আমার সাথে সালমার দীর্ঘদিন কোন যোগাযোগ নেই। হয়তো সে তার স্বামী নিয়ে সুখের সংসারে ব্যস্ত। ক্ষনিকের অতিথির মত আমাকে তার হয়ত আর মনে নেই। আমিও তার কথা তেমন করে আর মনে রাখলাম না। কিন্তু মানুষের নিয়তি তার গন্তব্যে তাকে নিয়ে যাবেই। আমি গান বাজনা করা একজন মানুষ। একদিন একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে আমার গানের খ্যাপ পাই। জানেন তো এখনকরা ঢাকা আর আগের সেই ঢাকা নেই। বিয়ের অনুষ্ঠান মানেই উঠতি যুবতি থেকে শুরু করে মাঝ বয়সী মেয়েরা নিজেকে আরো আকর্ষনীয় করে তোলাতে ব্যাস্ত থাকে। এমনি একটি বিয়েতে আমি গান করতে যাই।আমি এমন একটা অবস্থাতে আছি যে, সকল মেয়েরাই একবার করে আমার দিকে তাকাতে বাধ্য। এটা কয়েকটি কারণ হয়, এক, আমি একজন গায়ক। দুই, আমি দেখতে বেশ আকর্ষনিয়। গান করার আগেই দেখি সুন্দরী ললনাদের ভীর। আমি তো নতুন এক উত্তেজনা অনুভব করলাম। এটা আমার প্রথম অনুষ্ঠান না, তবুও প্রতিটা অনুষ্ঠানের আগে আমি এমন একটা অনুভূতি নিজের ভিতর লক্ষ করি। আজকে অনেকদিন ধরে আমি নারী দেহের স্বাদ হতে বঞ্চিত। মনে মনে ভাবছিলাম, আজকে এখান থেকে একটা পাখী শ্বীকার করতেই হবে। যেই ভাবা সেই মত আমি কাজ করা শুরু করলাম। একটা মেয়ে বেশ আমার আস পাশে ঘুরঘুর করছিল। বয়স প্রায় ১৬/১৭ হবে। আমি আবার কচি মেয়ে অনেক পছন্দ করি। অবস্য সবাই এটা করে। আমি এই মেয়েটাকেই টার্গেট করলাম। মেয়েটাকে দেখে মনে হচ্ছে, বেশ চঞ্চল এবং চটপটে। আমাকে একবার সে কিছু একটা বলতে এসেই আবার চলে গেল।আমি ভাবলাম গানটা শেষ করে নেই। এরপর তোমার সাথে খেলব। আমি মঞ্চে উঠে পড়লাম। আর মেয়েটার দিকে খেয়াল রাখছিলাম। মেয়েটা একেবারে আমার চোখের দিকেই তাকিয়ে আছে সারাক্ষন। আর মঞ্চের খুব কাছে দাড়িয়ে আছে আর হালকা করে কোমর দুলিয়ে নাচ করছিল। আমিও তার চোখে চোখে চোখ রাখছিলাম। একবার আলতো করে মুচকি হাসি দিলাম গানের মাঝে। দেখলাম মেয়েটাও সারা দিচ্ছে। বুঝতে পারলাম একে বাগে আনা কঠিন হবে না। আমি একবার তাকে ডাকলাম আমার সাথে নাচার জন্য। যেটা খুব সহজ এবং কেউ কোন কিছু বুঝতেও পারবে না। ডাকতেই সে আমাকে না করল। কিন্তু তারা বান্ধবীরা তাকে জোর করে উঠিয়ে দিল।আমার সাথে প্রায় ২/৩ মিনিট নাচ করল সে গানের তালে তালে। আমি এমন সময় তার হাত ধরে তাকে একটু সহজ কর দিলাম। এভাবে আমার গানের পর্ব শেষ হয়ে গেল।
DU LIEST GERADE
স্মৃতিমধুর
Romantikজীবনে ঘটে যাওয়া ছোট ছোট কিছু যৌন অভিজ্ঞতা। ১৮+ সতর্কতা। ভালবাসা, প্রেম, সম্পর্কের রগরগে যৌন বর্ননা।