২১

386 1 0
                                    

প্রেম ভালবাসা কিছু না এই টাইপ ডায়লগ দেওয়া শুরু করার পর থেকে বাকিরা বলল আমি নাকি ব্রেকাপ ফেজে আছি। মিলি কিছু বলল না। মনে হল ও এই কথায় একমত। একদিন আমি মিলির সাথে কথা বলতে বললাম ওরা কিছু না বুঝলেও তুই তো বুঝিস। মিলির ব্রেকাপ হয়েছে ছয়মাস। তাজা এখন সেই দাগ। তাই আমি বললাম ফারিয়া, জুলিয়েট আর সুনিতি তো প্রেম করছে ছাড়ছে তাই ওদের কাছে এসবের মূল্য নেই কিন্তু তুই বুঝিস আমি কেমন। মাথা নেড়ে মিলি সায় দিল। বলল আসলে এই পৃথিবীতে তুই কাউকে দাম দিবি দাম পাবি না। আমি গত কয়টা বছর ধরে এই প্রেমে ডুবে রইলাম আর আমাকে বলে কিনা আমার মধ্যে কোন উত্তেজনা নাই। আমি যে ভালাবাসা দিতাম এটা কি কার কাছ থেকে পাবে? আমি বললাম একি কথা আমাদের ঘটনা একি। আমার গার্লফ্রেন্ডও বলত আমি বলে পানসে। আরে পানসে বলতে কি বোঝায়। খালি উলটা পালটা কিছু করতে পারলেই কি খুব ভাল কিছু হবে। এইসব বলে আর পুরাতন প্রেমিক প্রেমিকাদের শাপ শাপান্ত করতে করতে আমাদের মাঝে আড্ডা হত। মিলি টিউশনি করে আটটার দিকে ফিরে আসত। নয়টায় হলে যাওয়ার আগ পর্যন্ত হত আমাদের এই আড্ডা। এইসব কথা বার্তায় আমাদের সারাদিনের আলাপ থেকে শুরু করে সিনেমা খেলাধূলা সব থাকত। আর বেশি থাকত বাকি প্রেম করা কাপলদের নিয়ে আলোচনা সমালোচনা। মিলির পালস বুঝে আমি কথা বলতাম। মাঝে মাঝে বেশি করে আমার কাল্পনিক প্রাক্তন প্রেমিকা আর তার সব কথা বলতাম। এমন ভাবে বলতাম যেন ঠিক মিলির সাথে মিলে যায়। মিলির প্রেমিকা ওকে পানসে বলত তাই আমার প্রেমিকাও বলত (কল্পনায়)।
তাই এইসব নিয়ে কথাবার্তা হওয়ার সময় একদিন আমি আমার দ্বিতীয় চাল দিলাম। বললাম তোকে মোটেই পানসে বলা ঠিক হয় নায়। মিলি বলে কেন? সবাই তো বলে। তোরা বলিস, আগে স্কুল কলেজে বলত এখন ভার্সিটির ক্লাসমেটরা বলে। আমি বললাম তুই বাসের মধ্যে যে কাজ করতে পারিস সাহস করে তারপর আর কেউ তোকে পানসে বলতে পারে না। এই বলে মিলির দিকে তাকালাম। মিলি আমার দিকে তাকিয়ে হঠাত জোরে জোরে হাসি দিল। আমিও হাসতে থাকলাম। আমি বললাম তুই যে বাসের মধ্যে কি করছিস এটা বুঝতে বুঝতেই আমার অনেকক্ষণ লাগছে। তোর পক্ষে যে এতা করা সম্ভব আমি তো কোনভাবেই ভাবতে পারি না। জিজ্ঞেস করলাম তুই কি ঐদিন ইচ্ছে করে মিরপুর নিয়ে গিয়েছিলি। মিলি বলল হ্যা। বলল শোন আগে তুই যা করেছিলি তাতে খুব অবাক আর মেজাজ খারাপ হইছিল। মনে হল তোরে একটা শিক্ষা দেওয়া দরকার। তাই ওইদিন মিরপুর নিয়ে গেলাম। আমি বললাম আমি বুঝি নাই তোর পক্ষে এটা করা সম্ভব। বাকিদের বললে কেউ বিশ্বাস করবে না। আর তোর বয়ফ্রেন্ড শুনলে কি বলত ভাবতে মজা লাগছে। মিলি হাসতে থাকল। আমারো হাসি আসল। হাসি আর থামতেই চায় না। সেই হাসিতে বাসের ঘটনা নিয়ে ভিতরে জমে থাকা সব ভয় হাওয়ায় উড়ে গেল।
