(২৩)

530 0 0
                                    

কলেজে আজ এত ব্যস্ততা গেছে যে বাসায় ফিরতে অনেক রাত হয়ে গেল। আসলে কলেজের একটা কাজে এক জায়গায় যেতে হয়েছিল। সেখান থেকে ফিরতে ফিরতে রাত নটা। দরজা খুলে দেখলাম ফুপু রেগে আছেন! বললেন- ” আজও দেরি করতে হয়!” আমি ফিরিস্তি গাইলাম, শেষে জিজ্ঞেস করলাম-” রহিমার মা কোথায়!”
ফুপু হাসলেন, বললেন-” তোর দেরি দেখে চলে গেছে!”
আমি একটু হতাশ হলাম। ফুপু হাতমুখ ধুয়ে খেয়ে নিতে বললেন। সব সেরে রাত সাড়ে দশটায় শুতে গেলাম। বাবু আসার পর প্রায়ই নিজের ঘরে শুই। বাবু কাঁদে, আর আমার ঘুম ভেঙে যায়! তাই ফুপুই আমাকে একা শুতে বলেন। তো শুয়ে আছি, ফুপুও ঘরের সব আলো নিভিয়ে নিজের ঘরে চলে গেলেন। রাত এগারটার দিকে আমার দরজা ঠেলে এক নারীমূর্তি প্রবেশ করল। আমি ভাবলাম ফুপুই এসেছে, কিছু বলবে।কিন্তু, নারীমূর্তি চুপ, কয়েক মূহুর্ত পরে বলল- ” ভাইজান, আমি!” এ তো রহিমার মায়ের গলা! আমি খুশি হলাম! ফুপু কথা রেখেছেন।

আমি টেবিল ল্যাম্পের আলো জাললাম। রহিমার মা একটা সাদা সায়া পরে নগ্নবক্ষে দাড়িয়ে আছে। মুখটা মেঝের দিকে নামানো! একটা ওড়না মতন কিছু দিয়ে ডান স্তনটা ঢাকা, আরেকটা উন্মুক্ত! শ্যামল বরণ শরীরটা এত আকর্ষণীয় যে আমি প্রেমে পড়ে গেলাম। হাতগুলা মাংসল, ফোলা ফোলা, মাইটা গোটা গোটা, বগলের কাছে মাইয়ে একটা এক্সট্রা লেয়ার! এত লোভনীয় যে আমি চোখ ফেরাতে পারলাম না। মাইয়ের বোটা খুবই ছোট! একটা বাচ্চা দুধ টেনেছে, তাই বোটা বড় হয়নি।

রহিমার মা লজ্জায় মাথা তুলছে না। আর আমিও কথা বলছি না! পাহাড়ের শুনশান নিরবতা! ওকে ডাকলাম, এসো। ও দাড়িয়েই রইল! ওর মুখ দ্বিধাগ্রস্ত! আমি আর বসে থাকতে পারলাম না। হেটে গিয়ে দরজা চাপিয়ে দিলাম। তারপর ওর মুখোমুখি দাড়িয়ে থুতনি উচু করে ওর চোখে চোখ রাগলাম! একরাশ কামনা ভরা চোখে রহিমার মায়ের চোখে চেয়ে আছি! ওর নিঃশ্বাস টের পাচ্ছি! ও উত্তেজনায় বড় করে দম নিচ্ছে! মুখটা উচু করে ধরেছি বিধায় ওর ঠোট বাতাসের জন্য হা হয়ে আছে। মনে হল বিশ বছরের ক্ষুধার্ত নারী একটা গভীর চুমুর জন্য কাতর হয়ে চেয়ে আছে। তাই ওর ঠোটে ঠোট মেলালাম। বেশ কিছুক্ষণ কেটে গেল। দুজনের গরম নিঃশ্বাস টের পাচ্ছি। ওহ! কী কামনা মদির এ জীবন! লালা সিক্ত ঠোট দিয়ে ওর সারা মুখে চুমু খেলাম। দেয়ালে ঠেসে ধরে ওর ঘাড়, গলা সব জায়গাতেই আমার ঠোট দিয়ে আদর করলাম। খাটো মহিলা, দাড়িয়ে থেকে আর নাগাল পাচ্ছিলাম না। তাই রহিমার মাকে বিস্মিত করে ওর ভারী শরীরটাকে পাজাকোলা করে বিছানার দিকে নিয়ে গেলাম। রহিমার মা কামুক চোখে আমার ক্রিয়াকলাপ দেখছিল! আমি ওকে বিছানায় শুইয়ে খাটের ওপর দাড়িয়েই নিজের পরনের স্যান্ডো গেঞ্জি আর লুঙ্গি খুলে পুরো নগ্ন হলাম। আমার পেটানো শরীরে বিশাল বাড়াখানা যে কোন নারীকেই পাগল করে দিবে! তাই দাড়িয়ে রহিমার মার মনের সাধ পূরণ করছি। মাগী একদৃষ্টে আমার ঠাটানো বাড়ায় তাকিয়ে! নিজের সৌভাগ্যে মুখে সুখের মৃদু হাসি! আমার বাড়াটাও কতদিন পর আজ নারীমাংসের স্বাদ পাবে, তাই পুরা সাইজ নিয়ে ফুসছে! বারবার রহিমার মাকে যেন প্রণাম করছে! রহিমার মাও এমনভাবে লেওড়াটা দেখছিল যেন কতকাল ও জিনিস দেখেনি! কী এক লোভ চোখেমুখে এ নারীর! ফুপুর চোখে আমি বাড়ার প্রতি এমন লোভ দেখিনি! তবে রহিমার মা বিশ বছরের অভুক্ত! তাই কুমারিই বলা যায়! আচরণও করছে তেমনি! রহিমার মা হয়ত বাড়াটা ধরতে চাইছে কিন্তু লজ্জায় পারছে না। তাই আমি ওর পাশে হাটু গেড়ে বসে ওর হাতটা এনে ধরিয়ে দিলাম।

পাহাড়ের গহীনেWhere stories live. Discover now