কামুক লোকটি ও আমার স্ত্রী ( পর্ব- ১৩ )

6.1K 6 45
                                    

আমাদের দুটি গাড়ি পর পর গেটের কাছে গিয়ে দাঁড়াতেই দু-জন নিরাপত্তা রক্ষী ছুটে এসে আমাদের পারমিট চেক করে গেট খুলে গাড়ি দুটিকে ভিতরে নিয়ে বললো আপনাদের কেউ একজন একটু অফিসে আসুন । সুরেশের কাছেই কাগজপত্র ছিল , তাই ওকেই পাঠালাম । গেটের আশপাশে বেশকিছু পর্যট...

К сожалению, это изображение не соответствует нашим правилам. Чтобы продолжить публикацию, пожалуйста, удалите изображение или загрузите другое.

আমাদের দুটি গাড়ি পর পর গেটের কাছে গিয়ে দাঁড়াতেই দু-জন নিরাপত্তা রক্ষী ছুটে এসে আমাদের পারমিট চেক করে গেট খুলে গাড়ি দুটিকে ভিতরে নিয়ে বললো আপনাদের কেউ একজন একটু অফিসে আসুন । সুরেশের কাছেই কাগজপত্র ছিল , তাই ওকেই পাঠালাম ।
গেটের আশপাশে বেশকিছু পর্যটকের ভির রয়েছে । বিক্ষিপ্তভাবে জলটা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে । কয়েক জন ফরেনারও চোখে পড়লো । আমরা পুরুষরা সবাই-ই গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়ালাম কিন্তু আমাদের বউরা কেউ আর নামলো না । বোধহয় লজ্জায় নামেনি , সব তো অর্ধেক থাই বার করা জামা পরে আছে , জামাগুলো এতোই টাইট যে বুকগুলো খোঁচা খোঁচা হয়ে ফুটে আছে । তবে যে যতই নিন্দা করুক আমার কিন্তু এইরকম পোশাক খুবই ভালো লাগে । আমার স্ত্রী দীপা আর লিপি অবশ্য এরকম পোশাকে অভ্যস্ত কিন্তু সুপ্রিয়া সারাক্ষণ অস্বস্তি প্রকাশ করেছে । মনে মনে ঠিক করে রেখেছি সুপ্রিয়াকে সুযোগ বুঝে জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়ে মন খুলে আদর করবো । ওর আর আমার গায়ে সেই সময় একটা সুতোও রাখবো না । একে অপরের শরীরে সম্পূর্ণ লীন হয়ে যাবো । আমার শরীরে যতটা বীর্য মজুদ আছে আজ সুপ্রিয়াকে সবটাই সমর্পণ করবো । ওর প্রতি আজ আমার আসক্তি চরমে রয়েছে । ওকে দেখেও বোঝা যাচ্ছে ওর মধ্যেও একটা তৃষ্ণা রয়ে গেছে । ও বারে বারে দাঁত দিয়ে ঠোঁট চাপছে আর বিশেষ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে ।

যাইহোক, বেশ খানিক বাদে দেখলাম সুরেশ অফিস থেকে ফিরছে , সঙ্গে আর একজন রয়েছে । কাছে এসে সুরেশ সঙ্গের ব্যক্তিটিকে দেখিয়ে বললো এ হলো কিরণ সিং , আমাদের কেয়ারটেকার কাম রক্ষী । আমরা সাথে সাথে ওর ফোন নম্বর নিয়ে নিজেদের ফোনে সেভ করে নিলাম । কিরণের বয়স কতো হবে , ওই চল্লিশের আশপাশে , মাঝারি হাইট বেশ সুপুরুষ চেহারা । ও ইশারা করে আমাদের গাড়ি দুটো এগিয়ে নিয়ে যেতে বললো । খানিকটা যেতে দেখলাম জায়গাটা বেশ নির্জন , কিরণ একটা ছোট্ট ফাঁকা গেস্ট হাউজে আমাদের ঢুকিয়ে দিয়ে বললো আপনারা এখানে স্নান করে বিশ্রাম নিন , আপনাদের বনবাংলো দুটো সাফা হচ্ছে । বিকেলের দিকে ওখানে যাবেন । যেহেতু আমরা পথে ধাবা থেকে খেয়ে এসেছি তাই আর খাওয়ার ঝক্কি ছিল না ।

কামুক লোকটি ও আমার স্ত্রী (পর্ব-১)Место, где живут истории. Откройте их для себя