প্রতীক্ষার অবসান

841 1 0
                                    

বেশীদিন অবশ্য অপেক্ষা করতে হয়নি শর্মিষ্ঠাকে। কৌমার্য্য হরণের জন্য।
গরমের ছুটি কাটতে না কাটতেই ঘোর বর্ষা শুরু হয়েছিলো সে বার। সন্ধ্যাবেলায় মুষলধারে বৃ্ষ্টি হচ্ছে। প্রমিতস্যার খবর পাঠিয়েছেন আজ আর আসবেন না। নিজে নিজেই বইপত্তর খুলে বসেছিলো সে। পড়াশুনায় মন লাগছিলো না। স্যার আসবে না, আজ আর স্যারের আদর পাবে না, ভেবে মন খারাপ হচ্ছিল তার। উদাস মনে খোলা জানলা দিয়ে বৃষ্টি পড়া দেখছিলো।
সেদিনের ঘটনাটা কাউকে বলেনি সে। এমনকি প্রাণের বন্ধু রিয়া-মামনিদেরও নয়। খুব কষ্ট পেয়ছিলো। শরীরে শুধু নয়, মনেও। কচি গুদটার মধ্যে বারে বারে আঘাত, ছোট্ট স্তনদুটোকে খামচানো – একটা মেয়েকে যতভাবে নির্য্যাতন করা যায় তাই করেছিলেন অলকজ্যেঠু।
মা পাশের বাড়ির শ্যামলী পিসিদের বাড়ী গিয়েছেন টিভি দেখতে। বাড়ীর টিভিটা খারাপ। আর সন্ধ্যা সাড়ে ছটা থেকে সাড়ে নটা অবধি টিভি না দেখলে মার ভাত হজম হয় না। বাবা অফিসের কাজে শিলিগুড়ি গিয়েছেন। ওখানে প্রায় বন্যা পরিস্থিতি। ট্রেন চালু হতে কয়েকদিন সময় লাগবে।
আজ স্যার আসলে কতো মজা করা যেতো। হঠাৎ দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ শুনতেই শর্মিষ্ঠা ভাবলো এই বর্ষার রাতে কে আসলো?

ফুলের গন্ধে আসে ভ্রমর ১৮+Donde viven las historias. Descúbrelo ahora