-তোয়া? তোয়া কে?
-যে আত্মহত্যা করেছে।
-তুমি চিনতে ওকে?
-হ্যাঁ চিনতাম। ও-ই তো পালানোর প্ল্যানে আমার সাথে রাজি হয়েছিল।
******
সকালে দরজার শব্দে ঘুম ভাঙলো লিয়ানার। নিচে ইমতিয়াজ শুয়ে ছিলো। ইমতিয়াজকে ডেকে দিলো সে। দরজা খুলে দেখে তামজিদের বাবা।
-আঙ্কেল?
-হ্যাঁ। সব ঠিক ঠাক আছে তো?
-হ্যাঁ আছে। শোনো পুলিশ এসেছে। মেয়েটা এখানে আছে?
-হুমম।
ইমতিয়াজ আগে লিয়ানার দিকে তাকিয়ে দেখে নিলো ওর অবস্থা ঠিক আছে কিনা। তারপর আঙ্কেলকে ভেতরে ঢুকতে দিলো।
আঙ্কেল নরম সুরে বলল,
-মা, ভয় পেয়ো না। আমি ইমতিয়াজের আঙ্কেল। আমাকে ইমতিয়াজ সব বলেছে।
-আসসালামুয়ালাইকুম আঙ্কেল।
-ওয়ালাইকুম আস সালাম। শোনো মা, পুলিশ এসেছে। একদম প্রথম থেকে যা হয়েছে সব বলবে উনাদের। একটুও দ্বিধা করবেনা।
-আঙ্কেল আমাকে কি আদালতেও যেতে হবে?
-দরকার হলে তো যেতেই হবে। সমস্যা নেই। এখন থেকে তুমি একদম সেফ। তোমার বাবা মায়ের নাম্বারটা দাও।
-আসলে আঙ্কেল আমি জানতাম কিন্তু এত কিছু গেছে মাথার উপর দিয়ে, এখন কিছুই মনে পড়ছেনা।
পুলিশেরা এসে রুমে ঢুকলো।
লিয়ানা নির্ভয়ে সব কিছু খুলে বলল উনাদের। লিয়ানার কাছ থেকে নাম্বার নিতে না পেরে ঠিকানা নিয়ে নিলো। একজন মহিলা কন্সটেবলকে বলে লিয়ানাকে ওর বাসায় পাঠানোর ব্যবস্থা করলো ওরা।
******
সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেলে কথা থাকে যে লিয়ানাকে বিকালে যেয়ে দিয়ে আসবে ওদের বাসায়। পতিতালয়টা এতক্ষণে খালি হয়ে গেছে।
তামজিদের বাবাকে ডেকে ইমতিয়াজ বলল,
-আঙ্কেল একটা কথা বলতাম।
-হ্যাঁ বাবা বলো।
-আঙ্কেল, আপনি তো জানেনই ও আমার বান্ধবী। আর বিকেলে ও চলে যাবে। আর আপনি এটাও জানেন আমার বাবা মা অনেক রাগ হয়ে আছে আমার উপর।
YOU ARE READING
তোমার ফেরার অপেক্ষায়
Ngẫu nhiênঅসভ্য মহিলাটা লিয়ানার হাতটা শক্ত করে ধরে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। খুব ব্যাথা হচ্ছে তার, মনে হচ্ছে মহিলাটি তার হাতের নরম চামড়ায় নখ বসিয়ে দিচ্ছে। এমনটা করছে যাতে ভেগে যেতে না পারে লিয়ানা, তাও আবার এমন একটা জায়গায় নখ বসিয়েছে যেখানে খুব জোড়ে হাত সরিয়ে নিলে কে...