মামার সাথে ঘরে ফিরে আসতেই মামী কোথা থেকে যেন দৌড়ে এলেন।করে আসলি আবার সব ধ্বংস করতে?মুখ ভেংচি দিয়ে বললেন আনিলা বেগম।কি হলো আনিলা তুমিই তো বললা ওকে নিয়ে আসতে।এমন করছো কেন?আফজাল সাহেব চেঁচিয়ে উঠলেন।
এহহ এতো আদিক্ষেতা দেখাতে হবেনা।যাও ভিতরে আফজাল সাহেবকে ধমক দিয়ে বললেন আনিলা বেগম।
চল মা রুহীর হাত ধরে ভিতরে চলে গেলেন আফজাল সাহেব।
রুহী রুমে এসে জামা নিয়ে ওয়াশরুমে ঢুকে গেল।কিছুক্ষন পর দরজায় নক করছে কেউ।কে??রুহী বলে উঠে।
ঐ জমিদারনী দরজা খোল (আনিলা বেগম)।
রুহী দরজা খুলতেই তিন বালতি কাপড় ওর সামনে সামনে রাখলেন আনিলা বেগম।
কাপড় গুলো ধুয়ে দিস(আনিলা বেগম)
জি মামী।রুহী দরজা বন্ধ করে কাপড় ধুতে শুরু করে।
এভাবে চারটা বেজে যায়। কাপড় ধুয়ে রুহী চোখ খুলতে পারছিলো না মাথা ব্যাথায়। উঠে দাড়িয়ে দুই বালতির কাপড় প্রথমে নেড়ে পরের বালতির কাপড় গুলো নেড়ে ফ্রেশ হতে চলে গেল রুহী।রোয়েন রুহীকে একনজর দেখার জন্য উতলা হয়ে গেছে।তাই দেরি না করে এতিম খানায় চলে এলো রোয়েন।মিস জেনিফারের রুমে ঢুকলো ও।
স্যার আপনি? মিস জেনিফার উঠে দাঁড়ালো।
হুম।রুহী আছে?.
না স্যার।
না মানে কই গেল ও?
ওর মামার বাসায় চলে গেল স্কুল থেকে ফিরে।।।
ওহ।অপেক্ষা না করে আফজাল সাহেবের বাসার দিকে রওনা হয় রোয়েন।
কলিংবেলের শব্দ পেয়ে আনিলা বেগম দরজা খুলে দিলো।আরে আপনি আসুন আসুন হেসে রোয়েন কে ভিতরে ঢুকালো আনিলা বেগম।
আফজাল সাহেব বেরিয়ে এলেন রোয়েন সাহেব আপনি?ভালো আছেন?
হুম।রুহী কই?
ওর রুমে(আফজাল সাহেব)
ওহ।রোয়েন রুহীর রুমে এসে পেলো না রুহীকে।খাটে বসে পড়লো রোয়েন।ফোন বের করে মেসেজ চেক করছিলো ঠিক সেই মুহুর্তে একটি মিষ্টি গন্ধ রোয়েন।পাশে তাকাতেই রুহীকে দেখতে পায় রোয়েন।চোখ সরাতে পারেনা রোয়েন।চুল মুছতে মুছতে ওয়াশরুম থেকে বের হলো রুহী।
YOU ARE READING
The Mafia Boss
Romanceএতিম ষোড়শী কন্যা রুহী মামীর অত্যাচারে নির্যাতিত হতে থাকে দিনের পর দিন।মামা আফজাল রহমান রুহীকে দিয়ে আসে দীপাঞ্জলী এতিম খানায়।সেখানে অন্যান্য শিশুদের সাথে বড় হতে থাকে রুহী।অপর দিকে রোয়েন আহমেদ নামকরা মাফিয়া টাইগার টিমের লিডার সে।জীবনে প্রেম ভালোবাসা ক...