ফরবিডেন ফ্রুট

348 3 1
                                    

নটরডেম থাকতে রঞ্জন স্যারের কাছে পড়তাম কেমিস্ট্রি। স্যার থাকত মালীবাগে, শুভর বাসা থিকা বেশী দুরে ছিল না। দুইটা চারটার ব্যাচে পইড়া অনেক সময় শুভর বাসায় গিয়া আড্ডা মাইরা আসতাম। অর বড় ভাইয়ের কম্পিউটার ছিল, ঐটা ছিল মেইন আকর্ষন। সেইবার রোজায় শুভর বাপ মা কি কারনে যেন গ্রামে গেছিল সপ্তাহখানেকের লাইগা, শুভ অগো ভাড়াইট্যার পোলার লগে একা ছিল, তো আমি গিয়া ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা মাইরা অনেক সময় সন্ধ্যার পর বাসায় ফিরতাম।

একদিন গেছি, দেখি যে শুভগো বুয়া পিয়াজুর ডাল বাটতাছে রান্নাঘরে, শুভর রুম থিকা দেখা যায়। শুভ রোজা রাখত না কিন্তু ডেইলী ইফতারীটা করত। আমিও তাই। বুয়া যেইভাবে পাটা পুতা ঘষতাছিল না তাকায়া উপায় নাই। পিছন ফিরা আছে আর তালে তালে বিশাল পাছাটা উঠা নামা করতাছে। ষোল বছরের কামুক পোলা আমি তখন, মনে হয় যে বুয়ার পাছাটা কামড়ায়া ধরি।

লোভাতুর দৃষ্টিতে দেখতাছি এমন সময় শুভ আইসা ঢুকলো, ও চোখ বড় বড় কইরা বললো, কি দেখস রে?

আমি খুব লজ্জা পাইয়া গেলাম। শুভ সেইসময় অলরেডী জানি দোস্ত, আর কলেজে আমগো আলোচনাও চোদা, মাগী, মাইয়া, দুদু আর ভোদার মধ্যেই সীমিত, তবুও পয়ত্রিশ চল্লিশ বয়সী বুয়ারে এইরম কুনজর দিতাছি নিজেই সংকুচিত হইয়া গেলাম।

শুভ কইলো, তুই তো মাত্র একদিন দেখলি, বুঝ তাইলে আমার অবস্থা, মাল খেচতে খেচতে ধোন ছোট হইয়া গেছে।

শুভ আমারে নিয়া ছাদে গেল, আমি কইলাম, চুদতে পারলে ভালো হইত, কি বলিস।

শুভ কইলো, কেমনে চোদা যায় বল তো। ভয় লাগে।

দুইদিনেই বুয়া হইয়া গেল আমগো আলোচনার প্রধান এবং একমাত্র টপিক। রঞ্জন স্যারের কাছে পোংটা পলাশ, মোল্লা ফাকরুল, জাইঙ্গা জাহিদও আসত। ওরাও জাইনা যুগপৎ উৎসাহী এবং চিন্তিত হইয়া গেল। শুভর বাসাতেই দরবার বসলো একদিন। পলাইশ্যা সেইসময় ছিল স্বঘোষিত এক্সপার্ট। ওর দাবী মতে ও কাজিন চুদছে নয় বছর বয়সে, বারোতে গিয়া কাজের ছেড়ি। এই মুহুর্তে খালা লাগাইতাছে। ও গম্ভীর হইয়া বললো, বুঝছিস শুভ, তোকে অন্তত তিনটা প্ল্যান করতে হবে, যেইখানে দুইটা হইলো ফলব্যাক। কাজের বুয়া হইতেছে খুবই ঘিরিঙ্গি প্রানী। তার না আছে লজ্জা শরম, না আছে মান সন্মান। সে তোকে ব্ল্যাক মেইল করার জন্য যা খুশী করতে পারে। আবার যদি ঠিকমত ক্লিক করতে পারস তাইলে এইটার মত নিরাপদ আর নিয়মিত চোদা ডীল কোথাও পাবি না।

শুভ সিরিজ  (সংগৃহীত)Hikayelerin yaşadığı yer. Şimdi keşfedin