এতক্ষণ ওয়ার্মআপ করালাম । আশা করি লুঙ্গি ভিজিয়ে ফেলেন নি! পিকচার তো আভি বাকি হ্যায় মেরে দোস্ত! হা হা হা….
এবার মনোয়ারার কথাতেই ফিরে আসি। আমার বিধবা ফুপু মনোয়ারাই এ গল্পের নায়িকা। তাই আধবুড়ী মনোয়ারার যৌনপিপাসা মিটানোর দায়িত্ব লেখক হিসেবে কেবলই আমারই। লোকচক্ষুর আড়ালে শফিক কী করে তার বিধবা ফুপুকে ভোগ করছে তার রসালো উপস্থাপনই পারে আপনাদের মতো ইনচেস্ট লাভারদের পিপাসা মেটাতে! আমি সে চেস্টাই এতদিন করেছি। আজ তার সাথে কিছু টুইস্ট যুক্ত করলাম। আশা করি পাঠক উপভোগ করবেন।
নিয়মিত গুদের খোরাক পেয়ে পেয়ে এ কয়দিনে বুড়ী মনোয়ারা সত্যিকারের MILFএ পরিণত হয়েছে। সঙ্গমের সময় টের পাই ওর গুদের খাই যেন দিনদিন কেবল বেড়েই চলেছে। এখন ওর সব লজ্জা ভয় কেটে গেছে। আমাকে মনে প্রাণে ওর ভাতার বলে কবুল করে নিয়েছে । এখন আমার বাড়াটাকে ও আর নিস্তার দেয় না। এভা এডামসের মতো মুখে পুরে নিয়ে একনাগারে পাগলের মতো চুষে যায়। আমি জোড় করেও ছাড়াতে পারি না। কখনো কখনো অফিস থেকে এসে প্যান্ট ছাড়ার সময়ও পাই না। দরজার পাশেই আমাকে আটকে আমার প্যান্ট টেনে নামিয়ে দেয়, ঘর্মাক্ত আন্ডারঅয়ার থেকে বাড়াটা বের করে কপ করে মুখে পুরে দেয়। আমি দরজায় হেলান দিয়ে দাড়িয়ে বুড়ী ধুমসির কীর্তিকলাপ দেখি! ও আমার সাড়ে সাত ইঞ্চির বিশাল বাড়াটা গলা পর্যন্ত ঢুকিয়ে দেয়, আবার বের করে। আমি অসহ্য সুখে অস্হির হয়ে খিস্তি মারি আর বুড়ী মাগীটার চুলের মুঠি ধরে বাড়ার মুখে চেপে থাকি। বুড়ি বাড়া সামলানোর পাশাপাশি শাড়ির ওপর দিয়েই এক হাতে গুদে আংলি করতে থাকে। ও আমাকে ছাড়ে না, মাল বের করে তবেই রেহায় দেয়! এমন বীর্যপতনের পর শরীরটা জ্বর ছেড়ে উঠা রোগীর মত দুর্বল মনে হয়। আমি অফিস করে এমনিতেই ক্লান্ত থাকি, ও আমায় আরো অাধমরা করে ছেড়ে দেয়।
আমার সবচেয়ে পছন্দের বস্তু বুড়ী মাগীটার স্তন। ওই চল্লিশ সাইজের ময়দার ডেলা যেরকম শক্তি দিয়ে মর্দন করতে হয় আমিও মনোয়ারাকে কোলে বসিয়ে সেভাবে ওর ম্যানাদুটিকে ময়দামাখি। ও ব্যথায় কোকায় কিন্তু আমার হাত সরাতে দেয় না। ওর ঘার চাটতে চাটতে ওর মাই নিয়ে খেলি। মনোয়ারার স্তনগুলো আমার অতিরিক্ত টিপুনি পেয়ে আরো ঝুলে গেছে, স্তনের নীল শিরাগুলো বেশ ফুলে ফুলে থাকে।