ঝিনকি মিত্র

1.1K 1 0
                                    

লিফট লবিতে দেখা হয়ে গেলো রিনকি মিত্রের সাথে, যাকে আড়ালে সবাই খানকি মিত্র বলেই ডাকে। কাল ক্যান্টিনে প্রথম আলাপেই জানিয়ে দিয়েছিলো এইচ আরের এজিএম হার্দিক প্যাটেল। বেশ মিশুকে ছেলেটা। জন্মসূত্রে গুজরাটি হলেও সারাজীবন কলকাতাতেই মানুষ। খুব আড্ডাবাজ এবং প্রাণবন্ত। অফিসের সকলের গোপন কেচ্ছা শুনিয়ে দিলো। কে বড়োসাহেবকে তেল মারতে বউকে নিয়ে রবিবার সাহেবের বাড়ী যায়, কোন সাহেব ড্রাইভারকে রসেবেশে রাখে, অফিসের গাড়ীতে কলগার্ল তোলার জন্য। তবে সবচেয়ে রসালো আইটেম এই রিনকি ওরফে খানকি মিত্র। ভাইস প্রেসিডেন্ট অমল আচার্য্য সাহেবের পি এ।

আচার্য্য সাহেব এই কোম্পানিতে কুড়ি বছরের বেশী আছেন। কোম্পানির কলকাতা জোনকে বড়ো করে তোলার পেছনে ওনার অপরিসীম অবদান কেউ অস্বীকার করতে পারে না। কলকাতা জোনে ওনার কথাই শেষ কথা। খোদ সিএমডি ওনাকে সমঝে চলে।
তার ফলে ভিপি সাহেব যদি লাঞ্চ আওয়ারে তাঁর এন্টি চেম্বারে রিনকিকে ডেকে নেয় এবং বাইরে ঘন্টাখানেক লালবাতি জ্বলে, কেউ টুঁ শব্দটিও করতে পারবে না। সেই ঘরে তখন একমাত্র সাহেবের খাস বেয়ারা রামেশ্বর প্রসাদ ছাড়া আর কারো প্রবেশাধিকার নেই। তাও বেল দিলে, রামেশ্বর ঢুকে একবার লাঞ্চটা সাজিয়ে দেয়; খাবার শেষে বেল দিলে এঁটো তুলে নিয়ে যায়। এ ছাড়া বাকী দেড় ঘন্টা যখন ভিপি সাহেব রেস্ট নেন, তখন তাঁকে সঙ্গ দেন রিনকি।
শুধু ভিপি সাহেবই নন, সিইও অচ্যুতানন্দন সাহেব যখন কলকাতা আসেন, তখন তাঁর সাথেও রাত কাটান রিনকি। অচ্যুতানন্দন সাহেব আবার মর্ষকামী।

চেন্নাই আইআইটির কমপিউটার সাইন্সের টপার অচ্যুতানন্দন সাহেবের বিভিন্ন প্রতিভার মধ্যে যৌনবিকৃতি এবং অত্যাধিক মদ্যপানও রয়েছে। সাহেব অফিসের কচি কচি মেয়েদের নানা অছিলায় কেবিনে ডেকে বুকে পাছায় হাত বোলান। কলকাতা আসলে তিনি এসকর্টস ডেকে নেন, আর রিনকি তো রয়েইছে। এদের দিয়ে বিভিন্ন রোল প্লে করান। প্রভু-ক্রীতদাস খেলাটা তাঁর সবচেয়ে পছন্দের।

যেখানে তিনি প্রভু এবং
নারী তাঁর ক্রীতদাস। সপাংসপাং করে চাবুক মারেন তাঁদের বুকে-পিঠে-পাছায়। যতো তাঁরা ব্য।থায় চীৎকার করে ওঠে, ততোই লিঙ্গোথ্থান হয় সিইও সাহেবের।

এরপর চুলের মুঠি ধরে ঠাস ঠাস করে চড় মারেন গালে এবং পাছায়। এতক্ষণে পূর্ণতা পায় তাঁর দন্ডের দৃঢ়তা। এরপর তাঁর আট ইঞ্চি গদা পুরোটা ঢুকিয়ে দেন সঙ্গীদের মুখে;। শেষ পর্য্যায়ে পলা করে প্রবেশ করেন তাঁদের শরীরের সব যৌন ছিদ্রে। নারী সঙ্গিনীর যোণী এবং পায়ূছিদ্রে। যখন যার সঙ্গে রমণ করছে, তখন অন্যজনকে তাঁর অন্ডকোষ এবং মলদ্বারে। লোকে বলে সিইও সাহেবের সঙ্গে যে একবার রতিক্রীড়ায় অংশগ্রহণ করেছে, সে আর দ্বিতীয়বার তাঁর যৌনসঙ্গী হত চায়না। রিনকি মিত্রের কিন্তু এ ব্যাপারে কোনা না নেই। গত ১৫ বছর ধরে অক্লান্তভাবে বিভিন্ন সাহেবের মনোরঞ্জন করে চলছে।

যদিও খবরে প্রকাশ চল্লিশ ছুঁই ছুঁই রিনকির সেই মাদকতা আর নেই। গত ভিজিটে সিইও সাহেব না কি রিনকিকে মাঝরাতে ঘর থেকে বার করে দিয়েছেন। ভিপি সাহেবও না কি ইদানিং তাঁর প্রতি সামান্য অনাসক্তি দেখাচ্ছেন।
স্থলিত স্তন, পেটে জমা মেদ কি প্রতিবন্ধক হয়ে দাড়াচ্ছে তাঁর শারীরিক আকর্ষণের? বিপদ বুঝে রিনকি সামনে নিয়ে এসেছেন তাঁর কন্যা পিনকিকে। গত শীতে কোম্পানির পিকনিকে ইনট্রোডিউস করেছে পিনকিকে। আগুনরঙা স্প্যাগেটি স্ট্রাপ ট্যান্ক টপ এবং আর ব্ল্যাক ক্যাপরি পরিহিতা উনিশ বছরের পিনকি, পিকনিকে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছিলো। একবার এই আঙ্কেলের কোলে বসে পড়ে, তো আরেকবার ওই আঙ্কেলের গালে গাল লাগিয়ে হামি খেয়ে সেলফি তোলে।

প্রথমদিন বেশী এগোতে দেয় নি রিনকি।
"ইয়ে তো স্রেফ ট্রেলার থা, পিকচার অভী বাকি হ্যায় মেরে দোস্ত।" - মনে মনে আওড়েছিলো রিনকি। কোম্পানির আগামী ফাউন্ডেশন ডে তে পুরোপুরি বাজারে নামাবে পিনকিকে। যাতে তাঁর হারানো জমি, অন্য কেউ নয়, তাঁর মেয়েই পায়।

ফুলের গন্ধে আসে ভ্রমর ১৮+Donde viven las historias. Descúbrelo ahora