ক্লাসমেট মোজামের (আসল নাম মোঃ মোয়াজ্জেম, আমরা কইতাম মোজাম) ভাইয়ের বিয়াতে লাকসাম গেছিলাম। কুমিল্লা নোয়াখালী এলাকা, মাদ্রাসার উৎপাত ছিলো একসময়, ভাবছিলাম বোরকা বুরকিনীর জ্বালায় মাইয়া ঘষতে পারুম না। দেখলাম যে রক্ষনশীল হইলেও বিয়া উৎসবের ক্লাইম্যাক্স যখন উঠলো তখন দেখলাম মফস্বলের মাইয়ারাও ত্যাঁদরামীতে কম যায় না।
শুভ আর আমি হেভী এঞ্জয় করতাছিলাম, মোজামেরও দোষ কম না, সে তার দুই বোনরে ল্যালায়া দিছিলো। এইটা একটা কমন ব্যাপার ছিলো, ক্লাসে যাগো ছোটবোন ছিলো সবাই বন্ধু বান্ধবরে ঘন ঘন বাসায় নিয়া সেই একই বোনের সাথে বারবার পরিচয় করায়া দিত। মোজামের একটা বোন ছিলো ওর জমইক্যা (নন আইডেন্টিকাল টুইন) আরেকটা নাইন টেনে পড়ে। বড়টা অলরেডি বিবাহিত কিন্তু জামাই পলাতক। গার্জিয়ান গুলা দেইখাও না দেখার ভান করতে ছিলো, যদিও শুভ আর আমি দুইজনেই মোজামের বাপরে ভয় পাইতে লাগলাম। দাড়ী টুপী ওয়ালা এলাকার মাদ্রাসা প্রিন্সিপাল, মোজামের মতোই দশাসই। শুভ কইছিলো, হালা মাদারচোদে জামাতি রাজাকার। যদিও ঠিক ঠিক আন্দাজ কইরা শুধু দুঃখই করতেছি, আমিও। কারন বাংলাদেশে এই বেজন্মা ফাকিস্তানি ( Fuckistani ) মাদারচোেদ জামাত-শিবিরের রাজাকাররাই এখন সবচেয়ে দাপটে আছে, দেশের সবখানে তারাই পাওয়ারে। আমরা তাগো ডরে কেঁচোর মতো কাঁপি। দুঃখ রাখারও তো জায়গা নায় আমগো। আর মোজাম যে এই পরিবেশ থিকা বখশী বাজার পর্যন্ত যাইতে পারছে, সেজন্যে ওর ক্রেডিট না দিয়া পারা যায় না।
আগে থিকাই টুকটাক ধাক্কাধাক্কি চোখ টেপাটিপি হইছিলো, বিয়ার গেট ধরতে গিয়া যখন বাঙালী ক্যাচাল শুরু হইলো তখন জামাইর লগে থাকা কয়েকডজন মাইয়ার পাছায় আমরা সহ আরো পোলাপান চাপ দিয়া ধোন ঘষতে লাগলাম। গেট মানি নিয়া ঝড়গা যখন তুঙ্গে তখন শুভ প্যান্টের চেইন খুইলা সামনের মাইয়ার পাছার খাঁজে ধোন ঠাইসা দিছে। আমি দেখলাম মিনি, যেইটা ছিলো মোজামের খালতো বোন, হাত পিছে নিয়া শুভর ধোন লাড়তে লাগলো।
আমি আর অপেক্ষা করি নাই, সামনে যে ছিলো তার ঘাড়ে হাত দিয়া পাছায় (দুঃখজনকভাবে কাপড়ের ওপর দিয়াই) ধোন ঠাসা দিলাম। মাইয়াটা বইলা উঠলো, 'টের পাইতাছি কিন্তুক! "
ВЫ ЧИТАЕТЕ
শুভ সিরিজ (সংগৃহীত)
Любовные романыদুই ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রের কিছু ইরোটিক ঘটনা। আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত, কারো আঞ্চলিক ভাষায় সমস্যা থাকলে পড়া থেকে বিরত থাকুন। গল্প গুলো সংগৃহীত, আমার নিজের ভালো লাগায় এখানে রাখা। আসল লেখকের নাম নিজে কোথাও খুঁজে পাইনি।