মিলির সাপ্তাহে তিন দিন টিউশনি ওই তিন দিন আমাদের আটটার দিকে থেকে নয়টা পর্যন্ত আড্ডা হত। ওটা ছিল গ্রুপের বাইরে আমাদের নিজস্ব সময়। গ্রুপের ভিতর আমার সাথে সবচেয়ে বেশি খাতির ছিল ফারিয়া আর জুলিয়েটের সাথে। মিলির সাথে এই আড্ডার সময় গুলাতে অন্যভাবে আবিষ্কার করলাম মিলি কে। চুপচাপ মিলির মাঝে একটা বাচ্চা সুলুভ কৌশল আর প্যাশন আছে আগ্রহের যে কোন কিছুর প্রতি। আস্তে আস্তে আমাদের আড্ডার সময় বাড়তে থাকল। যেদিন গুলাতে টিউশনি নাই সেদিন গুলাতেও আড্ডা চলল আমাদের দুই জনের। একদিন আড্ডা দিতে গিয়ে মিলির মন খারাপ। কথা জমে উঠছে না ঠিকমত। মিলি কে খোচালা কি হয়েছে বলতে বলল বাদ দে। কয়েকবার বলার পরেও যখন বলল না তখন আর তেমন ঘাটালাম না। বলল চল হাটি। লাইব্রেরির সামনে থেকে হেটে চারুকলা হয়ে ছবির হাটের ভিতর দিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকলাম। ভিতর দিয়ে হেটে লেকের পাশ দিয়ে কালি মন্দিরের দিকে হাটা দিলাম। প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। এই সময় হঠাত ধূলা ঝড় শুরু হল। এদিক দিয়ে বাইরে বের হবার গেট নেই। তাই তাড়াতাড়ি হেটে সামনে মন্দিরের সামনে বাংলা একাডেমির উলটা দিকের গেট দিয়ে বের হবার জন্য হাটতে থাকলাম। কিন্তু পারা গেল না প্রথমে দুই এক ফোটা এরপর পুরা জোরে বৃষ্টি শুরু হল। সন্ধ্যা হয়ে গেছে। এরপর ঝড় বৃষ্টির জন্য আর অন্ধকার। তাড়াতাড়ি দৌড় দিয়ে এক ছাউনির নিচে আশ্রয় নিলাম। মিনিত পনের বিশ পরেও বৃষ্টি কমার কোন লক্ষণ নেই। তাই দুই জনে গল্প শুরু করলাম। জিজ্ঞেস করলাম আবার কি মন খারাপ কেন। অনেক সময় নরম্যাল সময়ে যে কথা বলা যায় না এই অন্ধকার, বৃষ্টি আর বাতাস হয়ত সেই কথা বলার জন্য যে আড়াল দরকার সেটা তৈরি করে দেয়। মিলির হয়ত এমন আড়াল দরকার ছিল। বলে ওর আগের বয়ফ্রেন্ডের নাকি এক নতুন প্রেম হয়েছে। শিউর হয়েছে আজকে আরেক জনের সাথে কথা বলে। একটা মিটমাট হবার আশা ছিল হয়ত মনে মনে তাই মন খারাপ। এই কয়দিন যা করছি সেটাই করলাম এবার। মন খারাপের মত করে বললাম আমার আগের গার্ল ফ্রেন্ডের একটা প্রেম হয়েছে। ছেলে সাস্টে পড়ে। সেরকম মাঞ্জা মেরে চলে। আমার তুলনায় একদম হিরো। এই বলে একদম মুখ নিচু করে রাখলাম। মিলি এইবার ক্ষেপে গেল। ভিতরে থাকা জেদি মানুষ টা বের হয়ে আসল। বলল মন খারাপ করিস না। এইসব বালছাল লোকের জন্য ( এই প্রথম মিলি কে স্ল্যাং ব্যবহার করতে শুনলাম) আমরা মন খারাপ করে বসে থাকব নাকি। বাদ দে। আয় আমরা পানসে মানুষেরা মিলে মজা করি। এই কথা বলে মিলি দৌড়ে বৃষ্টিতে নামল। সোহরাওয়ার্দীর এই পাশ টাই এমনিতে লোক কম। আজকে জোরে ঝড়বৃষ্টি হওয়ার আশেপাশে কাউকে দেখা যাচ্ছে না। থাকলেও এই অন্ধকারে বোঝা সম্ভব না।
