আমগো ইন্টার্নশীপ যখন ছয়মাস পার হইছে ঐ সময় দেশ জুইড়া ইলেকশনের হাওয়া। তত্ত্বাবধায়কের লাস্ট কয়েক সপ্তাহ চলতাছে। শুভ আর আমি দুইজনে দুই ক্লিনিকে ঢুইকা গেলাম, জুনিয়র হিসাবে। পান্থপথে শুভ যেইখানে ডিউটি দেয় ঐটায় ম্যানেজার হিসাবে বসত বাবু ভাই। ওনার পুরা নামটা আর দিলাম না, কে জানে উনি আবার চটি সাইটে ঘুরাঘুরি করে কি না। বাবু ভাই দিলখোলা মানুষ বেয়াল্লিশ পয়তাল্লিশের মত বয়স ছিল। সন্ধ্যার পরে সবাই মিলা হেভি পলিটিকাল আড্ডা হইতো। বাবু ভাইর আবার বিশাল গল্পের খনি, এরশাদের আমলে ঢাবিতে ছিল, চিনে না এমন কোন লোক নাই। গল্পে গল্পে একদিন অভি প্রসঙ্গ উঠলো।
এইটা হইলো গোলাম ফারুক অভি। ঢাকাইয়া লোকজনের মুখে পরিচিত নাম, এইটিজে মাস্তান শিরোমনি হিসাবে নাম কুড়াইছিলো, তারপরেও বেশ কয়েকবার বড় বড় গ্যাঞ্জাম কইরা পেপারে টেপারে প্রায়ই নাম উঠতো যেকারনে প্রয়োজনের চাইতে অনেক বেশী লোক ওরে চিনে। শুভ কইলো, বস, অভিরে দেখি নাই তয় তিন্নীরে দেখছিলাম, হেভী একটা মাইয়া ছিল।
তারপর শুভ তিন্নীর কাহিনীটা কইলো। ঘটনা এইরকম। মনে হয় ২০০২ সালের দিকের কথা। তখন আমরা বকশী বাজারের হলে নতুন ঢুকছি, মাত্র ভার্সিটিতে ঢোকা পোলাপান।
মোল্লা ফাকরুল আইসা কইলো, দোস সাবানটা ধার দে। হলে কাওরে সাবান ধার দেওয়ার নিয়ম নাই। তারওপর ফাকরুলের মত গান্ধা পোলারে দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। ফাকরুল না পাইয়া আমার রুমমেট ছিল সৈকত ওরে ধরলো। কৌতুহলী হইয়া ঘটনা খোজ নিতেই শুনলাম হল খালি কইরা পোলাপানে নাকি মর্গে দৌড়াইতাছে। ফাকরুল দৃশ্য দেইখা অশান্ত হইয়া এখন সাবান লইয়া বাথরুমে। শুভ আর আমি গিয়াও হতবাক হইয়া গেলাম। এত সুন্দর মাইয়াটারে মারলো কে। ল্যাংটা কইরা চিত হইয়া শোয়া। যেরম ডাশা দুধু সেরম ভোদা আর চেহারা গায়ের রঙ তো আছেই। একটা রাষ্ট্রীয় সম্পত্তির ভয়াবহ অপচয়। পরে শুনলাম মাইয়া নাকি নায়িকা মডেল তিন্নী। বুইড়া ছাত্রনেতা অভি খুন কইরা ফেইলা রাখছিল। হলে সেইদিন তিন্নীরে ভাইবা ধোন খেচে নাই এরম পোলা ছিল না।
BẠN ĐANG ĐỌC
শুভ সিরিজ (সংগৃহীত)
Lãng mạnদুই ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রের কিছু ইরোটিক ঘটনা। আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত, কারো আঞ্চলিক ভাষায় সমস্যা থাকলে পড়া থেকে বিরত থাকুন। গল্প গুলো সংগৃহীত, আমার নিজের ভালো লাগায় এখানে রাখা। আসল লেখকের নাম নিজে কোথাও খুঁজে পাইনি।