পরদিন সাদিদ আর অন্তু মিলে ফুড উইথ মাই লাভে গেল।
ভিতরে ঢুকলে সেখানের ম্যানেজার স্বাগত জানাল ওদের।
-স্যার আপনারা নিশ্চই মি. সাদিদ ও মি. অন্তর।
-হুমম।
-আসুন স্যার।
ওদেরকে কাপল জোনে নিয়ে গেলে, টেবিল চুজ করে নিল যার যার। সাদিদ তার টেবিলের আশে পাশে রিশার পছন্দের রঙ মেরুন কালার দিয়ে সাজাতে বলেছে। আর অন্তু বলেছে গাঢ় নীল রঙের সব। ওরা নিজেরা সব কিছু কাস্টোমাইজ করে নিল।
কাস্টোমাইজেশন করা শেষে তারা বাসায় আসলো। করে লিলি আন্টির বাসায় গেল। অধরা তখন শুয়ে ছিল। অন্তু আর সাদিদ দুইজনই লিলি আন্টিকে সালাম দিল।
-ওয়ালাইকুম আস সালাম। কেমন আছিস তোরা?
সাদিদ উত্তর দিল,
-এইতো আন্টি আছি আমরা ভালই। আন্টি আপনার সাথে কথা ছিল। আপনি কি এখন ফ্রী আছেন?
-হ্যাঁ আছিতো। বল কি বলবি।
অন্তু এবার সাবধানতার সাথে বলল,
-লিলিমা এখানে না, শুনে ফেলবে অধরা। ও কি করছে এখন?
-শুয়ে আছে। দরজা চাপানো।
-তবুও আন্টি আমি চাইনা ও আমাদের প্ল্যান শুনুক।
-আচ্ছা ছাদে চল তাহলে, এই সময় ও ছাদে যাবেনা।
ওরা ছাদে যেয়ে বসলো।
-এখন বল কি বলতে চাচ্ছিস। কি প্ল্যান করবি তোরা?
সাদিদ জিজ্ঞেস করল,
-অধরাকে কি এখন বিয়ে দিবেন না?
-ভালো পাত্র পেয়ে গেলে তো দিবই। ওর বাবাও খুঁজছে পাত্র।
-এ কি বললেন আন্টি। সামনে এত ভালো একটা পাত্র কি আপনাদের চোখে পড়ছেনা?
লিলি আন্টির মনে পড়ে গেল অন্তু যে অধরাকে ভালবাসে।
-বুঝে গিয়েছি। বল আমাকে কি করতে হবে।
-আন্টি কিছুই না। শুধু অধরাকে টুকটাক জিনিস বলে কাল সন্ধ্যা ৭টায় ফূদ উইথ মাই লাভ রেস্টুরেন্টে পাঠিয়ে দিবেন।
YOU ARE READING
বুঝিনি ভালোবেসে ফেলবো
Romance-আম্মু? এই লোকটার কি নিজের ঘর নেই? যখন তখন এখানে এসে পড়ে। আর হ্যাঁ লোকটার কি হাত নেই? তোমার কেনো খাইয়ে দিতে হবে? আমাকে তো চার মাসে একবারো খাইয়ে দাওনা। আর মা, তুমি জানো ও আজকে আমার চকোলেট মিল্ক খেয়ে ফেলেছে। অন্তু ছেলেটা দুষ্টু। অনেক ফাজলামো করে। তা...