হ্যালো! আমার নাম শান্ত। তুমি নিশ্চয়ই আমাকে চেনো? তুমি হৃদি তাই না? ----- হ্যাঁ। ----- বাই দা ওয়ে, পরিচয় তো হয়েই গেলো। তাহলে আজ থেকে আমরা বেস্ট ফ্রেন্ড, OK? হৃদির তো আক্কেল গুড়ুম! যে ছেলে এতো দিন কথা বলা তো দূরে...
-- আপনার রসায়ন কেমন লাগে? -- খুবই জঘন্য লাগে। স্কুলে তো আমি রসায়নেই বারবার ফেইল করতাম। তখন ভাবতাম, 'হাইয়ান' গাধাকে যদি পাইতাম তবে মারতে মারতে এলজেবরা করে দিবো! আর 'ল্যাভয়সিয়ে'কে পাইলে কাঁচা কাঁচা চিবিয়ে খাবো! -- এই যে মিস, সাবধানে কথা বলেন! আমার সামনে আপনি স্যারদের নিয়ে আজেবাজে কথা বলবেন আর আমি মুখ বোঝে সহ্য করবো তা ক...
সবাই সুন্দর করে নিজের নাম বললেও উনি সেদিন শুধুমাত্র দুটো কথাই বলেছিলেন। নিঃসংকোচে, "তমা মিস, লাস্ট ব্রেঞ্চে বসেছি বলে আমাকে গাধা ছাত্র ভাববেন না কিন্তু।" একটু থেমে... "আপনি দেখতে অনেক অনেক সুন্দর, আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে।" এটুকু বলে উনি বসে গিয়ে ছিলেন। সেদিন দশ বছরের বাচ্চার মুখে সেই কথা শুনে আমি একটু লজ্জাই পেয়েছিলা...
"প্রেমে পড় বারণ কারণে অকারণ মনে পড়লেও আজকে তোমায় মনে করা বারণ।।" খুবই হাসিখুশি খামখেয়ালি একটা মেয়ে আলতা যার কারো কাছেই বেশিদিন মন টিকে না। সে হঠাৎ এক অফিসারের প্রেমে পড়ে। কিন্তু আলতার প্রেমে পড়া অফিসার আহসান টগরের বারণ কেন? শেষ পর্যন্ত কীভাবে হ্যাপি এন্ডিং হয় সেটাই দেখার পালা...!
দিদার কাছে যেতেই উনি কি যেন বিরবির করে বলে ওয়ামির কপালে ফু দিলেন, "আল্লাহ আমার নাতিকে বদনজর থেকে রক্ষা করুন, আমিন!" বদনজর কি তা ওয়ামি বোঝতে পারলো না তাই রাতে খালামনিকে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, "খা-মনি বদনজর কী?" ওয়ামির খালামনি জবাব দিলেন, "তোর খবিশ পুলিন চাচা যে নজরে তাকায় তাকে বদ নজর বলে।"
যিনাত সাকিবকে খুব করে চায়। কিন্তু কারো কাছ থেকে ভালোবাসা চাওয়ার আগে তো নিজেকে তার যোগ্য করে তুলতে হবে। যিনাত একটা সাধারণ মেয়ে যাকে নিজের সব ক্লাসমেইটরাই বোধ হয় ভালো করে চিনে না, অপরদিকে সাকিব জনপ্রিয় একজন গায়ক। সে কোন মুখে সাকিবের কাছে তার ভালোবাসার প্রতিউত্তর চাইবে? ★ A Mahtim Sakib Fanfiction.. জানি মাহতিম কখনোই এটা...
ডাঃ শিমুল একটু ভালো করে ওয়াসির দিকে তাকালো। জ্বরে বোধহয় মেয়েটার মাথা পুরোপুরি গেছে! বিরক্ত হয়ে বললো, "এই হসপিটালেরই তৃতীয় তলায় সাজিদ প্রেকটিস করতে বসে। তুমি চাইলে তার কাছে ট্রিটমেন্ট এর জন্য যেতে পারো।" ----"আপনার সাইকিয়াট্রিস্ট বন্ধুর কাছে ট্রিটমেন্ট করতে আপনি আমাকে পরামর্শ দিচ্ছেন?! কী বোঝাতে চাইছেন? আমি সাইকো?"
