মনোয়ারা ফুপুর বুঝতে কয়েক সেকেন্ড দেরি হলো ঠিকই, কিন্তু যখন বুঝলেন আমি ঘরে ঢুকেছি তখন তাড়াতাড়ি করে শাড়ি নামিয়ে উরু ঢাকতে ব্যস্ত হলেন, আর বেগুনটা গুদে ঢুকানো অবস্থায় রেখে দিলেন। ফুপু তড়িঘড়ি করে বিছানায় উঠে বসলেন, শাড়ির নিচের অংশ ঠিক করতে করতে রেগে বললেন- ‘ হারামজাদা, তুুুই এত রাতে আমার ঘরে কী চাস! শাড়ির ওপরের অংশ তখনও কোমড়ের কাছে লেপ্টে ছিল। ফলে প্রথমবারের মতো ব্রাবিহীন ব্লাউজের ভেতর ফুুুুপুর ঈষৎ ঝোলা বিশাল মাই জোড়া অবলোকন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। ফুপুুুর কথা কিছুই আমার কানে ঢুকছিল না। আমি ভাবছিলাম – ফুপুর সুন্দর ওই ম্যানা দুটোর কথা, কী সুন্দর, আর আশ্চর্য রকম বড়! মনে হল দুটো বড় সাইজের পাকা পেপে। সাইজ ৩৮ এর কম হবে না। আর প্রতিটার ওজন কমছে কম তিন কেজি হবেই। না জানি কত টিপুনি আর চুষনি ওই দুটো পেয়েছে! ও দুটো চুষে খাওয়ার সৌভাগ্য কী এ জীবনে আমার হবে! যখন সম্বিত ফিরে পেলাম – দেখলাম ফুপু খুব গজরাচ্ছেন, আর বুকের কাপড় তুলে নিয়ে মুুুখ না তুলেই বলছেন -‘ কুত্তার বাচ্চা, তুুই দরজায় নক না করে কেন আমার ঘরে ঢুুুকছস!’৷ আমি বললাম- আপনার গোঙানির শব্দ শুনে ভয় পেয়েছি যে আপনার কিছু হয়েছে কি না! তাই……গুদে আস্ত একটা বেগুন নিয়ে, অর্গাজমের চূড়ান্ত পর্যায়ে থাকা একজন বিধবার রাগ একটুও কমল না। আমায় আরো কয়েকটা বিচ্ছিরি গালাগাল দিল। এমনিতেই বাড়ার অবস্থা বেশামাল, এমন গালিগালাজ শুনে আমার মাথায় রক্ত চড়ে গেল, বললাম খানকি মাগী তুুুই কী করছিলি তা আমি জানি না ভাবছস! বিধবা মাগী, গুদে বেগুুন ভরে মজা লস, আর আমারে গালি দেস! এবার ফুপু বুঝলেন আমি ক্ষেপে গেছি। উনি কান্না করা শুরু করলেন, কয়েক মূহুর্ত চুপ করে থেকে বললেন – ‘আমি ঠিক আছি, আমার কিছু হয় নাই, তুই তোর ঘরে যা।’ কয়েকটি মূূূহুর্ত অতিবাহিত হলো, আমি চলে আসলাম।
নিজের ঘরে ঢুকে পাখা ছেড়ে খাটে বসলাম। মাথা কোনোভাবেই ঠান্ডা হল না। যাকে ভালোবাসি, যাকে মাতৃৃৃরূপে পরম শ্রদ্ধার আসনে বসিয়েছি তার কদর্য রূপ আমি বরদাস্ত করতে পারছিলাম না। আবোলতাবোল ভাবতে লাগলাম।
পরক্ষনেই মাথা ঠান্ডা হলে ভেবে দেখলাম- আমিই ভুল। ফুপুর আর কী এমন বয়স! শুনেছি এ সময়েই নারীর কামজ্বালা তীব্র হয়। আর উনিতো বিধবা, কী করে তৃপ্ত হবেন! ২০ বছরের বড় স্বামীও কী বেচে থাকতে উনাকে তৃপ্ত করতে পেরেছেন! বোধহয় না! কারণ ফুপাকে যতটুকু দেখেছি, উনি একটা কালো শুকনামতো মানুষ ছিলেন, বড়জোড় ৫ ফুুুট এক। আর ফুপু সব সময়ই স্বাস্থ্যবতী নাদুস-নুদুস ছিলেন। তাই বেগুন ভরার অভ্যাস হয়ত তার একদিনের নয়! তার কষ্ট না বুঝে এ আমি কী করেছি, তার মনে নতুন করে আঘাত করলাম! স্বামী সন্তান হারা যে নারী আমার ওপর ভরসা করেছিল তার বিশ্বাস নষ্ট করলাম!
রাত তিনটা বাজে। ভাবছি ফুপুর কাছে ক্ষমা চাইব। বের হয়ে ওনার ঘরের দরজার কাছে আসলাম। শুনলাম- তিনি কাদছেন! কষ্টে বুকটা হাহাকার করে উঠল! আর পারলাম না। এবার নক করলাম, ডাকলাম -ফুপু, উনি সাড়া দিলেন না। আরও কয়েকবার ডাকার পর বললেন -‘ আয়, দরজা খোলাই আছে।’
ঘরে ঢুকলাম। ফুপু সামলে নিয়েছেন। আমি লাইট অন করলাম। দেখলাম ফুপুর চোখ দুটি বেশ লাল হয়ে আছে। ফুপু বোধহয় আমি যাওয়ার পর থেকেই অনবরত কাদছিলেন। খাটের এক কোনায় দেয়ালে হেলান দিয়ে বসেছিলেন ফুপু। আমি এগিয়ে গেলাম। পা ধরে কেঁদে ফেললাম, বললাম ফুপু আপনি আমায় মাফ করে দেন, আমি আপনার কষ্ট বুঝতে পারিনি। ফুপু তার কোলে আমার মাথা টেনে নিল, আর নিজেও ফুপিয়ে কেঁদে উঠল।