(৩)

747 2 0
                                    

গত দুই মাসে আমার জীবনে এমন সব ঘটনা ঘটেছে তার জন্য আমি হয়ত প্রস্তুত ছিলাম না। আমার এই ২৭ এর জীবনে মায়ের আদর পাই নি। তাই জানি না ওটা কেমন হয়! আর নারীর চাওয়া পাওয়া সম্পর্কেও কিছুই ধারণা ছিলনা আমার। ফলে হঠাৎ করে এত বিশাল প্রাপ্তিতে আমি দিশেহারা হয়ে যাচ্ছিলাম। ফুপু আসার পর আমার ছোট দুই রুমের ফ্ল্যাটে লাবণ্য ফিরে এল। জমানো টাকায় বেশ কিছু আসবাব কিনলাম। ফুপুর অনিচ্ছা সত্ত্বেও তার জন্য প্রচুর জামা কাপড় কিনলাম। যদিও বিধবা কিন্তু আমি চাই না উনি সাদামাটা জীবন- যাপন করুন। সকালে নিয়মিত নাশতা করে কলেজে যাই, গোছানো জীবন শুরু হলো। বিকেলে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার ইচ্ছেটা ফিরে এল। এক অদৃশ্য মায়ার বাঁধনে আমি বাঁধা পড়লাম।কিন্তু নিয়তি আরো মধুর কিছু নিয়ে অপেক্ষা করছিল।

আমি ৫ ফুট সাত,শরীর ছিপছিপে গরনের। চাকরি পাবার পর কয়েক মাস ধরে ব্যায়ামও শুরু করেছিলাম। রাঙামাটির আবহাওয়াও বেশ ভালো । ফলে লেকের মাছ, আর পাহাড়িদের টাটকা শাকসবজি খেয়ে আমি বেশ পুুরুষালি হয়ে উঠলাম। বাসায় একজন নারীর উপস্থিতি আমার উপর শারীরিক ও মানসিক প্রভাব ফেলছিল। আমি বারান্দায় নাড়া ব্লাউজ, ব্রা দেখে তীব্র কৌতুহল অনুভব করছিলাম। তাই একদিন যখন ফুপু গোসলখানায় ছিলেন, আমি সাহস করে ওনার সাদা একটা ব্লাউজ হাতে নিলাম। আমি ওটার সাইজ দেখে আশ্চর্য হলাম এই ভেবে যে ফুপুর স্তন কত বড় হলে এত বড় ব্লাউজের দরকার হয়! বগলের কাছটা কালচে দেখে মনে হলো শুুঁকে দেখি। তাই করলাম, এক অসাধারণ সুগন্ধ। আমি কামে দিশেহারা হয়ে পড়ছিলাম। ঠিক করলাম যে করেই হোক ফুুপুর দুধজোড়া আমাকে দেখতেই হবে।

এবার ফুপুকে খেয়াল করতে শুরু করলাম। উনার বয়স ৪২, আগেই বলেছি। উচ্চতা ৫ ফুট চার,দুধে আলতা গায়ের রং, কোকড়া চুল, দুই একটায় সামান্য পাক ধরেছে মাত্র। অল্প বয়সে উনি যে বেশ সুুন্দরী ছিলেন, তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। শুনেছি, ফুপা ফুপুর চেয়ে ২০ বছরের বড় ছিলেন, তবে সরকারি চাকরি করতেন বলে দাদু ১৭ বছরের মেয়েকেও ৩৭ এর ব্যাটার কাছে বিয়ে দিতে দ্বিধা করেননি। ফুপু অতিরিক্ত মোটা নন, তবে বয়সের কারণে শরীর সামান্য ভারী হয়েছে , পাছাটা একটা কলেজে পড়া এভারেজ বাঙালি মেয়ের চেয়ে দ্বিগুণ বড়, আর দুধ শাড়ির আড়ালে থাকায় এখনো বুঝে উঠতে পারিনি একজাক্ট সাইজ কত, তবে নিঃসন্দেহে আত্কে উঠার মতো। ফুপুর পাছা খেয়াল করে মনে হচ্ছিল – ওনার গুদের ভেতরে আমার মতো একটা ছেলে অনায়াসে ঢুকে যেতে পারবে!

আমি তো তক্কে তক্কেই ছিলাম, আর ভাগ্যও সহায়তা করল। কারণ ২৭ এর একটা কামার্ত ষাড় আমি, আর ঘরে ৪২ এর পাল খাওয়া, অভিজ্ঞ একটা গাই গরু! শুধুই নিষ্কাম ভালোবাসা এটা প্রকৃতিও কী চায়!

আমি অনেক রাতে ঘুুুুমাতে যাই। একদিন রাত দুটো বাজে, টয়লেটে যাব, রুম থেকে বের হয়েছি, মনে হল ফুুুুপু কাঁদছে, তো ভাবলাম কী হয়েছে দেখি। হয়ত স্বামী সন্তানের কথা মনে পড়েছে! ভেজানো দরজায় কান পাতলাম। এবার মনে হল কান্না নয়, গোঙানির শব্দ! ভয় হলো কোনো সমস্যা হয়নি তো! আর কিছু না ভেবে দরজা ঠেলা দিলাম , খুুুুলে গেল। ফুপু দরজার দিকে মাথা দিয়ে শুয়ে ছিলেন, ফলে তার বুুুঝতে সময় লাগল কী ঘটেছে! উনি সাবধান হওয়ার আগেই খোলা দুুুটি জানালা দিয়ে আসা ভরপুর চাদের আলোয় আমি যা দেখলাম তাতে আমার সাত ইঞ্চির বাড়া লাফিয়ে উঠল। মনোয়ারা ফুপুর শাড়ি গুটানো, কলাগাছের মতো বিশাল দুই ফর্সা উরু উন্মুক্ত, আর ফুপুর হাতে বিশাল লম্বা কালো একটা বেগুন। উনি সেটা গুদে ভরে রেখে খিঁচে চলেছেন, আর উহ্ উহ্ উহ্ শব্দ করে গোঙাচ্ছেন। গতকালই বাজার থেকে আমি কালো বেগুন এনেছি। বেশ মোটা দেখে এনেছিলাম! এগুলো কোনো মেয়ে গুদে নিতে পারবে বলে আমার কোনো ধারণাই ছিলনা! অবশ্য আমি আর কয়টা মেয়েকে চিনি! ওই তো কলেজের অল্প বয়স্ক কয়েকটা ছুড়ি! ফুপুতো আর কলেজের ছুড়ি না! যাইহোক, এই প্রথম জানলাম স্বামীহারা বিধবার দিবালোকের কান্না যদিও নিদারুণ বিরহের বহিঃপ্রকাশ , তবে মাঝরাতের গোঙানি আরও হাজারগুণ তীব্র কামনার ফুুুুলকি ঝড়ায়!












পাহাড়ের গহীনেWhere stories live. Discover now