আধ ঘন্টা, মাত্র আধ ঘন্টার মধ্যে ঘটে গেলো সব কিছু।
আর কুমারীজীবন শেষ করে পূর্ণা নারী হয়ে উঠলো শর্মিষ্ঠা।
কৌমার্য্য হারালো ৪২ বছরের এক অভিজ্ঞ ব্যক্তির কাছে, যে হয়তো তার মায়েরও শয্যাসঙ্গী।
নারী জীবন যে কতো আনন্দের, প্রতিটি রোমকূপ দিয়ে উপলব্ধি করলো সে। এক স্বর্গীয় অনুভূতি, এক অনাবিল মাদকতায় মত্ত হয়ে আছে শর্মির চেতনা।
তাড়াতাড়ি অমলেট বানিয়ে ড্রয়িংরুমে এসে দেখলো, কামুকাকা গ্লাসে পেগ ঢেলে একটা চুমুক মেরে দিয়েছেন। পকেট থেকে সিগারেট, লাইটার বার করে ash-tray খুঁজছেন। বাবার ঘর থেকে ash-tray নিয়ে এসে লাইটার জ্বালিয়ে কাকুর সিগারেটটা ধরিয়ে দিলো সে। লাইটার জ্বালাতে তার খুব ভালো লাগে।
“মাথাটা একটু টিপে দে তো সোনা, খুব টিপ-টিপ করছে।“, মাথাটা সোফার হেডরেস্টে এলিয়ে দিয়ে বললেন কাকু।
সোফার পেছনে দাড়িয়ে মাথা মালিশ করা শুরু করলো শর্মি। কাকুর চেহারাটা বড়োসড়ো। মাথাটা সোফার হেডরেস্ট থেকে বেরিয়ে তার তলপেটে ঘষা খাচ্ছে। ভালো লাগছে, খুব ভালো লাগছে তার। পায়ের আঙ্গুল একটু উঁচু করে দাড়াতেই কাকুর মাথাটা তার উরুসন্ধির লেভেলে চলে আসলো। খুব যত্ন করে কাকুর চুলে বিলি কাটছিল শর্মি। কাকুর মুখ দিয়ে আরামসূচক “আহঃ” বেরিয়ে আসলো। পাছাটা একটু পিছিয়ে নিয়ে উরুসন্ধি দিয়ে কাকুর মাথয় ধাক্কা মারলো শর্মি আর তার মুখ থেকেও আরামের অভিব্যক্তি সূচক অস্ফুট একটা “আহঃ” শব্দ বেরিয়ে আসলো।
কাকু শুনতে পেলো কি! না, ওই তো গ্লাস থেকে আরেকটা লম্বা সিপ নিয়ে, আবার চোখ বুজে মাথাটা হেডরেস্টে এলিয়ে দিলো। কাকুর কাছ থেকে কোন আপত্তি না পেয়ে আবার খেলাটা চালু করলো। সামনে-পেছন, উপর-নীচ করতে লাগলো তার জন্ঘাদেশ। চক্রাকারে ঘোরাতে থাকলো। তারপর নীচু হয়ে তার বুকদুটো ছোয়ালো কাকুর মাথায়। পালা করে একবার ডান বুক আর একবার বা বুক দিয়ে ঘষা দিতে লাগলো কাকুর কোকড়ানো চুল ভর্তি মাথায়। ধীরে ধীরে শক্ত হয় উঠছে তার স্তনবৃন্ত। নিম্নাঙ্গের নাবাল উপত্যকা বানভাসির অপেক্ষায়। উরুসন্ধির মাঝে তার সবথেকে স্পর্শকাতর অঙ্গ, ভগাঙ্কুর জেগে উঠেছে।
আর তখনই কাকু মাথাটা তুলে সিধা হয়ে বসলেন। আবার একটা পেগ বানালেন। ঠিক দুটো লম্বা চুমুকে গ্লাস শেষ করে, পিছনে ঘুরে কোমর জড়িয়ে শর্মিকে সামনে টেনে নিলেন। সোফার হাতলে তাকে বসিয়ে পেটে মুখ গুঁজে দিলেন কাকু। অসুবিধা হওয়ায় এক টানে তাকে কোলের উপর নিয়ে আসলেন। বুকে মুখটা গুঁজে একটা হাত বুলাতে লাগলেন শর্মির শ্রোণীপ্রদেশে। পাছা, মাজা, ঊরু। শর্মির পরা ম্যাক্সিটা নিচের দিক দিয়ে তুলতে লাগলেন। হঠাৎ খেয়াল পড়তে মুখটা তুলে বললেন, “দরজার ছিটকিনিটা লাগিয়ে আয়।“