কিছুক্ষণের প্রতিশোধ
অামি সিলেট থেকে ট্রেনে উঠেছি।মেয়েটির টিকিট ও সিলেট থেকে ছিলো, কিন্তু সে উঠলো কুলাউড়া থেকে। কমবয়সী, সুদর্শনা।লম্বা ছিপছিপে গড়নেরহাসি হাসি সুন্দর মুখ!
অামি সিলেট থেকে ট্রেনে উঠেছি।মেয়েটির টিকিট ও সিলেট থেকে ছিলো, কিন্তু সে উঠলো কুলাউড়া থেকে। কমবয়সী, সুদর্শনা।লম্বা ছিপছিপে গড়নেরহাসি হাসি সুন্দর মুখ!
নিম্মি মহাবিরক্ত তার স্বামীর উপর,ভীষণ রাগ হচ্ছে। বিয়ের আগে তো এমন ছিল না,তবে এখন কেন?! *************** বাস্তবতা বদলে দেয় সবাইকে।গাছের কচি পাতাও পরিপক্ক হয়ে শুকিয়ে ঝড়ে পরে। কিন্তু ভালোবাসা? ভালোবাসার গাছের পাতাও এভাবে কালের অন্ধকার গহ্বরে হারায়? নাকি নতুন পাতায় প্রতি ঋতুতে নতুন রঙ ধারণ করে?এই ভালোবাসার গাছ কেমন করে সা...
শুভ, রুদ্র এবং মতিন এরা তিনজন খুব ভালো বন্ধু।এরা তিনজন কেউ কারোরই পূর্ব পরিচিত নয়।তারা একটি ব্যাচেলর বাসায় থাকে।আর এখান থেকেই তাদের মধ্যে পরিচয় হয়।তাদের মধ্যে মাঝে মাঝে অনেক ঝকড়াঝাটি হয়।আবার তা অল্পতেই ঠিক হয়ে যায়।শুভ এবং রুদ্রের বয়স প্রায় একই।তবে মতিনের বয়স একটু বেশি ।বয়স এর দিক থেকে মতিন তাদের থেকে প্রায় দশ বারো বছর...
দেখো আমি এসেছি।কিন্তু আমার যে আজও একটু দেড়ি হয়ে গেলো।তুমি রাগ করোনি তো ? তুমি তো ভালো করেই জানো আমি ঠিক সময়ে আসতে পারি না।আর এ জন্য তুমি আমাকে কত বকতে।শুধু কি বকতে বলো..!আমার চুল ধরেও টান দিতে।কানে না ধরলে তো আমাকে ক্ষমাই করতে চাইতে না।তোমার মনে আছে ? আমি জানি তোমার মনে আছে।কারণ তুমি তো শুধু আমাকে নিয়েই ভাবতে।যে তুমি...
অনেক দিন পর, হঠাৎ করে তার সাথে দেখা।মানে সে..... সে :আরে তুমি যে !! আমি : হ্যাঁ। সে : কেমন আছো তুমি ? আমি : এইতো...প্রতিদিন যেমন থাকি। সে : প্রতিদিন কেমন থাকো ? আমি :স্রষ্টা যেমন রাখেন তেমন।তুমি কেমন আছো ? সে : হ্যাঁ, ভালো আছি।তোমাকে একটা কথা বলার ছিল ? আমি : হ্যাঁ, বলো। সে : এখানে...
সে : হ্যালো ! আমি : হ্যালো কে ? সে : কে মানে ! আমার নাম্বার তোমার মোবাইলে সেভ করা নাই !(রাগান্বিত কণ্ঠে) আমি : ও,হ্যাঁ।তুমি....বলো সে : কি আর বলবো আমার নাম্বারটাই তো তোমার ফোন বুকে সেভ করা নাই ! আমি : সরি,আমি ঘুমাচ্ছিলাম তো।তাই ঠিক খেয়াল করতে পারিনি। সে : নাম্বারটা না হয় খেয়াল করতে পারোনি।তাই বলে কি আমার ভয়েসটাও ভুলে...
সুপ্রিয় পাঠক, আরও একগুচ্ছ ছুটি আর রং নিয়ে হাজির লেখক!!! জুনিয়রগুলো বরাবরই খুব চালাক। বার বার মনে করিয়ে দেয়, "কিছু একটা করা বাকি"। আমি চেয়েছিলাম ভুলে যেতে। আমি আবার বড্ড অলস। তবে... ভোলা গেল না। আবার তাগাদাটা যখন মনের একদম ভেতর থেকে সৃষ্টি হলো, মনে হলো, "কেন নয়?" লিখতেই হলো। কেন যেন হতে চেয়েও এতটা নির্দয় হওয়া গেল না...
এই বইয়ের গল্প গুলো যদিও আমিই লিখেছি কিন্তু এই থিম গুলো আমার নয় । আমার ইনবক্সে অনেকে অনেক সময় অনুরোধ করে তাদের নিয়ে গল্প লিখে দিতে । অনেকে নিজেদের কাহিনী শোনায় । সেই রকম কিছু থিম নিয়ে আমি এই কয়েকটা গল্প লিখেছি । সেগুলো এই ভালবাসা দিবস উপলক্ষ্যে প্রকাশ করলাম । সামনে আরও লিখবো যদি আপনার দেওয়া থিমটা আমার পছন্দ হয় ।
নীরা সামনে এগিয়ে গেলো। একজন স্যুট টাই পরিহিত ভদ্রলোক উহ্ অাহ্ করছেন! তাঁর হাত কেঁটে গেছে। গলগল করে রক্ত পড়ছে।রক্তে নীল স্যূটের বেশিরভাগই মাখামাখি।মেঝেতে পরে অাছে কিছু এলোমেলো কাগজপত্র। বেশিরভাগেই রক্ত! কিন্তু লোকটা কাটা হাত নিয়ে অাহাম্মকের মত ফাইল ঘেটে কিছু একটা গাড়ির অাশেপাশে খুঁজছেন! নীরা বিব্রত এবং বিরক্ত হয়ে এগিয়ে...
