পল্লবী এক্সপ্রেস

324 3 2
                                    

ইন্টার পরীক্ষা দিয়া সেইবার ধরাশায়ী অবস্থা, আব্বা আম্মা তাগো বাৎসরিক দেশের বাড়ী ভ্রমনে গেল আমারে বাসায় একা রাইখা। পরীক্ষা শেষ কইরা রেস্ট লইতাছি, শুভরে কইলাম আমার বাসায় আইসা থাক, দুইজনে মিল্যা থ্রীএক্স দেখুম আর মাল খেচুম।

সেইসময় দিনকাল খুব খারাপ যাইতো, সতের বছর বয়স, চব্বিশ ঘন্টা মাথায় মাল উইঠা থাকে, যারে দেখি যা দেখি সবই চুদতে মন চায়, কাথা বালিশ চেয়ার টেবিল, বিশেষ কইরা ফুটাওয়ালা কিছু থাকলে তো কথাই নাই।

মাঝে মাঝে মনে হয় মালীবাগের আব্দুল্লার মত পানির পাইপে ধোন ঢুকায়া মাল খেচি। দুনিয়াটারে এত সেক্সুয়াল মনে হয় আর রাগ ওঠে খালি মাইয়া মানুষে বুঝলো না পুরুষ লোকের কত কষ্ট।

হংকঙি একটা ডিভিডি দেখতে দেখতে শুভ কইলো, লাভ নাই, মাইয়ারা কোনদিনও বুঝবো না, মাগীরা নাকি বিয়ার পর একদিন চোদা দিয়া সাতদিন তালা মাইরা রাখে। পর্নো আর হাতই ভরসা।

ছবিতে চীনা মাইয়াটারে ৫ জন গনচোদন দিতেছে, দুইজনেই প্যান্ট থিকা ধোন বাইর কইরা লাড়তে লাড়তে দেখতেছি। কথায় কথায় শুভ কইলো, তুই শিওর মাগী আনলে পাড়ার লোকে টের পাইবো?

আমি কইলাম, হারামী উল্টা পাল্টা বলিস না। আজিমপুর কলোনী সব ভদ্রলোক থাকে, জানা জানি হইলে আব্বা খুন কইরা ফেলব।

ঘড়িতে রাত পোনে দশটা দেইখা শুভরে কইলাম, চল চল টাইম হইছে দেখবি না?

আব্বা আম্মা থাকলে সুযোগ হয় না, আদারওয়াইজ চেষ্টা করি দেখার। আমগো বাথরুম থিকা পল্লবী আপার বাসার বাথরুম দেখা যায়। দশটার সময় নাটক শেষ হইলে ঐ বাসার কেউ না কেউ মুততে যায়, ভালোমত দেখা যায় না, তবুও হেভী উত্তেজনা লাগে।

শুভ কইলো, ওরে টাইম হইয়া গেছে তো, চল চল।

বাথরুমে গন্ধের মধ্যে দাড়ায়া থাকি দুইজনে। নাটক শেষ হইলেই কেউ না কেউ ঢুকা উচিত। হইলোও তাই। কাজের ছেড়িটা ঢুইকা লাইট জ্বালায়া বইসা পড়লো। দুঃখজনক ভাবে বসলে আর তেমন কিছুই দেখা যায় না। হিস হিস শব্দে মুতলো মাগী। পল্লবী আপা আসলো কতক্ষন পরে। আয়নার সামনে দাড়াইয়া চেহারা দেখল, চুল ঠিক কইরা কামিজটা তুইলা সেও বইসা গেলো। কিছু দেখলাম না, খালি শুনতে শুনতে ধোন হাতাইলাম শুভ আর আমি।

শুভ সিরিজ  (সংগৃহীত)Nơi câu chuyện tồn tại. Hãy khám phá bây giờ