রাইতের ভাত খাইয়া উঠছি মাত্র, শুভ ফোন করলো। কইলো, হলে আয় দেরী করলে মিস করবি।
অনেক দিন আগেকার ঘটনা। সেইসময় ঢাকা মেডিকেলের হলে মেয়ে নিয়া ঢোকা যাইত। আমরা থার্ডইয়ারের ছাত্র। ঈদের ছুটিতে পোলাপান বেশীরভাগ বাড়িত গেছে গা। শুভ ঢাকার পোলা কিন্তু হলে একটা সীট নিয়া রাখছে। অর রুমে আমি প্রায়ই যাই গ্রুপ স্টাডি গল্প আড্ডা সবই চলে। আমি মা'র কাছে বললাম, পড়তে যাইতেছি শুভর কাছে।
আগাগোড়া ভাল ছাত্র ছিলাম, ঢাকা মেডিকেলে পড়ি বাপ মায়ে সেরম বাধা দিত না। একটা ব্যাগে বইখাতা আর জামাকাপড় লইয়া বাইর হইয়া গেলাম। আজিমপুর কলোনী থিকা পলাশী হাটা পথেই যাওয়া যায়, তাও রিক্সা নিলাম। শুভর রুমে গিয়া দেখি বোরখা পড়া তিনটা মেয়ে বসা, শুভ নাই। একটু উকি দিয়া বাইর হইয়া আসলাম। হলে এমনেই ফাকা এর মধ্যে তিনটা বোরকাওয়ালি ঘটনা কি? সেইসময় মোবাইল ফোন ছিল না, মানে ছিল কিন্তু কম। শুভ হালায় ডাক দিয়া গেল কই?
আশে পাশের রুমগুলা সব তালা দেওয়া। আমি নিচে টিভি রুমে চইলা আইলাম, হলের মামুরা তাস খেলতাছে। এদিক ওদিক ঘুরতাছি এমন সময় দেখি শুভ আইতেছে লগে রুপন। আমি কইলাম কিরে ডাক দিয়া গেছিলি কই? তোর রুমে নিনজা গুলা কারা?
আমি যখনকার কথা বলতেছি তখন ফজলে রাব্বি হলে অনেকেই মহিলা আত্মিয় স্বজন নিয়া আসতো। এজন্য সাবধানে বললাম কে জানে এগুলা হয়তো ওর বোন টোন হইতে পারে।
শুভ কইলো উপ্রে আয় কইতেছি।
সিড়িতে উঠতে উঠতে সে কইলো এগুলা মাগী। সারা রাইতের লাইগা আনা হইছে।
আমি কইলাম, কছ কি? গেটের দারোয়ানে ধরে নাই।
শুভ কইলো একজন একজন কইরা ঢুকাইছি ভাবছে রিলেটিভ।
আমি কইলাম, হলের নেতারা দেখলে খবর আছে। তোর সাহস আছে।
কথা বলতে বলতে আমরা শুভর রুমে ঢুকলাম। শুভ আগেই চাদর দিয়া জানালা গুলা ঢাইকা রাখছে। সে রুমের ছিটকিনি আটকায়া দিল। মাগী তিনটারে কইলো বোরখা খুলতে। মাগীগুলা বেশী বয়স না। ২০-২৫ এর মধ্যে। বেশ কচি কচি চেহারা। রুপন বেশ ভড়কায়া গেছে।ওরা দুইজনে মিল্যা ভাড়া করছে। আমাদের কেওই আগে মাগী চুদি নাই। কিভাবে শুরু করা যায়।
YOU ARE READING
শুভ সিরিজ (সংগৃহীত)
Romanceদুই ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রের কিছু ইরোটিক ঘটনা। আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত, কারো আঞ্চলিক ভাষায় সমস্যা থাকলে পড়া থেকে বিরত থাকুন। গল্প গুলো সংগৃহীত, আমার নিজের ভালো লাগায় এখানে রাখা। আসল লেখকের নাম নিজে কোথাও খুঁজে পাইনি।