কিশোর বিভিন্ন মটর সাইকেলের বিভিন্ন পার্টস, সংযোগ দেখাবে। শোভন মাঝে মাঝে বলবে, চমৎকার। চমৎকার কাজ
-এমন কাজই তো চাই।
-
-
কোন কাস্টমার আসলে কিশোর বাইক দেখবে। চেক করবে। শোভন আগ্রহ নিয়ে দেখবে। কথা বলবে। মুন্সী একটু চিন্তিতভাবে দেখে কাস্টমারের সাথে ফয়সালা করবে।
কিছুক্ষণ কাজ করার পর শোভনের মোবাইল বেজে উঠবে। শোভন দূরে সরে কল রিসিভ করবে। অফিস থেকে একজন সহকর্মী ফোন করেছে।
সহকর্মী : আপনি কোথায়?
শোভন : বাথরুমে যাচ্ছি ভাই। সকাল থেকে ওখানে আছি।
সহকর্মী : অসুস্থ?
শোভন : অসুস্থ মানে? পুরা। কঠিন আমাশয়। ভাই আমার পক্ষে আর চাকরি করা সম্ভব নয়।
সহকর্মী : ঔষধ খান কালই অফিস করতে পারবেন। আমি ম্যানেজারকে জানাচ্ছি। কিন্তু একটা কল দিয়ে তো জানাতে পারতেন। এমনিতেই অফিসার সল্পতা...
শোভন : জানাব কীভাবে। সকাল থেকে বাথরুমে। ভাই আমার পক্ষে আর চাকরি করা সম্ভব নয়। এই সমস্যা এক বছরেও যাবে না...
সহকর্মী বিরক্ত হয়ে কল কেটে দেবে।
সহকর্মী : এ শহরের লোকজন পাগল হয়ে যাচ্ছে।
YOU ARE READING
ত্র্যহস্পর্শ
Romanceশোভন ব্যাংকে চাকুরী করে। নতুন চাকুরী। শাখায় প্রচন্ড গ্রাহকের ভীড়। দম ফেলার সময় নেই। টেবিলে অনেক কাগজপত্র। ভীড় একটু হালকা হলেই চেয়ারে হেলান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ের আড্ডা আর হৈচৈয়ের স্মৃতিতে ডুবে যায়। তার মন খারাপ হয়। ব্যাংকে গ্রাহকরা পৃথিবার স...