(১৬)

350 0 0
                                    

মনোয়ারা ফুপুর গল্প আর এদেশের আর বাকি পাঁচটা নারীর গল্প একটুও আলাদা নয়। মনোয়ারা ফুপুর মতোই পনের ষোল বছর বয়সে এদেশের শতকরা ষাট-পয়ষট্টী ভাগ মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। যদি চেহারা ফরসা হয়, তবে অবস্থা সম্পন্ন ঘর মেলে। বাছুর মেয়ের কাছে জামাইটা তখন ষাড়! প্রথম রাতেই গুদ ফাটিয়ে রক্তারক্তি কাণ্ড করে, দেখা গেল বাসর রাতের পর মেয়েটা সোজা হয়ে দাড়াতে পারছে না। তারপর বলা যায় কয়েকদিন উপুর্যুপরি ধর্ষণ চলে, কারণ অল্পবয়সী মেয়েটার প্রতি রাতে জামাইর বাড়া নেয়ার শক্তি কই! তাও প্রতি রাতে জোর করে কচি গুদে ঐ হাবড়ার ধোন ঢুকে! সারা রাত ঠাপায়!

এদেশে বিয়ের সময় বরের বয়স নিয়ে কে মাথা ঘামায় বলেন! হয়ত হিসাব করে দেখা যায় মেয়ের জামাই শাশুড়ির চেয়েও বয়সে বড়! কিন্তু এসবের তোয়াক্কা না করেই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে অহরহ! আর বিয়ের পর শাশুড়ি লজ্জায় জামাইর সামনেই আসেন না! ত্রিশ-পঁয়ত্রিশের শাশুড়ি! কী করে সামনে আসবে! পর্দার আড়াল থেকেই বলে ” বাবা, আপনে তো কিছুই খাইলেন না, বেশি করে খান, এই অমুক তোর দুলাভাইরে মাছের মাথাটা দে, খান বাজান খান…..” যদি দেখে পিচ্চি শালি কুলাতে পারছেনা তখন শাশুড়ী আম্মাকে বাধ্য হয়েই বেরিয়ে আসতে হয়!জামাইয়ের সামনে উবু হয়ে শাশুড়ী আম্মা যখনই খাবার বাড়তে যায় তখনই দুই তিন বাচ্চার মায়ের দুধাল বুক জামাইয়ের চোখে পড়ে! জামাই কী আর খাবে, শাশুড়ীর রূপ দেখে জামাই মাছের মাথা খাওয়ার কথা ভুলে যায়! শাশুড়ীরে খাওয়ার স্বপ্ন দেখে! জীবনে গরুর দুধ না খেলেও ঐদিন বাটিতে থাকা সব দুধ চেটেপুটে খেয়ে ফেলে! আর ভাবে শাশুড়ীর ভরাট ম্যানার কথা!

রাতে শাশুড়ির শরীর ভেবে ভেবে অক্লান্তভাবে বৌকে ঠাপায়!আর পিচ্চি বৌটা কাটা ছাগলের মতো ব্যামায়! গুদের ভেতরে গলগল করে বাড়া রস ছাড়ে! ভালোবাসার কোনো বালাই নাই। আর মাস না পেরোতে পেরোতেই বউয়ের পেট হয়ে যায় ! বছর না পেরোতেই এক বাচ্চার মা! অল্প বয়সী বৌটার দেশী পেয়ারার মতো দুধ দুটা স্বামী আর বাচ্চার চব্বিশ ঘন্টার ছানাছানিতে ছিবড়ে হয়ে যায়! মনে হয়ে বাতাসহীন বেলুনের মতো চিমসে গেছে! দুই বছর না পেরোতেই আরও একটা সন্দেশ! গুদ ফাক হয়ে এমন অবস্হা হয় যে বাঁশও ঢুকে যাবে! বাচ্চা মানুষ করতে করতে আর শরীরের প্রতি অবহেলায় তলপেটে আর পাছায় চর্বি জমে!পঁচিশেই পঞ্চাশের খালাম্মা হয়ে যায় সবকটা মেয়েমানুষ! এরপর জামাইর বয়স পঞ্চাশ আর বউয়ের ত্রিশ, বাচ্চা-কাচ্চায় ভরপুর সুখী সংসার।! জামাইয়ের সপ্তাহে এক দিনও বউয়ের কাপড় খোলার শক্তি নাই ,আর বউয়েরও তেমন কোন বিকার নাই! মাগী মরার মতো সারাদিন শুধু ঘুমায় আর খেয়ে খেয়ে হাতীর সাইজ হয়! পাছা আর পেট চর্বির স্তুপে পরিণত হয়! মাই ঝুলে নাভীতে গিয়ে ঠেকে! মনে হয় এক একটা কোলা ব্যাঙ! যৌবনের কী দারুণ পরিসমাপ্তি!

পাহাড়ের গহীনেWhere stories live. Discover now