এরও কয়েকবছর পর মায়ের কথা রাখার জন্য আমি বিয়ে করি। আমার স্ত্রী খুব সাধারণ সহজ সরল একটা মেয়ে যাকে ভালো না বেসে পারা যায় না। আমার প্রতিটা মুহুর্তে সুখে কিংবা দুঃখে ও আমার পাশে ছায়ায় মতো। সেদিন সন্ধ্যার পর থেকে এক যুগ পেরিয়ে কেটে গেছে আরো একটি বছর। আর নিশা মারা গিয়েছে প্রায় বিশ বছর। এ্যাতো বছরেও সেদিনের সন্ধ্যায় মনের মধ্যে জেগে উঠার প্রশ্নের উত্তর পাই নি। এখন আমি দুই সন্তানের বাবা। আমার ছেলেমেয়েরাও বড় হয়ে গেছে। আমি আমার সন্তানদের এবং ওদের মাকে খুব ভালোবাসি। তবুও মনে হয় আমার ভালোবাসার সবটা আমার স্ত্রীকে দিতে পারি না। হয়তো ভালোবাসাটা নিজের স্ত্রীর জন্য সংরক্ষণ করতে পারি নি যেমনটা আমি যৌবনের প্রারম্ভে চেয়েছিলাম। জমানো ভালোবাসার কিছুটা হয়তো আজও নিশার জন্য সংরক্ষিত। তবে একটা বিষয় আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয় তা হলো আমার স্ত্রীর নাম নিশানূর শশী।
(সমাপ্ত)
YOU ARE READING
এ্যা স্টোরি অফ টোয়াইস মার্ডার
Mystery / Thrillerলেখকের সাথে নিশানূর নামের একটা মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়। নিশাকে প্রথম দেখেই ভালো লেগে যায়। বিয়ে ঠিক হয়। কিন্তু বিয়ের আগের দিন নিশার জন্মদিনেই নিশা আত্মহত্যা করে বসে। টেবিলে রাখা ছিল একটা suicide নোট। তবে প্রশ্ন হলো নিশা কি আদৌ আত্মহত্যা করেছিলো না কি খুন হ...