মিশ্র প্রতিক্রিয়া হলো পিনকির মনেও। প্রথমে কেষ্টার প্রতি প্রচন্ড বিতৃষ্ণা জন্মাল। কি ভেবেছে কি চিরকুটটা! তাকে সোনাগাছির লাইনে দাড়ানো মেয়ে ভেবেছে না কি! তার মা খানকি হলেও high class খানকি। বাজারী মেয়েদের মতো খদ্দের খুঁজে বেড়ায় না। Corporate sector-এ খেলাধুলো করে। উঁচুতলার লোকেদের সাথে শোওয়া বসা আছে। এই কেষ্টা চোদনার বাপ যে লেভেলের political নেতা, তার বাবা নেতাদের বিছানা গরম করে। রিনকি মিত্রের একটা ঠুমকায় অনেক কবি-সাহিত্যিকের দীর্ঘশ্বাস পড়ে। তার চিকন ঊরূতে ঠোঁট ঘষেছে অনেক আইএএস, আইপিএস। অনেক এমএলএ/এমপি/মন্ত্রী তার গোপন বিবর বীর্য্যধারায় ভরিয়ে দিয়েছে। সেই রিনকি মিত্রের মেয়ে পিনকি মিত্রকে সামান্য recharge করিয়ে দিয়ে আর চিপস খাইয়েই গলানো যাবে।
আস্তে আস্তে রাগ পড়তে থাকে পিনকির। একটা করুনাবোধ জাগে কেষ্টার জন্য। আহা রে বেচারা। খুব জোরে লেগেছে বোধহয়। কেমন গরুচোরের মতো মুখ করে মাথায় হাত বোলাচ্ছে। একটু বেশী দুষ্টুমি না হয় করেই ফেলেছিলো, তাই বলে এত জোরে ধাক্কা মারা, লাথি মারাটা তার উচিত হয় নি। আসলে ঘটনার আকস্মিকতায় reflex action হিসাবে হাত-পা ছুটে গিয়েছিলো তার। কিন্তু হয়তো অতোটা রুঢ় হওয়াটা ঠিক হয় নি।
শেষে বাস্তববুদ্ধি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। সোনার ডিম দেওয়া মুরগী এই কেষ্টা। তাকে একদিনে কোতল করা উচিৎ নয়। ঠিক করে খাইয়ে পড়িয়ে বাঁচিয়ে রাখলে, রোজ একটা করে সোনার ডিম দেবে। মায়ের এই দুর্দিনে, নিজের পকেটমানির সিংহভাগ এই মুরগীটার থেকেই তুলতে হবে। তার মাকেও তো চাকরী বাঁচাতে গিয়ে, অনেককিছুর সাথে compromise করতে হয়েছে, হচ্ছে। না হলে কার ভালো লাগে, কতকগুলো বুড়ো হাবড়ার বিকৃত কামক্রীড়ার সঙ্গিনী হতে। পিনকিকেও তাই compromise করতে হবে, করতেই হবে। না হলে সে exist করতে পারবে না। তার পকেট যে গরম করবে, তার শরীরের গর্মি পিনকিকেই ঠান্ডা করতে হবে।
ঠোঁটদুটোকে সূচোলো করে চুমুর ভঙ্গীমা করে পিনকি আর চোখের ইশারায় কাছে ডকে তাকে। প্যান্টটা কোনোরকমে পায়ে গলিয়ে, ভিজে বেড়ালের মতো জড়োসড়ো হয়ে, কাছে এসে বসে কেষ্টা। হাতটা ধরে আরো কাছে টেনে নেয় পিনকি। মুখোমুখি বসে, কাঁধে দুটো হাত রেখে, কেষ্টার চোখে চোখ মিলিয়ে গাঢ় স্বরে বললো পিনকি, “ওরকম অসভ্যতা করলি কেন? তুই আমার বন্ধু না। কি সুন্দর আদর করছিলি। কতো ভালো লাগছিলো! ওই নোংরামোটা না করলেই হতো না!”
