তোমার নামে সন্ধ্যে নামে (কঠোর ভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য) 🔞🔞 পর্ব ১১

214 2 0
                                    

মধুরার ঘর থেকে বেরিয়ে নিজের ঘরে যাওয়ার সময় সিদ্ধার্থ যশবন্তকে পেছন থেকে ডাকে। সিদ্ধার্থের গলার স্বর শুনতে পেয়ে যশবন্ত ওর দিকে পিছন ফিরে তাকায়।

"মধুরা তোকে পছন্দ করে না, ভালও বসে না, infact ও তোকে বিয়েও করতে চায় না, আমি তোদের সব কথা শুনেছি, এবার তুই দাদাজীর কাছে গিয়ে বলবি যে তুই এই বিয়েটা করতে চাস না, তোর জায়গায় আমি ওকে বিয়ে করবো...."

"হুঁ, এমনটা কখনোই হবে না, মধুরা বিয়ে করতে না চাইলেও, আমি জোর করে ওকে বিয়ে করবো...." যশবন্ত কিছুটা হেসে বলে।

"আচ্ছা তাই বুঝি, ঠিক আছে আমিও দেখি তুই কিভাবে ওকে বিয়ে করিস, একটা কথা ভালো করে শুনে রাখ যশ মধুরাকে আমার পছন্দ হয়েছে, আর যেকোনও মূল্যেই আমার ওকে চাই...... দেখি তুই আমাকে কি করে আটকাস?...." যশবন্ত দাঁতে দাঁত চেপে বলে।

"ঠিক আছে দেখি তুই কি করিস, তবে মনে রাখিস, মধুরার শরীরে যদি একটা আঁচড়ও লাগে তবে তোকে কিন্তু আমি শেষ করে ফেলবো সিদ্ধার্থ, দাদাজীও আমাকে আটকাতে পারবে না তখন...... কথাটা মনে রাখিস...." কথাটা শেষ করে যশবন্ত ওখান থেকে চলে যায়।

"হুঁ, দেখ আগে আগে আমি কি করি....." মুখ বেকিয়ে হাসে সিদ্ধার্থ।

.........................................................................................

ঘড়িতে এখন ঠিক রাত ২:১২...

অরবিন্দ বাবু নিজের ইজি চেয়ারে বসে এক মনে গম্ভীর হয়ে কিছু একটা ভেবে যাচ্ছেন......

"দাদাজী আসবো?......" আজাদ অরবিন্দ বাবুর ঘরের দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে কথাটা বলেন।

"হ্যাঁ, আজাদ ভেতরে এসো..... আর দরজাটা বন্ধ করে দাও......." আজাদকে ভেতরে আসতে বলে অরবিন্দ বাবু ইজি চেয়ার ছেড়ে উঠে গিয়ে সোফায় এসে বসেন।

"তোমার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম, বসো...." অরবিন্দ বাবু ওনার ঠিক সামনেই একটি সোফার দিকে ইঙ্গিত করে আজাদকে বসতে বলেন।

তোমার নামে সন্ধ্যে নামে (কঠোর ভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য) 🔞🔞 পর্ব ১Where stories live. Discover now