এই সময় মিলি কে মনে হল রেহেনা হে তেরে দিল ম্যা এই সিনেমার শুরুর দিকে এক দৃশ্য আছে যেখানে দিয়া মির্জা বৃষ্টিতে নাচে। যেন সেইভাবে নাচছে। কেউ নেই খালি আমি মনে হয় সে সিনেমার দর্শক। অদৃশ্য কোথাও থেকে যেন রেহেনা তেরে দিল ম্যা সিনেমার সেই টিউন বাজছে। আমি খালি দেখছি। এটা কোন প্ল্যান নয় কোন বুদ্ধি নয়। এটা পুরো এক অন্য রকম দৃশ্য।
মাঝে মাঝে বাজ চমকাচ্ছে। দূরে একটা ল্যাম্প পোস্টের একটু আলোতে মিলি কে মনে হচ্ছে অপরিচিত মানুষ। ফতুয়া তখন চালু হওয়া ঢোলা পাজামার সাথে স্কার্ফের মত প্যাচিয়ে রাখা উড়না আর বৃষ্টির মাজে নিজ মনে নাচতে থাকা মিলি। মাথার ভিতর গেথে যাচ্ছে প্রত্যেক টা মূহুর্ত। আমাকে এখনো ছাউনির ভিতর থাকতে দেখে দৌড়ে এসে টেনে আমাকেও বৃষ্টিতে নামাল মিলি। বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে মনে হল এইসব প্ল্যান এই সব বুদ্ধি সব বৃথা। মিলি না চাইলে আর কখনোই ওকে এইসব ব্যাপারে জোর বা ঠকানোর বুদ্ধি করব না। কিন্তু মানুষ ভাবে এক আর হয় আরেক। মিলি নিজেই ভিজতে ভিজতে বলল আমাদের বলে পানসে মানুষ কত সাহস। কত সাহস আমাদের কে ছেড়ে যায়। ডিচ করে। আমাদের ফেলে অন্যদের কাছে যায় বলে কিনা আমরা পানসে। এই বলে মিলি হঠাত কাছে এসে আমাকে টান দেয়। তারপর একটু উচু হয়ে চুমু খায়। প্রথমে চিবুকে, এরপর ঠোটে। আস্তে। এরপর গালে। প্রথমে ডান গালে এরপর বামে। কি হচ্ছে বুঝতে না পেরে আমি ঘোরে চলে যাই। মিলি আমাকে জড়িয়ে ধরে। বৃষ্টিতে ভিজে শরীরে যে ঠান্ডা অনুভতি সেটা যেন আচমকা ধাক্কা খায়। শরীরের সাথে শরীরের যে উষ্ণতা তা জামা কাপড় ভেদ করে যেন টের পাই। একটু আগে প্রতিজ্ঞা কে ভুলে গিয়ে প্যান্টের ভিতর ধোন জেগে উঠতে থাকে। মাথা তুলে তাকাতেই দেখি মিলি বড় চোখে তাকিয়ে আছে। সেই অনুভুতি পড়তে পারি না। অনেক সময় আসলে পড়তে না অনুভূতি তৈরি করতে হয়। আমি মাথা নিচু করে মিলির ঠোটে চুমু খাই। জীবনে প্রথম কোন নারীর ঠোটের স্বাদ। মিলি চোখ বন্ধ করে ফেলে। বৃষ্টির মাঝে আকাশের নিচে শরীর বেয়ে নেমে যাওয়া বৃষ্টির ফোটা গুলো ছাড়া আর কেউ যেন আমাদের অনুভূতি টের পায় না। মিলি আস্তে করে ঠোটা খুলে দেয়। ফাক করা সেই ঠোটের ভিতর আমার জিহ্বা ঠুকতেই মিলির জিহ্বা যেন জড়িয়ে ধরে। এরপর কতক্ষণ গেল সেই হিসেব আমাদের থাকে না। আমার হাত আর মিলির হাত যেন দুই জন দুই জনকে আর জাপটে ধরতে সাহায্য করে। শরীরের ওম প্রথম চুমু সব যেন আমার আর সব নিয়ন্ত্রণ কে দূর্বল করে দেয়।
নিশ্বাস নেওয়ার জন্য দম নিতে একটু যেন নিয়ন্ত্রণ ফিরে আসে। বললাম এইভাবে বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে থাকলে ঠান্ডা লাগবে। মিলি খ্যাপাটে ভাবে বলে আমাদের বলে পানসে। আজকে আমরা সব পানসে নিয়ম ভেঙ্গে দিব। আমি বলি আয় ভেংগে দিই তবে তার আগে ছাউনির ভিতর চল। ছাউনির ভিতর যেতেই মিলি আবার জড়িয়ে ধরে। হঠাত করে বাতাস বেড়ে যায়। যেন সিনামের দৃশ্য। আমি জোরে জাপটে ধরি মিলি কে। চুমু খেতে থাকি পাগলের