এভাবেই কয়েকদিন পেরিয়ে গেলো ।
পরের দিন অর্নিশার কাছে একটা ফোন এলো।
ফোনটা পেয়ে অর্নিশা খানিকটা অবাক হলো ।
রায়হান তাকে কল করেছিলো। একটা জায়গায় আসতে।
অর্নিশা কিছু বুঝতে পারলোনা ।
যাই হোক অর্নিশা সেখানে গেলো কিন্তু যা দেখলো তাতে ভীষণ অবাক হয়ে গেলো!!এত সুন্দর করে সবকিছু সাজানো😯কারো জন্মদিন মনে হয় 🤔
কেক আনা হয়েছে।
চারদিকে নানা রকম বাতি আর ফুল দিয়ে সাজানো।
অর্নিশা যখন এসব দেখতে মুগ্ধ তখনি রায়হান এলো ।
অর্নিশা হঠাৎ করে রায়হানকে দেখে অবাক হয়ে গেলো!!রায়হান:- Happy Birthday Arnisha💗
অর্নিশা এবার আরো অবাক হলো!!আজ তার জন্মদিন অথচ অর্নিশার নিজেরই খেয়াল নেই!!
আর সবচেয়ে বড় কথা রায়হান জানলো কী করে এসব?
পেছনেই অর্নিশা , তার কিছু বন্ধুদের দেখতে পেলো।এবার বুজলো সব।
অর্নিশা কেক কাটলো।সবাই মিলে সেলিব্রেট করলো সবকিছু।অনুষ্ঠান শেষ হলো । এবার বাড়ি ফেরার পালা ।
ঠিক তখনি রায়হান অর্নিশাকে প্রপোজ করে বসলো!!অর্নিশা এবার অবাকের চরম পর্যায়ে 😱
তর্ণা পেছনে মিটমিট করে হাসছে।
অর্নিশা: তর্ণা তুই জানতি সবকিছু😒
তর্ণা:হুম বেবী😁রায়হান ভাইয়া সবার আগে আমাকে বলেছিলো যে তোকে ভালোবাসেন তিনি ।
তাই আমিই বুদ্ধিটা দিলাম যে তোকে তোর জন্মদিনের দিন ই প্রপোজ করুক😁
অর্নিশা: 😯😯রায়হান: ধন্যবাদ শালিকা😉তবে আমি কিন্তু এখনো আমার কথার জবাব পেলাম না😗
অর্নিশা: না করার কোনো কারণ নেই😌সবাই এবার হাসিতে মেতে উঠলো। আড়াল থেকে অন্বেসাও মুচকি হাসলো😊
সবাই ঠিক করলো রায়হান আর অর্নিশাকে একা কাটাতে দিবে বাকিটা সময়।তাই সবাই সবার মতো চলে গেলো।আর অন্বেসাও অর্নিশার ব্যাক্তিগত সময়ে থাকতে চায়নি।
রায়হান অর্নিশাকে ড্রপ করে দিবে।রায়হান আর অর্নিশা দুজন একসঙ্গে গাড়িতে ঘুরতে লাগলো।
ঠিক তখনি রায়হানের ফোনে একটা কল এলো!রায়হান: হ্যালো,,
ওপাশ থেকে:,,,,,
রায়হান: কী!! কিন্তু !!
ওপাশ থেকে:,,,,,,
রায়হান: আচ্ছা ঠিক আছে,,
YOU ARE READING
"অদৃশ্য আত্মা"
Paranormalআপনারা যারা ভয়ংকর ভূতের গল্প কিংবা রহস্যের গল্প পড়তে পছন্দ করেন তারা গল্পটি পড়ে দেখতে পারেন। সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী নতুন কিছু লিখার চেষ্টা করেছি আমি।