গল্পের নামটি দেখে পাঠকগণ নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন যে কাহিনির বিষয় কি, হ্যা, গল্পের বিষয় যৌন সম্পর্ক বা ধর্ষণ । এখানে আমি যে কাহিনি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছি তা ধর্ষণ নয় বরং স্বেচ্ছায় নিজেকে সমর্পণ আর সেই জন্যই এটা বিরল ঘটনা । এতদিন যে কথা নিজের ভে...
Oops! Ang larawang ito ay hindi sumusunod sa aming mga alituntunin sa nilalaman. Upang magpatuloy sa pag-publish, subukan itong alisin o mag-upload ng bago.
সেদিন ছিল রবিবার, আমি বেরিয়ে ছিলাম কাছাকাছিই বন্ধুদের আড্ডায়, বারোটা নাগাদ বাড়ি ফিরে দেখি দীপা বাথরুমে কিছু করছে, দরজা খোলাই ছিল, কি করছো ? জিজ্ঞাসা করায় ও বললো কি আর হবে , এই দেখনা কি অবস্থা হয়েছে, সব কাজকর্ম সেরে বেলার দিকে একটা ব্লু ফিল্ম খুলে দেখেছিলাম, তারপর থেকে ক্রমাগত রস ঝরছে, প্যান্টিটা তো জবজবে ভিজেছে এরপর পা বেয়ে নামছে, সেগুলো পরিষ্কার করে প্যান্টিটা কেচে দিচ্ছি। আমি ব্যাপারটা নিয়ে একটু চিন্তিতই হলাম এই ভেবে যে এটা কোন রোগের উপসর্গ নয়তো !! কারণ সামান্য কারণে এই ভাবে রস বেরনো স্বাভাবিক নয়। ডাক্তারকে ফোন করলাম, উনি চারটে নাগাদ সময় দিলেন। এই ডাক্তারের সাথে যে কোন কারণেই হোক আমাদের একটা বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, উনি যতো ব্যাস্তই থাকুননা কেন আমাদের জন্য একটু সময় দেবেনই আর সব সময় টাকাও নিতে চান না। এখানে একটা কথা পাঠকদের জানিয়ে দিই যে কেন যৌনতার ছবিকে ব্লু ফিল্ম বলে। আগের দিনে আমেরিকান সিনেমায় যে অংশগুলোয় যৌনতা দেখানো হতো সেই অংশগুলো নীল রংএর ছবি করে দেওয়া হতো ; সেখান থেকেই এই ব্লু ফিল্ম নামের উদ্ভব।
Oops! Ang larawang ito ay hindi sumusunod sa aming mga alituntunin sa nilalaman. Upang magpatuloy sa pag-publish, subukan itong alisin o mag-upload ng bago.
যাইহোক, দীপাকে বললাম সাড়ে তিনটের মধ্যে রেডি থেকো, ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে। খাওয়াদাওয়ার পর কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে আমরা রেডি হতে শুরু করলাম। দীপা প্রথমে শাড়ি পড়লেও পরে তা খুলে একটা ফ্রক পড়ে নিল, ও বললো যা গরম লাগছে তাতে বেশিক্ষণ শাড়ি পড়ে থাকতে পারবোনা । আজকাল আমার সঙ্গে বেরলে অনেক সময় ও ফ্রক পড়ে বেরোয়। দীপা আজকে যে ফ্রকটা পড়েছিল সেটি হাঁটুর একটু নিচ অবধি ঝুল। দীপা গাড়িটা গ্যারেজ থেকে বার করে রাস্তার ধারে রাখবো, আমি দরজায় তালা দিয়ে গাড়ির দিকে এগিয়ে গেলাম। ওকে বললাম তুমিই চালাও, আমি বরং একটু ঘুমিয়ে নিই। ডাক্তারকে বললাম সামান্য একটু উত্তেজিত হলেই ওর খুব পরিমাণে রস ঝরতে থাকে , একটা ছবিও ডাক্তারকে দেখালাম, ওটা আজকেই মোবাইলে তুলে ছিলাম। ডাক্তার ছবিটা ভালোকরে দেখালেন তারপর একজন মহিলা অ্যাসিস্টান্টকে ডেকে তার সাথে দীপাকে ভিতরে পাঠিয়ে দিলেন। এরপর ডাক্তারও ভিতরে গেলেন। আধঘন্টা পর দীপাকে নিয়ে ডাক্তার ফিরে এসে বললেন ওর এটা কোন রোগ নয়, একেবারেই স্বাভাবিক ব্যাপার, এক গ্লাস জলের উপর যদি আরও জল ঢালা হয় তবে কি ঘটে? উপছে পড়ে তাইতো? ওর শরীরে আর জায়গা নেই তাই বেরিয়ে আসছে।