চতুর্থ অংশ

439 1 0
                                    

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমরা বসে আছি।

আশে পাশে এখানে ওখানে কিছু কাপল বসা।

"শাওন, আমি পুরোপুরিভাবে nymphomaniac হয়ে গিয়েছি!"

"বিয়ে করে নাও।"

"বিয়েতে আমার পোষাবে না।"

"তাহলে?"

"আমার সাথে সেক্স করবে তুমি?"

কথাটা directly বলল অর্পিতা। আশেপাশে তাকালাম। কেউ শুনছে না।

"আমি এখনও ভার্জিন!" আমি বললাম।

"আমি জানি। আমাকে গিফট করবে তোমার ভার্জিনিটি?"

আমি কিছু না ভেবেই হ্যাঁ বলে ফেললাম।

********

ও এখন মোহাম্মদপুর থাকে, হোস্টেলে। আমরা একটা৷ CNG নিয়ে নিলাম। ওকে পৌঁছে দিয়ে আমি মিরপুর যাব, আমার মেসে।

সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। উদ্যানে বসে আমাদের অনেক কথাই হয়েছে। ওর সাথে সেক্স করার ব্যাপারটা ফাইনাল। এতো বছর পর এসে সেই অর্পিতার সাথেই সেক্স করব, ভাবিনি।

CNG মিরপুর রোড ধরে এগোচ্ছে। হালকা অন্ধকার। একটা হাত এসে পড়ল আমার থাই তে। অর্পিতার। একটু একটু করে পৌঁছে গেল আমার বাড়ায়। ওর দিকে তাকালাম। ও সামনের দিকে তাকানো, যেন কিছুই জানে না!

সায়েন্স ল্যাবে মারাত্মক জ্যামে আটকে আছি। আর ২৫ বছর বয়সী এক ভরপর যৌবনে ভারাক্রান্ত বাঙালি ললনা আমার বাড়ায় চটকে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে এই জ্যাম যেন কোনোদিন শেষ না হয়।

একটু active role আমিও নিলাম। হাতটা ওর পিঠের পেছন থেকে নিয়ে গেলাম ওর বাম কাধে। সেখান থেকে আস্তে আস্তে নামতে শুরু করল হাতটা। নরম তুলতুলে। আসতে আসতে স্পর্শ করলাম ওর বাম দুধে। শক্ত ব্রা দিয়ে আটকে রেখেছে ও দুটোকে। তবুও হাতের তালুতে ওর দুধের স্পর্শ আমার মাথা খারাপ করে দিচ্ছিল। ইচ্ছে হচ্ছিল ওখানে ফেলেই ওকে চুদতে শুরু করে দিই।


*******

ওকে ওর হোস্টেলে নামিয়ে দিয়ে আমার মেসে পৌঁছাতে সময় লাগল আড়াই ঘণ্টা। মেস বলতে দুই রুমের বাসা। এক রুমে আমি, অন্য রুমে দুইটা BCS seeker ছেলে। কোচিং করছে। রান্নার কাজের জন্যে বুয়া রাখা আছে, এসে রান্না করে দিয়ে যান। সকালে একবার আসেন, আর দুপুরে আরেকবার এসে দুপুর আর রাতেরটা একসাথে। আমরা রাতের খাবারটা গরম করে খেয়ে নিই।

যেসব রাতের নামWhere stories live. Discover now