"আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে তাই হেরি তায় সকল খানে আছে সে নয়নতারায়, আলোকধারায় তাই না হারায়....." প্রতিটা মানুষের ভালোবাসার নিজস্ব ধরন থাকে৷তাই সেই ভালোবাসার প্রকাশ ও হয় স্বতন্ত্র৷কিন্তু একটা বিষয় সব ক্ষেত্রেই এক৷ মনের মানুষ মনের চিলেকোঠায় যে চিরস্থায়ী ঘর বানায়,শত মাইলের দুরত্বেও সে ঘরের কোনো পরিবর্তন হয় না৷ অবস্...
[[[best rank-#137 in mystery/thriller]]] I think this is the best story of mine with a mind fucking twist. I will not tell anymore but in the end you will not regret , i can assure that thing... So if you like mind fuck stories lets have a try... Hey, have you read my another stories??? Not yet hah?? Make sure to chec...
সর্বোচ্চ র্যাংকিং- # ১-ছোটগল্প # ১- জীবন # ১- banglastory # ২- প্রেম মানব জীবন কতই না বিচিত্র৷ এই জীবনে কত কিছুই না ঘটে ৷ এগুলোর মধ্যে কতগুলো থাকে কাঙ্ক্ষিত? জীবনের এমনই কিছু কাঙ্ক্ষিত এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা নিয়েই থাকবে এই বই এর গল্পগুলো...
শোভন ব্যাংকে চাকুরী করে। নতুন চাকুরী। শাখায় প্রচন্ড গ্রাহকের ভীড়। দম ফেলার সময় নেই। টেবিলে অনেক কাগজপত্র। ভীড় একটু হালকা হলেই চেয়ারে হেলান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ের আড্ডা আর হৈচৈয়ের স্মৃতিতে ডুবে যায়। তার মন খারাপ হয়। ব্যাংকে গ্রাহকরা পৃথিবার সবচেয়ে ব্যস্ত লোকের ভাব নিয়ে আসে। কারো মুখে হাসি নেই। হইচই করার সুযোগ ন...
এই বইয়ের গল্প গুলো যদিও আমিই লিখেছি কিন্তু এই থিম গুলো আমার নয় । আমার ইনবক্সে অনেকে অনেক সময় অনুরোধ করে তাদের নিয়ে গল্প লিখে দিতে । অনেকে নিজেদের কাহিনী শোনায় । সেই রকম কিছু থিম নিয়ে আমি এই কয়েকটা গল্প লিখেছি । সেগুলো এই ভালবাসা দিবস উপলক্ষ্যে প্রকাশ করলাম । সামনে আরও লিখবো যদি আপনার দেওয়া থিমটা আমার পছন্দ হয় ।
কেউ হঠাৎ প্রেমে পড়ে, আবার কেউ কেউ বাধ্য হয়ে প্রেমে পড়ে। এমনি এক প্রেম-প্রতিশোধের খেলা নিয়ে আমার দ্বিতীয় গল্প। ভালো লাগলে অবশ্যই জানাবেন।
নিম্মি মহাবিরক্ত তার স্বামীর উপর,ভীষণ রাগ হচ্ছে। বিয়ের আগে তো এমন ছিল না,তবে এখন কেন?! *************** বাস্তবতা বদলে দেয় সবাইকে।গাছের কচি পাতাও পরিপক্ক হয়ে শুকিয়ে ঝড়ে পরে। কিন্তু ভালোবাসা? ভালোবাসার গাছের পাতাও এভাবে কালের অন্ধকার গহ্বরে হারায়? নাকি নতুন পাতায় প্রতি ঋতুতে নতুন রঙ ধারণ করে?এই ভালোবাসার গাছ কেমন করে সা...
ছোটবেলা থেকেই যে কথাটা অামার নামে প্রচলিত ছিল, তা হলো পড়কুট! তাঁর কারণ অামার পড়াশোনা।অাত্মীয় স্বজন সবার ধারণা ছিলো অামি চব্বিশ ঘন্টাই পড়ি। অামি ভীষণ পড়ুয়া মেয়ে শুধু এই একটা কারণে ছোটবড় সব কাজিনদের কাছে অামি চোখের বিষ ছিলাম। অামাদের বিশাল কাজিন গ্রুপ। যখনি কোনো ফ্যামিলি ফাংশান হতো; হই হুল্লোড় অার অানন্দের ধুম।কিন্তু স...
অামি সিলেট থেকে ট্রেনে উঠেছি।মেয়েটির টিকিট ও সিলেট থেকে ছিলো, কিন্তু সে উঠলো কুলাউড়া থেকে। কমবয়সী, সুদর্শনা।লম্বা ছিপছিপে গড়নেরহাসি হাসি সুন্দর মুখ!
