গল্পের নামটি দেখে পাঠকগণ নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন যে কাহিনির বিষয় কি, হ্যা, গল্পের বিষয় যৌন সম্পর্ক বা ধর্ষণ । এখানে আমি যে কাহিনি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছি তা ধর্ষণ নয় বরং স্বেচ্ছায় নিজেকে সমর্পণ আর সেই জন্যই এটা বিরল ঘটনা । এতদিন যে কথা নিজের ভে...
Ups! Gambar ini tidak mengikuti Pedoman Konten kami. Untuk melanjutkan publikasi, hapuslah gambar ini atau unggah gambar lain.
দীপা কিছুটা আচ করেছে মডেলিংএ ওকে কী ধরণের কাজে লাগানো হবে, তাই লজ্জায় একটু সঙ্কুচিত বোধ করছে। আমি ওকে বোঝানোর চেষ্টা করে চলেছি কিন্তু ও ঠিক নিজেকে মানাতে পারছে না। আমি ওকে বললাম মডেলিং একটা আর্ট, এটাকে অন্যভাবে নিয়োনা, পৃথিবীর অসংখ্য নারী পুরুষ এই প্রফেশনে যুক্ত, অন্যান্য বিষয়ের মতো এটাও একটা সাবজেক্ট এবং এটা নিয়ে নিরন্তর গবেষণা চলছে, সুতরাং তোমার লজ্জা পাওয়ার কোন কারণ নেই। আসলে বাঙালি মেয়েরা সবসময়ই একটু সেকি হয়, একবার শক্ত মনে নেমে গেলে আর অসুবিধা হয় না। দীপার জন্য যে অ্যাড এজেন্সিতে কথা চলছে সেটা দেশের বৃহৎ কোম্পানিগুলোর অন্যতম। এরা বেবিফুডের অ্যাড যেমন বানায় তেমনি কন্ডোমের অ্যাডও তৈরি করে, সুতরাং এরা যখন মডেল নির্বাচন করে সমস্ত শরীর দেখে নেয়, যাতে এদের দিয়ে নুড মডেলিংও করাতে পারে এবং প্রথমেই তা জানিয়ে দেওয়া হয়। আমি কিন্তু জানি যে দীপাকে ওরা এই মুহূর্তে নুড মডেলিংএর কাজেই লাগাবে, এই কাজটা করার কথা ছিল মিসেস হাজরার, উনি অসুস্থ থাকার কারণেই দীপাকে সুযোগটা দিচ্ছে, দীপাকে যদি শেষমেশ পছন্দ না হয় তবে অন্য কাউকে দিয়ে কাজটা করাবে। এই ব্যাপারটা দীপাকে বলা না হোলেও ও কিছুটা আচ্ করেছে এবং তাই একটু চিন্তিত, কারণ ওখানে সুটিংএর সময় অনেক টেকনিশিয়ানের সামনে একজন নগ্ন পুরুষের সঙ্গে ওকে নগ্ন হতে হবে আর এখানেই ওর লজ্জা। প্রথম লটে ওর কিছু ছবি আমিই তুলেছি, সেগুলো ছোটখাটো জামা পড়া অবস্থায়। মিঃ হাজরার কাছে সেগুলো দিয়ে ছিলাম, উনি চটজলদি সেগুলো সংস্থার কাছে মেল করে দিয়েছেন ।
Ups! Gambar ini tidak mengikuti Pedoman Konten kami. Untuk melanjutkan publikasi, hapuslah gambar ini atau unggah gambar lain.