বছর তিনেক অাগের দিকে। অামি তখন সিএমসিতে পড়ছি। ফাইনাল পরীক্ষার মাঝামাঝি এসে অামার ভীষণ জ্বর হয়ে গেলো। বাসায় জানালাম না, বাসায় জানানো মানে বাবা বলবেন, পরীক্ষা কুইট কর! সুতরাং জানানোর প্রশ্নই অাসে না।
মৈত্রী অবাক হয়ে গেল কথাটা শুনে।দারুণ একটা কথা বলেছে মিশু।দুনিয়ায় সবাই সুস্থ, সুন্দর হয়ে গেলে এত বিচিত্রতা তো থাকবে না।সবাইকেই একরকম লাগবে।কিছু অস্বাভাবিক মানুষ থাকলেও কোনো ক্ষতি তো নেই।যেমন, মিশু একটু পাগল পাগল স্বভাবের।ওর এই পাগলামি গুলোর জন্যই ওকে সবার থেকে আলাদা মনে হয়।ও যদি গম্ভীর টাইপের ম্যাডাম হয়ে হাটাহাটি করে,ও...
রশ্নী আবরার নামের ক্রাইম রিপোর্টারের হাতে উদ্ধার হয় এক নাম না জানা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশু।রশ্নী আহত হয় এই ভেবে,মানুষ নিজের জাতকে কত তুচ্ছ করছে,এক মা,একটা পরিবার তাদের রক্তে জন্ম নেয়া সন্তানকে কেমন করে ছুড়ে ফেলে! ঘটনা কি এখানেই শেষ?না! মরার জন্য ফেলে রেখেও শান্তি হয়নি,আবার এসেছে ওকে হত্যা করতে!একবার,দুবার,বারবার একই...
পৃথিবীতে কিছু মানুষের জন্ম হয় শুধু কষ্ট পাওয়ার জন্যই, যাদের কষ্টগুলো ছাড়িয়ে যায় কল্পনার সীমানাও...
ইফতি উঠে এসে আমার মাথাটা ধরে ফেললো।তারপর ওর মুখটা আমার মুখের কাছে নিয়ে আসলো।আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললাম।ধুকপুকুনি টা বাড়তে শুরু করেছে।কেমন যেন অনুভূতি হচ্ছে।ইফতি একদম কাছে চলে এসেছে!
মিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনটাও উড়তে চাইছে। উড়ে ভেসে যেতে ইচ্ছে করছে। মনের পাখা গজিয়েছে নাকি?
প্রেমে পড়তে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন নেই, একটা মুহূর্ত কিংবা একটা নজরকাড়া নাকফুল ই যথেষ্ট । লেখা- মিম
মায়ার জীবনটা খুব ই অদ্ভুত, যখন দুঃখের আশা ছেড়ে দেয় তখন সুখ পালায় আর যখন সুখের আশা ছেড়ে দেয় তখন দুঃখ পালায়। সোহানের প্রেমে পরে জীবনের মোড় ঘুরে যাওয়া আলাদীনের জাদুর চেয়েও কোন অংশে কম নয়। লেখা - মিম
প্রিতুল দুইদফায় পনেরশ টাকা রাস্তা থেকে কুড়িয়ে পায়, সে চেয়েছিল টাকা টা ভালো কাজে ব্যায় করবে।কিন্তু সে টাকাটা ব্যায় করে খারাপ কাজে। আর যার পরিণতি তাকে দেয় অনেক কিছু হারানোর বেদনা।
পুনমকে অামি প্রথম দেখি বিয়ের দিনই! রেজিস্টৃর পরে যখন মালাবদলে অামাকে ও'র কাছে নিয়ে যাওয়া হলো, ও কিন্তু একবার ও তাঁকায়নি অামার দিকে। শাড়ি ঠিক করার অজুহাতে নিচু হয়ে টিস্যু চেপে বারবার চোখ মুছছিলো।
জাতীয় পর্যায়ে এই গুণী মানুষদের সম্মাননা ও পুরষ্কার পাবার কারণ; তাঁদের সমাজে বহুমুখী অবদান। এই অনুষ্ঠানে নারী হিসেবে এই বিশেষ সম্মাননা প্রথমবারের মত পাচ্ছেন, ড.নিনীকা চৌধুরী।তিনি সম্মাননা ও পুরস্কার নেবার পর অনুষ্ঠান সঞ্চালক তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ------অাচ্ছা! অাপনার তো অনেকগুলো পরিচয় ম্যাম, এই যেমন অাপনি একাধারে একজন...
অমর একুশে বইমেলা ২০১৯তে শতাব্দী জাহিদের প্রচ্ছদে পেন্সিল পাবলিকেশনস থেকে প্রথমবারের মতো প্রকাশিত হচ্ছে আমার লেখা প্রথম উপন্যাস "প্রতিশোধ"। হলফ করে বলতে পারি, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত টান টান উত্তেজনা আপনাদের ঘিরে রাখবে। এবং বইটা শেষ হবার পরেও পাঠকরা কিছুদিন ঘোরের মধ্যে থাকবেন। বইটার ধরণ রোমান্টিক এবং একই সাথে থ্রিলার। পু...