বছর তিনেক অাগের দিকে। অামি তখন সিএমসিতে পড়ছি। ফাইনাল পরীক্ষার মাঝামাঝি এসে অামার ভীষণ জ্বর হয়ে গেলো। বাসায় জানালাম না, বাসায় জানানো মানে বাবা বলবেন, পরীক্ষা কুইট কর! সুতরাং জানানোর প্রশ্নই অাসে না।
অামি তখন ইন্টারমিডিয়েট শেষ করে ভর্তি কোচিং করছি।নতুন কোচিং এ ভর্তি হয়ে অামার একটি চমৎকার অসুখ দেখা দিলো। তা হচ্ছে, কোচিং এর যেই ভাইয়াকেই দেখছি তাঁরই প্রেমে পড়ে যাচ্ছি! ধরা যাক, অাজ রিশাদ ভাই বায়োলজি ক্লাস করলো, পুরো ক্লাস অামি তাঁর প্রেমে মুগ্ধ! অাবার পরদিন বর্ণ ভাই ক্লাস নিলো, পুরো ক্লাস মনে হলো, একেই বিয়ে করবো অামি...
উনি তখন বিমানবাহিনীতে সবে ঢুকেছেন।টগবগে তরুণ! উনাকে দেখতে যে তখন কি ভালো দেখায়। ভীষণ লম্বা, গভীর চোখ, অার সবথেকে সুন্দর উনার হাসি।শুধু মাথাভর্তি ঝাকরা চুলটাই ছোট করে ছাটা। ইস! এমন হ্যান্ডসাম ছেলে সারা পৃথিবীতেই বুঝি অার একটাও নেই।পৃথিবীতে কেনো, অাশে পাশের কোনো গ্রহেও নেই।
সেই অাট বছর অাগে, এক বিকেলে শিহাবের এক দুসম্পর্কের ফুফা এসে বাবার হাত ধরে কেঁদে বলেছিলেন, ----অাপনার মেয়েকে অামার বোনপোর জন্য চাই। বাবা-মা মরা দুঃখ দুর্দশায় একা বড় হওয়া ছেলেটা, জীবনে নিজের জন্য কিছু চায়নি। এই প্রথম নিজের জন্য কিছু পছন্দ করে চেয়েছে। যদি অাপনার মর্জি হয়??
পুনমকে অামি প্রথম দেখি বিয়ের দিনই! রেজিস্টৃর পরে যখন মালাবদলে অামাকে ও'র কাছে নিয়ে যাওয়া হলো, ও কিন্তু একবার ও তাঁকায়নি অামার দিকে। শাড়ি ঠিক করার অজুহাতে নিচু হয়ে টিস্যু চেপে বারবার চোখ মুছছিলো।
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
গল্পগুলো বিগত ছয় থেকে সাত বছরের মধ্যে লেখা হয়েছে। তাই একেকটা গল্প একেক রকমের । প্রচন্ড স্ট্রেসের মধ্যে এগুলো লিখেছি আমি। সেই ভয়ানক কঠিন দিনগুলোতে একটু হলেও মুক্তির আনন্দ পেয়েছিলাম এই লেখাগুলোতে। নিজের লেখার প্রতি আমার আত্মবিশ্বাস খুবই কম। ভাল লাগলে কমেন্ট করুন, ভোট করুন, খারাপ লাগলেও কমেন্টে জানান দিন।
What happened to the mentally challenged boy whose parents died without making adequate arrangements for him?
বুড়ো ইঞ্জিনিয়ার। সে চলেছে মিশর থেকে রুমানিয়া, অফিসের কাজে। নতুন দেশ, নতুন দায়িত্ব, নতুন বন্ধু। কিন্তু, সেখানে তার জন্য অপেক্ষা করে আছে...
ক্লাস ফোরে পড়ে পুলু। সেই কোন ছোট্টবেলায় মামাবাড়ি বেড়াতে গিয়েছিল, মনেই নেই! আর তার পরে প্রতিবারই বাধা! অবশেষে বাড়ির সকলের সঙ্গে প্রবল উৎসাহে হিমসিটি এক্সপ্রেসে চড়ে বসল পুলু। গন্তব্য হিমনগর, পুলুর মামাবাড়ি। সেখানে নাকি ভারি মজা! কিন্তু দুদিন যেতে না যেতেই পুলুর উৎসাহ পরিণত হল উত্তেজনায়। মামারবাড়ির চৌহদ্দির মধ্যেই পুরোনো...
মানুষ বাড়ি বানালে তাদের থাকার জায়গা থাকে না। কোথায় যাবে ছোট্টো বেজি? রাতের অন্ধকারে মানুষের হাত থেকে বাঁচতে বেজি খুঁজে বেড়াচ্ছে নতুন থাকার জায়গা।
The story of a pair of tiger cubs left alone in the jungle managed by humans.
