দেবায়ন চলে যাওয়ার কিছুক্ষন পরে অনুপমার ফোন আসে। মেয়েটির কথা শুনে দেবশ্রী বুজতে পারে যে, সে সব জানে... দেবায়নের উপর রাগ হয় তার... অনুপমা তাকে বুঝিয়ে শান্ত করে... বলে, 'আমিতো সবই জানি মামনি, তাহলে কেন রাগ করছ?... আজ না হোক কালত সবই হতো... তাহলে এতো লজ্জা কিসের?... নাকি দুজনে এসে একসাথে তোমার লজ্জা ভাঙ্গাবো?... তুমি চাইলে কিন্তু সেটাও করতে পারি...'
দেবশ্রী, 'না না... তোকে আসতে হবে না... আমি নিজেই পারবো নিজের লজ্জা ভাঙতে... আগে লজ্জা ভাঙ্গি তারপর না হয় মা, ছেলে মিলে একসাথে তোর আদর খাবো...' কথাটা বলেই আবারও লজ্জা পেলো দেবশ্রী... অনুপমা বুঝতে পেরে হেসে ফেললো... মামনি যে সহজ হয়ে গেছে... তার যে সঙ্কোচ কেটে গেছে তা বুঝতে পেরে বিদায় নিয়ে ফোন কেটে দিলো অনুপমা... অনুপমার সাথে কথা বলতেই মনটা ফুরফুরে হয়ে গেলো দেবশ্রীর... মেয়েটা জাদু জানে... ফুরফুরে মেজাজেই বাথরুমে ঢুকে পড়লো গোছল করতে...।
বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসে উদ্ভিন্ন যৌবনা, রূপসী দেবশ্রী। ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে নিজের কমনীয় দেহ পল্লবকে পর্যবেক্ষণ করে চলেছে। পরনে শুধু একটা তোয়ালে...!
ঘন কালো রেশমী এলোমেলো চুল ওর সুন্দর গোল মুখের চারপাশে ইতস্তত ছড়িয়ে। বয়স হলেও চেহারা এখনও কচি ফুলের মতন, গাল দুটো গোলাপি, মাখনের মতন গায়ের রঙ। কোমল নিটোল উন্নত কুঁচ যুগল দেখে মনে হয় মধুর রসের মধুভান্ড। উপরিবক্ষে অতি ক্ষুদ্র জলের ফোঁটা ঘরের আলোয় ঝিকিমিকি করছে। তোয়ালেটা ওর পাছার ঠিক নীচে এসে শেষ হয়ে গেছে। তোয়ালের নীচ থেকে নেমে এসেছে পুরুষ্টু মসৃণ রোমহীন কদলী কান্ডের ন্যায় দুই জঙ্ঘা। এতোই পুরুষ্টু যে দুই জঙ্ঘার মাঝে একটা ঘাসের পাতা গলতে পারবে না। সুগোল কোমল নিতম্ব জোড়ার দুলুনি দেখে পুরুষের মস্তিস্ক বিভ্রম হয়ে যায়।
নিজেকে দেখে নিজের কেমন লাগে, কচি দুষ্টু মেয়ের মতন চোখ পাকিয়ে ঠোঁট বেঁকিয়ে আয়নার প্রতিচ্ছবিকে মৃদু বকুনি দিয়ে তোয়ালে খুলে ফেলে শরীর থেকে। ভারী স্তন জোড়া সামনের দিকে উঁচিয়ে। দুই স্তন হাতের মধ্যে নিয়ে একটু টিপে টিপে দেখে নেয়। হালকা বাদামী স্তন ব্রন্তের মাঝে ফুটে ওঠা গাঢ় বাদামী রঙের স্তনাগ্র ঠাণ্ডা জলের পরশে বেশ শক্ত হয়ে গেছে। তোয়ালে দিয়ে স্তনের উপরের জলের ফোঁটা গুলো মুছে নেয়। দুই পেলোব ঊরুর মাঝে ভিজে ভিজে ঠেকে। ঊরুসন্ধি কোমল রেশমি যোনিকেশে আবৃত। শিশির ভেজা ঘাসের মতন যোনি কেশ চকচক করছে। তোয়ালে দিয়ে যোনি বেদি আর যোনিকেশ মুছতে মুছতে শরীরের রক্তে আগুন লেগে যায়। তোয়ালে দিয়ে যোনিচেরা ডলে দেয় আস্তে করে।
ВЫ ЧИТАЕТЕ
'পাপ কাম ভালোবাসা - ২'
Любовные романыটানা ২০ দিন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকার পর ছাড়া পায় দেবায়ন। দেবায়ন আগেই চলে আসতে চেয়েছিলো, কিন্তু সবার এক কথা... সম্পূর্ণ সুস্থ না হয়ে হাসপাতাল থেকে বের হতে পারবে না সে। কি আর করা? বাধ্য হয়েই তাকে এই কয়দিন হাসপাতালে থাকতে হলো। যদিও সে জানে সবাই তা...