ফুপুর জন্য অর্ডার দেয়া আর কেনাকাটা শেষ করেছি। আমি বললাম – আপনার কি আর কিছু লাগবে? মুচকি হেসে আরো বললাম- বলেন তো কেজিখানেক লম্বা বেগুন কিনে নিব! ফুপু মুচকি হেসে বললেন- আজ আমার নতুন তাজা বেগুনের জোগার আছে! ওসব বাসি জিনিস লাগব না! আমি বললাম- একটু ফার্মেসিতে যাব, আপনি এখানে দাড়ান। আমি হাসছিলাম! ফুপু সন্দেহের হাসি হেসে বলল -এখনই ফার্মাসিতে যেতে হবে না! আমার মনে আসলে অন্য প্লান ছিল! তবুও বললাম- কাল কিন্তু আমি আর ওসব কিনতে দোকানে আসতে পারব না! ফুপু বলল- ওসব রাবারের জিনিস আমার ভালো লাগে না! তোর ফুপাকে কখনো পড়তে দিই নি ওসব। তোকেও দিব না!
ফুপুকে নিয়ে মশলার দোকানে গেলাম। আমি প্রচুর বাদাম, কালোজিরা আর হাজার টাকা দরের সুন্দরবনের এক নম্বর মধু কিনলাম। জানি আজ রাত থেকেই ও জিনিস আমার ব্যাপক কাজে লাগবে! নইলে ফুপুর মতো হস্তীনী মাগী সামলাতে পারব না।
বাজার থেকে বের হয়ে ফুপু কানে কানে বললেন- যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছিস নাকি! আমি বললাম- অভিজ্ঞ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে লড়তে হলে রেডি থাকাই ভালো! ফুপু হাসতে হাসতে আমার গায়ে ঢলে পড়ছিলেন! আমায় বললেন- আমি ঐ রাতেই তোর ব্রহ্মাস্ত্রটা দেখে নিয়েছি, ওটার আঘাতই তো এ বয়সে সইতে পারব না রে, আবার তুই ওসব বারুদ যোগার করেছিস! মনে হচ্ছে আজ আমাকে মেরেই ফেলবি!
বাসায় পৌছলাম সন্ধ্যা ৬ টায়! দরজা বন্ধ করেই ফুপুকে দেয়ালের সাথে চেপে ধরলাম। সিড়ি দিয়ে উঠতে উঠতেই ফুপু বোরখার মুখোশটা খুলে ফেলেছিলেন। আমি ফুপুর ঠোটে চুমো খেলাম। এবার ফুপুও সাড়া দিল। দুজন দুজনকে চুমোতে চুমোতে অস্থির করে তুললাম। মিনিট দশেক পর ফুপু কানে কানে বললেন- লক্ষ্মী খোকা আমার! এখন ছাড়! সারাটা রাত তো পড়ে আছে! ঘেমে জবজব হয়েছিলাম দুজনেই, তাই ফুপুর গালে একটা চুমু খেয়ে বললাম – তবে বলেন আমায় ভালোবাসেন।
ফুপু লজ্জায় লাল হয়ে বললেন- ভালোবাসিরে খোকা, তোকেই ভালোবাসি! এবার বাপ আমার ছাড়! অনেক কাজ বাকি! রান্না করতে হবে তো! নইলে খাবি কী! বললাম – আপনাকে খাব! ফুপু একটা মদির হাসি হেসে এক ধাক্কায় আমার হাতের বাধন ছাড়িয়ে দৌড়ে নিজের ঘরে ঢুকে দরজা আটকে দিলেন।
হাত মুখ ধুয়ে দুধ আর বাদামের মিক্সড শরবত বানালাম। তারপর হালকা নাশতা সেরে কালো জিরা আর মধুর একটা ডোজ নিলাম। বাদাম-দুধ পান করতে করতে কলেজের খাতাপত্র দেখছি, নাকে গোয়ালের গোশতের সুবাস আসল!রাঙামাটিতে গোয়াল পাওয়া যায়। আমি ওটই আনি। এগুলো বেশ শক্তিশালী পশু!মনোয়ারা ফুপু অভিজ্ঞ বিধবা, জানেন কী খাইয়ে পুরুষকে গরম করতে হয়। শরীর সত্যিই গরম হচ্ছিল। সারাটা সন্ধ্যা ধোনটা টং হয়ে দাড়িয়ে রইল।
রাত দশটায় ফুপু খেতে ডাকলেন। আমি বাসায় সাধারণত খালি গায়েই থাকি। ফুপু খেতে খেতে বারবার আমার চওড়া বুকের দিকে তাকাচ্ছেন। উনি কী একটা আনতে রান্নাঘরে যাওয়ার জন্য উঠেছেন, অমনি আমার চোখ আটকে গেল ফুপুর সরে যাওয়া শাড়ির নিচে! ব্লাউজে আটকানো বাম নিপলটার ওপর! ওটা খুব টান টান হয়ে আছে! নিঃসন্দেহে নিকট ভবিষ্যতের সুখের উত্তেজনায় ফুপুর গুদে জোয়ার এসেছে! তাই অমন উদ্ধত হয়ে আছে তার দুধের বোটা। কামড়ে খেতে ইচ্ছে করল! কিন্তু ধৈর্য ধরলাম। ফুপু আমার পাতে প্রচুর গোশত তুলে দিলেন। জানেন ওর কচি স্বামীর আজ রাতে ষাড়ের মতো শক্তি খরচ হবে।