গল্পের নামটি দেখে পাঠকগণ নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন যে কাহিনির বিষয় কি, হ্যা, গল্পের বিষয় যৌন সম্পর্ক বা ধর্ষণ । এখানে আমি যে কাহিনি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছি তা ধর্ষণ নয় বরং স্বেচ্ছায় নিজেকে সমর্পণ আর সেই জন্যই এটা বিরল ঘটনা । এতদিন যে কথা নিজের ভে...
Oops! Bu görüntü içerik kurallarımıza uymuyor. Yayımlamaya devam etmek için görüntüyü kaldırmayı ya da başka bir görüntü yüklemeyi deneyin.
ওপরের ছবিটা যে আমার স্ত্রী 'দীপার' তা বোধকরি সকল পাঠকরাই এতো দিনে চিনে গিয়েছেন । ছবিটাতে ও হাসছে , কিন্তু এ হাসিতে কতোটা সুখ বা দুশ্চিন্তা মিশে আছে তা আমার পক্ষেও বলা সম্ভব নয় ।
আমি যখন এই লেখাটা নিয়ে বসেছি ও তখন ওই সব সাজগোজ নিয়ে ব্যস্ত । তার মধ্যেই মাঝে মাঝে এসে পড়ে নিচ্ছে আমি কী লিখলাম । আসলে একটু পরেই আমরা দুজনে একটা পার্টিতে যাব , দীপা সেই কারণেই রেডি হচ্ছে । আমি আগের কোন এক পর্বে লিখে ছিলাম যে দীপা একদমই বাংলা পড়তে পারে না , কারণটাও জানিয়ে ছিলাম , অনেক চেষ্টার পর এখন ধরে ধরে খানিকটা পড়তে শিখেছে । তাই ওকে নিয়ে কী লিখছি সেটাই দেখতে চাইছে । ঘুরে ফিরে বার বার আসছে আর লেখাটায় ঝুঁকে পড়ছে , তাই বিরক্ত হয়ে ওর দিকে তাকালাম । চোখটা আটকে গেল ওর সাজ পোশাকে । এমনিতেই ও সুন্দরী , তার ওপর এমন সাজপোশাক, চোখের আর দোষ কোথায় ! ফস্ করে মন্তব্য করে বসলাম ' তুমি কী পার্টিতে যাচ্ছ পুরুষগুলোর প্যান্ট নষ্ট করার জন্য ? আর শাড়ি খোলার দরকার পড়বে না , ওপর থেকে দেখেই বীর্যপাত ঘটে যাবে ' । ঘাড় বাঁকিয়ে খানিক কটমট করে তাকালো, তারপর বললো ' ইস্ ...... কি ছোটোলোক গো তুমি , নিজের বৌকে যা খুশি বলে দাও , যদি না সাজি তহলেও তো কথা শোনাবে , তুমিইতো এইসব পোশাক পরতে শিখিয়েছ '। এইভাবে খানিক বক বক করে ক্ষ্যান্ত হলো । এমন খুনসুটি পনা আমাদের মধ্যে লেগেই থাকে, এর মধ্যে কোন মন কষাকষি নেই , আছে কেবল পিছনে লাগা । সরাসরি না তাকিয়ে আর চোখে দেখলাম আয়নার দিকে তাকিয়ে শরীরের খোলা অংশগুলোতে লোশন লাগাচ্ছে , এগুলো করতেই হয় । দেখেছি তো , পুরুষগুলো কীর্তি , দু পেগ চড়িয়ে নিলেই হলো, বিশেষ করে দীপাকে , একটা ছোট্ট হামি দেবার সুযোগে দীপাকে জাপটে ধরে ওর বুকটা নিজের বুকের সঙ্গে খানিকটা ডলাডলি করে নেয় , বিচ্ছিরি ভাবে ঘাড়ে বুকে পিঠে চক্ চক্ করে চুমু খায় ।