মত। মিলি চুমুর মাঝেই উম উম করে শব্দ করতে থাকে। বাস্তব আর মস্তিষ্কের কল্পনা সব যেন মিলেমিশে একাকার। মিলির ভেজা চুলে নাক ঢুবাতেই সেই গন্ধ যেন ফিরে আসে। সোদা সেই ঘামের গন্ধ। পাগল করে দেয় প্রায়। বাসের সেই স্মৃতি ফিরে আসে। চুরমার করে দিতে চায় সব। আর জোরে জাপটে ধরি মিলি কে। যেন চাপে ককিয়ে উঠে মিলি। টের পাই আমার পিঠি শরীরে মিলির হাত ঘোরাঘুরি করে। শার্টের ভিতর দিয়ে পিঠের স্পর্শ নেয় মিলি। চামড়ার সাথে চামড়ার স্পর্শ আগুন লাগিয়ে দেয়। মাথা টা আরেকটু নামিয়ে মিলির ঘাড় চেটে দিই, কানের লতি থেকে ঘাড়। প্রথমে ডানে এরপর বামে। মিলি শিউরে উঠে। সেই সোদা গন্ধ, নোনা স্বাদ আর বৃষ্টির পানি যেন নতুন নেশা তৈরি করে। আমি চাটটে থাকি। মিলির ফতুয়ার ভিতর দিয়ে ডান হাত উপরে উঠতে থাকে। চামড়ার সাথে চামড়ার স্পর্শ। ভিতরে শেমিজ পড়া টের পাই। ঘাড়ে, গলায় জিহ্বার স্পর্শ আমার লালা যেন মিলি কে পাগল করে দেয়। আধ বোঝা চোখে মুখ খোলা রেখে জোরে জোরে শ্বাস নেয়। আমার আর মিলির দুই জনের জন্যই ব্যাপার টা নতুন। পর্নে দেখা সব যেন তুচ্ছ মনে হয়। এখানে বাস্তব অভিজ্ঞতা ছাড়া বাকি সব নগন্য। চাটতে চাটতে মুখ নিচে নামে আর ফতুয়ার ভিতর দিয়ে হাত উপরে উঠে। মিলি হাপাতে থাকে। হঠাত টের পাই মিলির হাত জিন্সের পিছন দিয়ে ভিতরে যাবার চেষ্টা করছে। বেল্ট লুজ করে দেই। মিলি প্যান্টের পিছন দিয়ে হাত দিয়ে পাছা খামচে ধরে। আমি জোরে ঘাড়ের কাছে কামড় দেই। মিলি এই প্রথম কথা বলে, মাহি উফ, আস্তে। এইবার বন্য পশুর মত কামড়ে দেওয়া জায়গা টা চেটে দিই। মিলি বিড়ালের মত মিউ মিউ করে উঠে। আমার হাত এইবার আবার ভিতরে ঢুকতে থাকে। মিলি আবার পাছা খামচে ধরে। মনে হয়ে এখনি ধোন ফেটে যাবে মালে। আমি মাথা নামিয়ে ফতুয়ার উপর দিয়ে কামড়ে ধরে ডান বুক। মিলি আহ, আহ, উফ, মাহি , না, না। করতে থাকি। একটু আগে নিজের সাথে নিজের করা প্রতিজ্ঞাই যেন ভুলে যাই। আস্তে করে মিলি কে ছাউনির বেঞ্চে শুইয়ে দেই। কোমড় থেকে উপরের অংশ বেঞ্চে আর বাকি অংশ নিচে। ফতুয়া আস্তে ঠেলে উপরে উঠিয়ে দেই। এরপর শেমিজ। একটা সাদা ব্রা। ব্রায়ের আশেপাশে আবার চেটে দিই, চুমু দিই, কামড়ে দিই। মিলি বারবার মাহি, উফ, মাহি, না, মাহি করতে থাকে। কিন্তু আবার আমার মাথা ওর বুকে চেপে ধরে। না খুলেই আস্তে করে ঠেলে ব্রায়ের কাপ উপরে তুলে ওর মাই দুটো উন্মুক্ত করে দেই। ফর্সা আপেলের মত দুদ। খাড়া হয়ে যাওয়া খয়েরি কাল বোটা। শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। বোটা দুটো চাটতে চাটতে কামড়াতে থাকি আবার চুমু দিই। এই নিয়মহীন আদরে মিলি পাগল হতে থাকে। আমার মাথা চেপে ধরে ওর মাইয়ের উপর, ওর দুধে। বাম হাত এর মাঝে নিচে নামে। ওর ঢোলা পাজামার ইলিস্টিক কে সরিয়ে ভিতরে চলে যায় বাম হাত। টের পেয়ে মিলি পা কে জোড়া লাগিয়ে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। আমি ওর মাইয়ে জোরে কামড়ে ধরি। পশুর মত। মিলি জোরে উফ, ও মাগো করে উঠে। আমি এইবার পশুর মত কামড়ান বোটায় চেটে দিই। মিলি এইবার আস্তে আহ করে উঠে। একবার কামড় আর একবার চেটে চেটে মিলি কে পাগল করে দিই। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মিলি পা দুটো ফাক করে।
