পরের দুদিন ট্রেনিংয়ের জন্য চট্টগ্রামে খুবই ব্যস্ত সময় কাটল। বাসায় ফুপু একা রইলেন। দুদিন পরে যখন বাসায় ফিরলাম তখন দেখি ফুপু খুব হাসি খুশি মেজাজে আছেন। আমার সাথে হাসি- তামাশা করছেন! নারীর মন, কী ঘটেছে বিধাতা জানেন! তবে একটা জিনিস খেয়াল করে আশ্চর্য হলাম। দেখি ফুপু ব্রা ছাড়াই ঘরে আমার সামনে অযথা ঘুরা ফেরা করছেন, আর শাড়িও আগের মত রেখেঢেকে পড়ছেন না। আগে এটা ছিল না। আমি তার শরীর মাপতে লাগলাম। আর ৪২ এর বিধবার ঝুলে পড়া কুমড়ো আমার ভোগে লাগছে এটা বুঝতে পেরেও কুমড়োর মালকিনের কোনো বিকার ছিল না।
পরদিন সকালে আমার জন্য আরও বড় বিস্ময় অপেক্ষা করে ছিল। ফুপুর সকাল সকাল গোসলের অভ্যাস। ফুপু আমার নাশতা রেডি করে প্রতিদিন গোসলে যান। ছোট্ট ফ্ল্যাটে একটাই বাথরুম। আর সেটাও ডাইনিং এর সাথে।আমি নাশতা করছিলাম, উনি এর মধ্যেই গোসল শেষ করে বের হয়ে এলেন। ওনার দিকে চোখ গেলে আমার চক্ষু তো চড়কগাছ! ওনি কোনো ব্লাউজ পরেননি, পাতলা সাদা শাড়ির একটা প্যাচ দিয়ে মাই ঢেকে বাথরুম থেকে বের হয়ে আসছিলেন , ফলে মাই দুটি প্রচণ্ড লাফালাফি করছিল। ওনি এ অবস্থায় ওনার রুমে চলে গেলেন, আর দরজা খোলা রেখেই আমার দিকে ফিরে গামছা দিয়ে চুল ঝাড়ছিলেন। ভারী বুকের মাগীদের চুলঝাড়া যারা দেখেছেন তারা জানেন বুকে ওসময় কী ঝড় ওঠে! ফুপুর শরীরে ব্লাউজ না থাকায় সে ঝড় কালবৈশাখীতে রূপ নিল। দুটি স্তন উদ্দাম ঝড়ে একে অপরের সাথে যেন ঝগড়া করছিল! আমার মনে হল এ ঝগড়া কী আমার উপর ওদের অধিকার নিয়ে! মনে হল ফুপু আমায় নিয়ে খেলছেন! আর আমিও এ খেলায় নিষ্ক্রিয় কেন থাকব! তাই ফুপুকে বললাম – আজই তোমায় নিয়ে মার্কেটে যেতে হবে দেখছি। ফুপু জিজ্ঞেস করলেন- “মার্কেটে কেন?” আমি বললাম- পাচসেরী দুটো কুমড়োর জন্য বস্তা লাগবে যে তাই! ফুপু বয়স্কা বেশ্যা মাগীর হাসি হেসে বললেন- “পরের জিনিসে নজর না দিয়ে এখন কলেজে যা খোকা!”