দেবায়নের বাড়ি থেকে বের হয়ে শ্রেয়াকে ফোন দিলো অনুপমা, জানাল পার্লারে যাচ্ছে... সেখান থেকে শপিংএ যাবে... শ্রেয়াকে বললো সে যাতে ঠিক দু'ঘণ্টা পর শপার্সের সামনে থাকে... অনুপমা পার্লার থেকে সরাসরি সেখানে চলে আসবে...
পার্লারের দরজাটা খুলে সে আস্তে করে ঢুকে এদিক ওদিক তাকাতে লাগলো। দেখলো তার অপেক্ষায় একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে... মেয়েটা খুব সুন্দর না হলেও মুখটা বেশ মিষ্টি। ফিগারটাও বেশ স্লিম এন্ড ট্রিম, যাকে বলে ওয়েল মেইনটেন্ড বা এক কথায় টোন্ড।
আস্তে আস্তে সেদিকে এগিয়ে গিয়ে অনুপমা বললো, 'হাই, আমি অনুপমা... তুমিই তো...'
কথাটা মাঝখান দিয়ে কেটেই মেয়েটি বললো, 'ইয়েস ম্যাম, তুমি আমারই ক্লায়েন্ট। আমার নাম প্রীতি। ওয়েলকাম টু এসেন্স ম্যাসাজ পার্লার ফর লেডিস।'
অনুপমা একটু হেসে প্রীতিকে ধন্যবাদ জানিয়ে চেঞ্জ করতে চলে গেলো।
প্রীতি তখন সব দরকারের জিনিসগুলো গুছিয়ে নিতে লাগলো। অনুপমা কিছক্ষন বাদে চেঞ্জিং রুম থেকে বেড়িয়ে এলো নিজেকে একটা টাওয়েলে জড়িয়ে।
প্রীতি ম্যাসাজ টেবিলটার দিকে ইশারা করে বললো, 'আসুন ম্যাম, এখানে শুয়ে পড়ুন পিঠটা উপরে দিকে দিয়ে।'
অনুপমা লক্ষ্মী মেয়ের মতো তাই করলো। প্রীতি অনুপমাকে বললো টাওয়েলটা খুলে নীচের দিকে নামিয়ে দিতে যাতে পিঠটা ফাঁকা হয়ে যায়। অনুপমা তাই করলো।
অনুপমা পিঠটা খালি করতেই প্রীতি দেখল অনুপমার ফর্সা পিঠের বাঁ দিকে একটা কালো বড় তিল। দেখেই প্রীতির কেমন আকৃষ্ট লাগলো নিজেকে।
আরও খেয়াল করলো অনুপমার কোমরটা সরু খুব সুন্দর আর স্তনগুলো সাইড দিয়ে উপুর হয়ে শোয়ার কারনে অনেকটা ফুলে বেড়িয়ে আছে। যে কোনো ছেলেকে পাগল করে দেওয়ার মতো দৃশ্য। প্রীতি আস্তে করে একটা হারবাল প্যাক নিয়ে ওর পিঠে ভালো করে লেপে দিলো আর ম্যাসাজ করতে লাগলো। অনুপমার পিঠটা খুবই নরম আর মোলায়েম।
প্রীতি জিজ্ঞাসা করলো, 'ম্যাম, আপনি কি নিয়মিত ম্যাসাজ করান?'

ŞİMDİ OKUDUĞUN
'পাপ কাম ভালোবাসা - ২'
Romantizmটানা ২০ দিন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকার পর ছাড়া পায় দেবায়ন। দেবায়ন আগেই চলে আসতে চেয়েছিলো, কিন্তু সবার এক কথা... সম্পূর্ণ সুস্থ না হয়ে হাসপাতাল থেকে বের হতে পারবে না সে। কি আর করা? বাধ্য হয়েই তাকে এই কয়দিন হাসপাতালে থাকতে হলো। যদিও সে জানে সবাই তা...