দুই রানের চিপায় যখন আগ্নেয়গিরি

266 3 0
                                    


প্রবাল ফোন করলো আবার, ''হলে আয়,  সুযোগ হইছে।"

আমি কইলাম, "কিয়ের সুযোগ?"

- "তুই আয় আগে, তারপর কইতাছি....."

ব্যাগে বই খাতা নিয়া আম্মারে কইলাম, "হলে যাইতেছি রাইতে থাকতে, আম্মু গেলাম"

রিক্সা নিয়া ফজলে রাব্বি হলে চইলা আইলাম।

আসার পরে প্রবাল হালার রুমে গেলাম। হালায় কইলো, "তুই না চুদাচুদি করার লাইগা মইরা যাইতাছিলি? একটা সুযোগ আইছে তর।"

- "কস কি? তুই করবি না?"

- - "আমি করতে পারুম না, প্রবলেম আছে। তুই একা...."

- "ঘটনা কি খুইলা ক?"

- - "আমার কাজিন চোদার লাইগা পোলা খুঁজতাছে, তোর নাম প্রস্তাব করছি।"

- "যাহ ব্যাটা, চাপা মারিস না। মাইয়ারা আবার চোদার লাইগা পোলা খুঁজে নাকি? মাইয়ারা চাইলে যে কোন সময় যতবার খুশী চুদতে পারে, অগো আবার খোঁজা লাগে নাকি?"

- - "আমার কাজিনের লাগে।"

- "ক্যান? তার আবার কি সমস্যা? এইডস উইডস ওয়ালা?"

- - "আরে না, এইডস না। হাজব্যান্ড মারা গেছে কয়েকবছর, একটু ওভারওয়েইট হয়ে গেছিলো। জামাই ছিল মালপানি ওয়ালা। ভয়ে আর বিয়া করে নাই। কিন্তু এখন চোদার লোকও নাই। "

- "বলিস কি রে, চেহারা ক্যামন?

- - "এতো কিছু জিগাইস না। আগে চল, গিয়া দেখিস, ভালো না লাগলে চইলা আসিস।

একটা রিক্সা নিয়া পুরান ঢাকার উত্তর মৌশুন্ডি এলাকায় গেলাম। পুরানা একটা বাড়ী। বাইরেটা পুরানা কিন্তু ভিতরে ঢুইকা চোখ ধাঁধায়া গেল। আসলেই মনে হয় এরা মালদার পার্টি। দামী দামী ফার্নিচার আর জিনিসপত্র।

নিচতলায় ড্রইং রুমে বসলাম। কাজের মেয়ে এসে আমাদের খবর উপরে নিয়া গেল। গোল প্যাঁচানো সিঁড়ি দিয়া দোতলায় উঠতে হয়। পাঁচ দশটা রুম পার হইয়া একটা বেডরুমে গেলাম। দিনের বেলা বাইরে থেকে আসছি, চোখে ধান্দা লাইগা গেল। কিছুই দেখা যায় না।  হঠাৎ কইরা একটা কর্কশ নারী কন্ঠ বললো, "কি রে প্রবাল, কেমন আছিস?"

শুভ সিরিজ  (সংগৃহীত)Wo Geschichten leben. Entdecke jetzt