শীত শেষ হয়ে বসন্ত এসেছে, মন উদাস করা বাতাস পাহাড়ের বুকে, প্রকৃতির সাথে সাথে মানুষগুলোকেও সজীব, সতেজ আর চাঙা করে তুলেছে। চারিদিকে শুধু আনন্দ আর হাসিমুখ, ভালোই লাগে এতসব হাসিমুখ দেখতে।
আমাদের মা-ব্যাটার জীবনও চলছে ভালোই। আমি রোজ সকালে কলেজ যাচ্ছি, ছেলে পড়াচ্ছি, তারপর সময়মতে বাড়ি ফিরে নিয়ম করে বিধবা ফুপুর শাড়ির তলে মুখ গুজছি! এত সুখ আগে কখনো পাইনি! যৌবনের মধ্য গগনে থাকা এক বিধবার আদর-সোহাগের প্রাচুর্য আমার জীবনেও বসন্ত নিয়ে এসেছে। ৪২ বসন্তের ভারী থলথলে স্তন যখন দোল খায়, আমার ২৭ বসন্ত পেরুনো কামদণ্ডও তখন নেচে নেচে উঠে।
অনেক কিছু পেয়ে গেলাম হঠাৎ করেই। গত কয়েক মাসে এক এতিম বিধবার ভালোবাসা, আদর আমাকে অতীতের কষ্টের কথা ভুলিয়ে দিচ্ছে। দুটো এতিম নর-নারী জাগতিক সম্পর্ক পেছনে ফেলে আদিম চাওয়া-পাওয়ায় মেতে উঠেছে! বিধবা আমাকে খুব উত্সাহ দিচ্ছেন, এটা কর, ওটা কর, ভবিষ্যতের জন্য কিছু সঞ্চয় কর। আমার আর বিধবা ফুপু মনোয়ার ভবিষ্যৎ কী একসুতোয় বাধা পড়ে গেল!
আমি মাঝে মাঝেই ফুপুকে মা ডাকি, এখন আর উনি বাধা দেন না। শুধু স্নেহ মাখা চোখে ভ্রুকুটি করেন! তার মনের সব কথা আমি জানতে পারছি, উনার ভালো লাগা গুলোকে আমার ভালোবাসায় পরিণত করছি। আসলে করছি না হয়ত হয়ে যাচ্ছে।
ফুপুর অর্ডারের সব মাল পেয়ে গেছি, সব কটা ব্লাউজ নাকি দারুণ ফিট হয়েছে। ফুপু পড়ে দেখেছেন, আমি দেখতে চাইলে বললেন- তুই তো একমাস তোর সামনে ব্লাউজ, পেটিকোট পড়তে নিষেধ করেছিস! এখন দেখে কাজ নাই! আমি বললাম- আপনার সুন্দর একটা ব্লাউজ আমারে দেন, আমার ব্যাগে রাখব। কলেজে যখন আপনাকে মিস করি তখন বাথরুমে নিয়ে গন্ধ শুকব। ফুপু বললেন- সারাদিন তো বাসায় গিলিসই, তাও মন ভরে না! আবার বাথরুমে নিয়ে যেতে হবে কেন! এখনো খেচিস নাকি? আমি হেসে বলি- শুধু গরম হব! যেন তাড়াতাড়ি বাসায় চলে আসতে ইচ্ছে করে, আপনাকে কাছে পেতে পারি। ফুপু উহ্ করে শব্দ করে বিদ্রুপ করলেন। তারপর বললেন- তোদের কোন ম্যাডাম না আছে বলেছিলি, মাই দেখিয়ে ঘুরে বেড়ায়! ঐ খানকির কথা ভেবে গরম হইস, তারপর বাসায় আসলে আমি ঠান্ডা করব! আমি তো হেসেই খুন! আমি বললাম- ওহ! মালতি ম্যাডাম, ওনার শরীর আপনার ধারেকাছেও না!ওনারে দেখলে আমার ধোনই খাড়া হয় না! ফুপু বললেন- তবে কাকে দেখলে হয়!একথা বলে ভীষণ লজ্জায় পড়ে গেলেন! তাই কথা ঘুরাবার জন্য তাড়াতাড়ি বললেন- দিব এক শর্তে, খিচবি না শুধু গরম হবি! এখন তো সব কটা পরিনি, একটু পুরোনো হোক তারপর নিস। আমি এক কথায় রাজি হয়ে গেলাম। কারণ পুরেনো ব্লাউজে ফুপুর বয়স্কা মাইয়ের গন্ধ থাকবে, বগলের নিচে ঘাম জমে জমে কালো কালে দাগ হবে, দু একটা ফুটো হবে, বোতাম ছেড়া থাকবে, তবেই না শুঁকে সুখ পাব!