সুরেশ দীপাকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল মানে এই নয় যে ও দীপার সঙ্গে কোন রকম মস্তি করতে ঢুকেছে, এ ব্যাপারে আমি একশো ভাগ নিশ্চিত, তবে কী কারণে ওকে আড়ালে নিয়ে গেল তা ঠিক বুঝলাম না। বাইরে থেকে তখন প্রচন্ড বৃষ্টির শব্দ আসছে, কখন কমবে জানিনা। সুরেশ অবিবাহিত হলেও ও একা থাকে না, একটি মেয়ে ওর সাথে লিভ টুগেদার করে, মেয়েটিও একটি দৈনিকের চিফ ফটোগ্রাফার, ভারি মিষ্টি দেখতে মনিকাকে, ওরা এক বিছানাতেই শোয়।
বেশ খানিক বাদে দরজা খুললো, ওরা নিজেদের মধ্যে কথপোকথন করতে করতে বেরিয়ে এলো। আমি কিছু জিজ্ঞাসা করার আগেই সুরেশ এসে আমার পাশে বসল, দীপা আমার অপর পাশে বসল ।সুরেশ বললো ফাইনাল ফটো নেওয়ার আগে ওকে একটু চেক করে নিলাম, সবই ঠিকঠাক ছিল শুধু একটা কারণে আটকে গেল। আমার মনটা হঠাৎ খারাপ হয়ে গেল, জিজ্ঞাসা করলাম কী কারণে ? ও হাসতে হাসতে বললো তবে পুরোটা শোন্ , আমি দীপাকে সঙ্গে নিয়ে ঘরের দরজাটা আটকে দিয়ে ওকে বললাম জামাকাপড়গুলো সব খুলেফেল, হঠাত্ এই কথায় ও একটু ঘাবড়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো কেন ? আমি গম্ভীরভাবে বললাম বৃষ্টিবাদলার দিনে তোর সাথে একটু মস্তি করবো। আমার এই কথা শুনে ও 'ধ্যাত্' শব্দ করে আমাকে দু চারটে কিল বসিয়ে দিয়ে দরজা খুলে বেরতে গেল, আমি ওর হাত ধরে টেনে নিয়ে ঘরের মাঝখানে দাঁড় করিয়ে বললাম তাড়াতাড়ি খোল, আসলে তোর শরীরে কোন দাগ আছে কিনা সেটাই চেক্ করে নেব , কোন দাগ থাকলে সেটা মিটিয়ে তবে নুড ছবি নেওয়া যাবে , তা নয়তো ওরা রিজেক্ট করে দেবে । ও তো লজ্জায় ধুর-ধার শুরু করলো , এরপর অনেক বুঝিয়েসুঝিয়ে রাজি করালাম , ও জামাটা খোলার পর প্যান্টিটাও খুলতে বললাম , দেখলাম ওর বুকের দিকটা একদম ঠিক আছে কিন্তু নিচে প্যান্টির দাগ রয়েছে, ওটা মিটিয়ে তবে ছবি তুলবো। ক্যামেরা থেকে ও কটা ছবি দেখালো যেগুলো তখনই ঐ বন্ধ ঘরে তুলেছিল।
ВЫ ЧИТАЕТЕ
কামুক লোকটি ও আমার স্ত্রী (পর্ব-১)
Про оборотнейগল্পের নামটি দেখে পাঠকগণ নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন যে কাহিনির বিষয় কি, হ্যা, গল্পের বিষয় যৌন সম্পর্ক বা ধর্ষণ । এখানে আমি যে কাহিনি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছি তা ধর্ষণ নয় বরং স্বেচ্ছায় নিজেকে সমর্পণ আর সেই জন্যই এটা বিরল ঘটনা । এতদিন যে কথা নিজের ভে...