“I am sorry Pinky. আমার মাথার ঠিক ছিলো না। আমায় ক্ষমা কর”, কোনোরকমে অস্ফুট স্বরে বলেই চোখ সরিয়ে নিলো কেষ্টা। তার চোখের কোণে জল চিকচিক করছে।
নাঃ একটু পিতলা করতেহবে মালটার সঙ্গে। দু হাত দিয়ে কেষ্টার মুখটা টেনে আনলো নিজের মুখের কছে, তারপর ওর কালো, মোটা ঠোঁটের ওপর নামিয়ে আনলো গোলাপের পাপড়ির মতো তার দুই ঠোঁট। শিউরে ওঠে কেষ্টা। এই মূহূর্তে লাথি আর পর মূহূর্তেই চুম্মা! লাল টুকটুকে জিভটা বার করে কেষ্টার ঠোঁটের উপর বোলাচ্ছে পিনকি। কেষ্টার ঠোঁটদুটো একটু ফাঁক হতেই জিভটা ঢুকিয়ে দেয় তার মুখে। কেষ্টার জিভের সঙ্গে পেঁচিয়ে ঘোরাতে থাকে। একটু পরে তার ঠোঁটদুটো দিয়ে চুষতে থাকে কেষ্টার জিভ। কেষ্টাও সাহসী হয়ে জবাব দিতে থাকে। প্রাণপনে চুষতে থাকে পিনকির জিভ। যেন ছেড়ে দিলে, আর তো পাবো না। দাত দিয়ে আলতো করে কামড়ে দেয়, পিনকির ঠোঁটে। “আউচ” বলে গালে একটা আদরের ঠোনা দেয় পিনকি। কেষ্টার হাতদুটো তুলে তার বুকের উপর রাখলো। ওর ঠোঁট থেকে নিজের ঠোঁটদুটো ছাড়িয়ে নিয়ে, কেষ্টার কানে কানে বললো, “আস্তে করে টিপবি কিন্তু।“ এবার ঠোঁট নামিয়ে আনলো কেষ্টার কানের লতি, ঘাড়ে। এলোপাথাড়ি চুমু খেতে লাগলো পিনকি। কুটুস করে কামড়ে দিলো ওর কানের লতি; দাঁত বসালো ওর ঘাড়ে। যেন পাগলিনী হয়ে গেছে সে।
থেমে থাকলো না কেষ্টাও। একটু আগের অপমানের কথা ভুলে গিয়ে, সেও হামলে পড়লো পিনকির বুকে। কামিজের উপর দিয়ে অসুবিধা হচ্ছিলো বলে, কামিজটাকে তুলে দিলো। বাঁধা তো দিলোই না, উল্টে পিছনে হাত নিয়ে ব্রায়ের হুক খুলে দিলো মাগীটা। 34C সাইজের দুধে-আলতা রঙের দুটি জামবাটি কেষ্টার চোখের সামনে, হাতের নাগালের মধ্যে। খয়েরী রঙের দুটি বৃন্ত, ডগাটা হালকা বাদামী রঙের। কি মনোরম দৃশ্য। যদি সারাদিন ধরে এই দৃশ্য দেখতে পায়, সারাদিন বসে বসে দেখবে। কিন্তু শুধু দেখলে হবে; কেষ্টার হাতের চেটোটা নিজের ডান স্তনের উপর রাখলো। এক হাতে একটা মাই ধরা যায় না। কি নরম তুলতুলে আবার কি টাইট। ডানহাতটা তুলে নিজেই পিনকির বাঁ মাইয়ের ওপর রাখলো। আর পিনকির ঠোঁট থেকে বিচ্ছিন্ন করে, নিজের ঠোঁটদুটো নামিয়ে আনলো ওর ডান মাইয়ের ওপর। দুই ঠোঁটের মাঝখানে ধরে চাপ দিলো বোঁটার উপর। হিস্হিস্ করে উঠলো মাগীটা আর কেষ্টার মাথাটা দুইহাত দিয়ে চেপে ধরলো নিজের বুকের উপর।