কেষ্ট

754 2 0
                                    

শিকারায় ওঠার সময়ই বুঝতে পেরেছিলো পিনকি। গাওয়ারটার আজ খুব বাজে intention আছে। হয়তো আজই গলাতে চাইবে । তাহলে কিন্তু পিনকি ঠেলে ফেলে দেবে জলে। তারপর যা হয় হবে। গ্রামের ছেলে, নিশ্চই সাঁতার জানে।
শিকারায় প্রথম উঠলো কৃষ। উঠেই একটা ২০ টাকার নোট গুঁজে দিয়ে শিকারাচালকর কানে কানে কি সব বললো। শালা ঘুষ দেওয়া হচ্ছে। ঠিক আছে, পিনকিও দেবে। টাকা দিয়ে নয়, তার শরীর দিয়ে। যার দাম ২০ টাকার চেয়ে অনেক বেশী।
পিনকির দিকে হাত বালো কৃষ। সেদিকে চোখ না দিয়ে, হাইহিল দুটো খুলে বাঁ হাতে নিয়ে, ডান হাত বাড়িয়ে দিলো শিকারাচালকের দিকে। মেয়েদের সহজাত ক্ষমতায় বুঝতে পারলো লাট্টু হয়ে গেছে ব্যাটা। খুব যত্ন করে পিনকিকে ওঠালো ছেলেটা। বিনা কারণে পিনকি একটু বুকটা ছুঁইয়ে দিলো ছেলেটার বলিষ্ঠ হাতে। আকাশের চাঁদ পেয়ে গেলো ছেলেটা। এরকম পরীর মতো মেয়ের বুক ঠেকলো তার হাতে। ছেলেটা বোধহয় তিনদিন হাত ধোবে না। “একটু সাবধানে চালাবেন দাদা”, বলেই একটা মিষ্টি হাসি উপহার দিলো ছেলেটাকে।
“তুই আমার হাত না ধরে, ওই মালটার হাত ধরে উঠলি কেনো?” – ছইয়ের মধ্যে ঢুকেই গর্জে উঠলো কৃষ।
আড়চোখে দেখলো পিনকি। খুব খেপেছে পাগলাটা। কালো গালটা রেগে বেগুনী হয়ে গেছে। একটু ঠান্ডা করতে হবে।
“chill yaar. ও অনেক experienced. তোর হাত ধরে উঠতে গিয়ে যদি পড়ে যেতাম। কেলো হয়ে যেতো। পুরো programme-টাই মাটি হতো” – বলেই কৃষের গালে একটা হামি খেলো পিনকি।
পুরো রাগ গলে জল হয়ে গেলো কেষ্টার। কলেজের মক্ষিরানী পিনকি মিত্র আজ যেচে তার গালে কিসি দিয়েছে। উফ্ফ্, ভাবা যায়! পাগল হয়ে যাবে কেষ্টা! এটাই বোধহয় green signal. কোথা থেকে শ্রীগণেশ করা যায়? প্রথমেই pussy-তে হামলা করা ঠিক হবে না। ওপর থেকেই শুরু করা যাক। সলমনের দাবাং স্টাইলে চোখে চুমু খেলো প্রথমে। কোনো বাধা নেই পিনকির তরফ থেকে। কিন্তু সোনাক্ষী সিনহার মতো জড়িয়েও ধরছে না তাকে। এবার পিনকির কমলালেবুর কোয়ার মতো টসটসে ঠোঁটের উপর নিজের কালো মোটা ঠোঁট দুটো নামাতেই, ঠোঁট সরিয়ে গাল এগিয়ে দিলো পিনকি। তার মানে lip to lip kiss allow করবে না। ঠিক আছে, তাই সই। পিনকির গোলাপি আভাযুক্ত ফর্সা গালে ফটাফট কয়েকটা চুমু খেয়ে নিলো কৃশ। তারপর বুকে হাত রাখলো।
ফটাস করে হাতটা সরিয়ে দিলো পিনকি। চোখে ইশারা করলো, ওখানে না। ওঃ, আচ্ছা, বুকের শেপ ঠিক রাখতে চায়; তাই বুকটেপা চলবে না। কতো নখরা এ মাগীর। চলো, ইয়ে ভী মান লিয়া। নিজেই কৃষের হাতটা নিয়ে নিজের পেটের উপর রাখলো পিনকি। বেশ, ঠিক আছে, নীচের থেকে শুরু করতে চাইছে। তবে তো কেল্লা ফতে। খানিকক্ষণ কামিজের ওপর হাত বুলিয়েই কামিজটা ওপরে তুললো কেষ্টা। মৃদু বাধা দিলেও মেনে নিলো পিনকি। ভিতরের টেপজামাটাও ওপরে তুলল কেষ্টা। আহ্হ্, কি দৃশ্য! চিতলমাছের চিকন পেটি, তার মাঝে সুগভীর নাভি। কোথায় লাগে চপলার বাচ্চার জন্মের সময় হওয়া ফাটা, সাদা দাগওয়ালা চর্বিসর্বস্ব ভুঁড়ি! এই নাভি চুদেই মাল ফেলা যায়। তাতে আবার লাগানো belly button navel ring.
