ইরিন ফ্রেশ হয়ে এসে খেতে বসল। প্রফেসর বললেন : আজকে একবার রোবটগুলোর কাজ দেখতে যাব।
ইরিন মাথা নাড়ল।
প্রফেসর একটা ভারী ব্যাগ কাঁধে ঝুলিয়ে নিলেন।
ইরিন : কি এটায় ?
প্রফেসর : কিছু যন্ত্রপাতি। চলুন তবে।
ইরিন : হুম।
প্রফেসর : কোথায় কি করবেন ডিজাইন তৈরি ?
ইরিন : কিছুটা বাকী। এখানে কি করব সেটা তৈরি , তবে বড় গেজেটগুলোর জন্য যে সুড়ঙ্গ তৈরি করব সেটা তৈরি করা হয় নি।
প্রফেসর : তো এখানে কি করতে চাচ্ছেন ?
ইরিন : এখানে দুটো কেবিন হবে আমার আর আপনার। সাথে ডাইনিং আর কিচেন , বেসিক্যালি আমাদের যে বাড়িটা এখানে আছে সেটার মতোই। যেন আবার ওটা ব্লাস্ট হলেও এখানে কোনো কিছুর অভাবে না হয়। আর কোনো কারণে কেউ এই জায়গার সন্ধান পেলেও যেন গেজেটগুলোর কিছু না হয় তাই ওগুলোর জন্য আরো একটা গোপন জায়গা।
প্রফেসর : চমৎকার !! খুব ভালো।
ইরিন : থ্যাংকস ।
প্রফেসর : তাহলে আপাতত যতটুকু হয়েছে এগুলোই রোবটের সিস্টেমে এড করে দেই , চলুন ।
ইরিন : ওকে।
প্রফেসর : আচ্ছা আমাদের এই প্রজেক্টটার নাম কি দেওয়া যায় , বলুন তো ?
ইরিন : কিছু ভাবা হয় নি।
প্রফেসর : হুম , ভাবতে হবে।
ইরিন প্রফেসরের দিকে তাকাল , কিন্তু কিছু বলল না।
প্রফেসর : বাকি ডিজাইনটা তাহলে আজ সন্ধ্যার মধ্যে করে ফেলুন। আমি চাচ্ছি কাজটা দ্রুত শেষ করতে , দেরি হলে বিপদে পড়তে হতে পারে।
ইরিন : আমি তাহলে কমপ্লিট করে আনছি।
প্রফেসর : এখানে সন্ধ্যার আগে আসার প্রয়োজন নেই আপনার।
ইরিন : কেন ? আগে হয়ে গেলে সন্ধ্যা পর্যন্ত অপেক্ষা করব কেন ?
প্রফেসর : এক রকম অর্ডার বলতে পারেন আমার বা অনুরোধ , আপনি যেটা ভালো মনে করেন আর কি !
YOU ARE READING
ইরিনের সিক্রেট সোসাইটি
Romanceইরিনের রিজাইনিং লেটার জমা দেওয়ার পরই দেখা হয় প্রফেসর নিকের সাথে। তারপর....