বাম হাতের আংগুল গুলো তার গুপ্তধনে প্রবেশের অনুমতি পেয়ে যায়। ভিতরে পেন্টির ইলাস্টিক সরিয়ে ভিতরে যেতেই ঘন জংগলের সন্ধান পায় আংগুল গুলো। বেশ ঘন গভীর জংগল। কার হাত পরে নি যেই জংগলে। সেই জঙ্গলের একদম নতুন স্পর্শবিহীন গুহায় প্রথম হাত দেয় আংগুল গুলো। মিলি আবার পা চাপিয়ে আনতে চায়। কিন্তু কামড় আর চাটা এই দুই যৌথ আক্রমণে আবার সেই বাধা দূর্বল হয়ে যায়। সিনেমায় দেখা মেয়েদের গুদের কথা মাথায় ঘুরে। কিন্তু মিলির পাজামা নামিয়ে দেখার উপায় নেই। তাই আন্দাজে পর্ন দেখার সেই অভিজ্ঞ তায় গুদের উপর সেই চামড়া খুজি, ক্লিরয়েটস। আন্দাজ করে খুজে পেতেই জোরে চিমটি মারি। মিলি ও মাগো করে ককিয়ে উঠে। আংগুল গুলো আস্তে আস্তে ভিতর বাইর করতে থাকে। মিলির কোমড় আস্তে আস্তে মনে হয় আংগুলের ছন্দে দুলছে। সুবিধার জন্য মিলি কে উঠিয়ে ছাউনির থামের গায়ে হেলান দিয়ে আধ বসা করে বসাই। এর মাঝে মিলি এক জান্তব দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। ওর পাজামার ভিতর দিয়ে আবার হাত দিই, মুখ চলে যায় ওর মাইয়ে। টের পাই ওর একটা হাত আস্তে আস্তে আমার জিন্সের ভিতর দিয়ে নিচে নামে। জাংগিয়া সরিয়ে আস্তে আস্তে আস্তে পাথর হয়ে থাকা ধনে হাত দেয়। প্রথম নারীর স্পর্শ। মনে হয় ফেটে যাবে। কেমন হবে মেয়েদের হাতের ছোয়া ধোনের উপর এটা ভেবে কল্পনায় কত খেচেছি। সব বৃথা। কোন কিছুই এই অভিজ্ঞতার সাথে তুলনা করা যায় না। মিলির হাত অনভিজ্ঞভাবে ধোন হাতায়। আমি আংগুল দিয়ে মিলির গুদের পরিমাপ করি। দুদ চেটে দিই, কামড়ে দিই। মিলি আচমকা কেপে উঠে, কোমড় জোরে জোরে দুলতে থাকে। এক অস্ফুট গোংগানির শব্দ বের হয় ওর গলা দিয়ে। মুখ নামিয়ে ঘাড়ে কামড়ে দেয়। ভিতরে হাত ধোনের উপর এক নরম উষ্ণতা ছড়িয়ে দেয়। আর পারি না। কামড়ে শেষ সীমা ছাড়িয়ে ধন বিস্ফোরণ ঘটে। উত্তেজনায় মিলির বোটা জোরে কামড়ে ধরি। মিলি এইবার আর জোরে গোংগানির শব্দ করে কাপতে থাকে। আংগুলে হঠাত রসের ধারা নেমে আসে। চরম উত্তেজনার ওই মূহুর্ত শেষে দুইজন বেঞ্জের উপর পরে থাকি। কাপড়ের বেসামাল অবস্থা। বৃষ্টি পড়ছে জোরে তখনো। বাতাস কম। একটু পরে ঘড়ি দেখি। প্রায় এক ঘন্টা হয়ে গেছে বৃষ্টি শুরু হবার। মিলি বল চল। এর মাঝে হেটে হেটে মিলি কে হলে পৌছে দেই। ভিতরে যাবার সময় মিলি একটা হাসি দেয়। মনে হয় সব মূল্যহীন এই হাসির তুলনায়।

বন্ধু (১৮+) - সাইমনWhere stories live. Discover now