মুখটা নামিয়ে আনলো কেষ্টা। জিভটা বোলালো। প্যান্টের নীচে ল্যাওড়াটা ফুঁসে ফুঁসে উঠছে। জিভটাকে চক্রাকারে ঘোরাতে লাগলো নাভিটার চারদিকে। রিংটা একটু disturb করছে। মরুককে যাক। একট deep kiss করলো নাভিতে। কেঁপে উঠলো কি মাগীটা! একটা হাত দিয়ে মাথাটা চেপে ধরেছে কেষ্টার। হুম্ম, ওষুধ ধরেছে মনে হচ্ছে। বাঁ হাতটা আলগোছে রেখে দিলো পিনকির বুকে। এবার কিন্তু কোনো বাধা নেই। জয় মা রতিদেবী। একবার মুখ তুলে পিনকির দিকে তাকালো কেষ্টা। চোখ বুঁজে আছে সুন্দরী। দাঁত দিয়ে ঠোঁট কামড়ে ধরেছে। নাকের ডগা ফুলে আছে। গালের গোলাপী আভা গাড়তর হচ্ছে। মার গুড় দিয়ে রুটী।
ডান হাতটা রাখলো পিনকির ঊরূসন্ধিতে। দুই থাইয়ে হাত বোলালো। কোনো প্রতিরোধ নেই। জোরে জোরে নিশ্বাস ফেলছে পিনকি। মাগীর হিট উঠে গেছে। এবার শোয়ানো যাবে। আর কোনো চাপ নেই। চাপ শুধু জিন্সের ভেতরে। পিনকি চোখ বুঁজে আছে। অনেকটা দুরে চলে এসেছে শিকারা। একটু কাত হয়ে বেল্টটা খুলে জিপার টেনে হামানদিস্তাটাকে বার করে দেয়। “দাড়া খোকা, তোর ব্যবস্থা করছি”, মনে মনে বাঁড়াটার উদ্দেশ্যে বলে কেষ্টা আর ডানহাতটা দিয়ে সালোয়ারের উপর দিয়ে পিনকির যোণীবেদির উপর চাপ দেয়। না জমছে না।
সালোয়ারের দড়ির গিঁটটা খোলার চেষ্টা করলো কেষ্টা। কি ফাঁস লাগিয়েছে রে বাবা। ওমা, একি, চোখ না খুলেই নিজেই সালোয়ারের দড়ির গিঁটটা খুলে দিলো পিনকি। প্যান্টী সহ সালোয়ারটা হাঁটু অবধি নামিয়ে আনলো কেষ্টা। পাছাটা একটু তুলে সাহায্য করলো পিনকি, কিন্তু তারপরই দু’হাত দিয়ে ঢেকে দিলো তার নারীত্বের শ্রেষ্ঠ ঐশ্বর্য্য। সে কি, পর্দা তুললে আর ফিল্ম দেখাবে না তাই কখনো হয়! একটু জোরাজুরি করতেই পিনকির হাতদুটো সরিয়ে দিতে সক্ষম হলো সে।
উরিব্বাস, এ কি দৃশ্য আজ কেষ্টার চোখের সামনে! সকালে কার মুখ দেখে উঠেছিলো আজ! কলেজের শ্রেষ্ঠ রূপসী পিনকি মিত্রের খোলা গুদ নলবনের শিকারার ছইয়ের ভিতর ঝলমল করছে। নাভীর নীচে তলপেটের অববাহিকা, তারপর নদীচরে কাশের ঝাড়ের মতো রেশমী লোম, তার ঠিক নিচে টিলাসদৃশ বাদামী রঙের কোঠ, আর তার পরেই শুরু হয়েছে সুগভীর গিরিখাত, যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে আদিম রহস্য ভেদ করার জন্য; দুটো ফর্সা ঊরু যেন জোড়া মালভূমি, প্রাচীর দিয়ে রক্ষা করছে গিরিখাতের বিপদ থেকে।
আলতো করে হাত রাখলো কেষ্টা যোণীবেদির উপর। মৃদু কেপে উঠলো কি পিনকি! হাতটা বোলাতে লাগলো সে। পিনকির দুধে-আলতা ত্বকের প্রেক্ষাপটে তার মোষের মত চামড়ার হাত কি বেখাপ্পা লাগছে! বোঝে কেষ্টা, সবই বোঝে। এই কারণেই তো তাকে ভাও দেয় না পিনকি, তিন্নির মতো শহুরে সুন্দরীরা। গাওয়ার, চিরকুট বলে ডাকে। কি আর করবে কেষ্টা? তার শরীরে তো চাষার ব্যাটা শ্যাম ঘোড়ুইয়ের রক্ত। লোক ঠকিয়ে, সিন্ডিকেটের ব্যবসা করে, ব্যবসায়ীদের চমকিয়ে তোলা তুলে তার বাপটা যদি মাল্লু না কামাতো, হয়তো তাকেও আজ খাটতে হতো চাষের মাঠে। ওসব নিয়ে দুঃখ করে লাভ নেই। টাকা আছে তাদের, দুদিন বিউটি পার্লারে গেলেই শরীরে জেল্লা চলে আসবে। এখন পিনকির গুদ ঘাঁটায় মন দেবে কেষ্টা।

ফুলের গন্ধে আসে ভ্রমর ১৮+Donde viven las historias. Descúbrelo ahora