দুদিন পর।
আরেকবার ঘড়ির দিকে তাকালাম আমি।সকাল ১০.৩০।
মেজাজটা খারাপ হতে শুরু করেছে।মোর্শেদকে বারবার বলে দিয়েছি সকাল ১০টার মধ্যে চলে আসবি, দেরী যেন কোনভাবেই না হয়।ইতিমধ্যেই আধা ঘন্টা বেশি পেরিয়ে গেছে, নবাবজাদার আসার কোন নাম নেই।
হঠাত সেলিমকে দেখতে পেলাম ওর গার্লফ্রেন্ডের সাথে। যতক্ষন মোর্শেদ না আসে, ততক্ষন সেলিম্যাকেই পেইন দেয়া যাক।
ওই সেলিম।আমি ডাকলাম।
বেচারা উপায় না পেয়ে আমার কাছে এল।কিছুক্ষন ওকে পেইন দিয়ে ভালই মজা লুটলাম।
ভাই আমি যাই। মায়া দাড়ায় আছে।
মায়া।
নামটা শুনলেই আজো বুকের মধ্যে কেমন যেন করে ওঠে। মনে হয় আমাদের গল্পটা অন্যরকম হওয়ার কথা ছিল।
সেলিম যাওয়ার জন্য উঠে দাড়াল, আমিও উঠে দাড়ালাম হলের দিকে যাওয়ার জন্য।হলের দিকে পা বাড়াব, হঠাত যেন সময়টা থমকে দাঁড়াল।ক্যাম্পাসের গেট দিয়ে প্রবেশ করল এক হলুদ শাড়ি। মাথায় গ্রীক দেবিদের মত গাদা ফুলের ক্রাউন, কোমরে গাদা ফুলের বিছা।কোমরে সমুদ্রের ঢেউ তুলে চলতে লাগল সামনের দিকে,আমি আর সেলিম অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম।
হাঁটতে হাঁটতে পরীটা এসে দাড়াল আমারই সামনে।তার চুরি ভর্তি হাত দিয়ে আমার কাধে টোকা দিয়ে বলছে, এই, কেমন আছ?
YOU ARE READING
তোমার বসন্ত দিনে ... ...
Romanceহলের দিকে পা বাড়াব, হঠাৎ যেন সময়টা থমকে দাঁড়াল।ক্যাম্পাসের গেট দিয়ে প্রবেশ করল এক হলুদ শাড়ি। মাথায় গ্রীক দেবিদের মত গাদা ফুলের ক্রাউন, কোমরে গাদা ফুলের বিছা।কোমরে সমুদ্রের ঢেউ তুলে চলতে লাগল সামনের দিকে,আমি আর সেলিম অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম। আমি মেয়ে...