রিনকি মিত্রের বিলাসবহুল টয়লেটে সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় দাড়িয়ে আছে দেবাংশু। কাচা তোয়ালে, কাচা পাজামা-পাঞ্জাবী দেখিয়ে দিয়ে গেছেন রিনকি। নতুন সাবান, shampoo রাখা আছে। একটাও দেশী নয়। কে দেয়, বুঝতে অসুবিধা হয় না। রিনকি মিত্র আসলে আচার্য্য সাহেবের রক্ষিতা, বাঁধা মেয়েছেলে। তার গর্ভে একটি অপরূপা কন্যা সন্তানের জন্মও দিয়েছেন। অফিসেই চলে রাসলীলা। মাঝে মাঝে হয়তো official tour-এর নাম করে রাত্রিবাসও করেন এই ফ্ল্যাটে। রিনকিকে তো ভোগ করেনই; পিনকিকেও কি……..!
না, না, এটা কি ভাবছে সে। হাজার হোক পিনকি আচার্য্য সাহেবের ঔরসজাত। সেটা পিনকি জানুক বা না জানুক, উনি নিশ্চয় জানেন। নিজের মেয়ের সঙ্গে কি কেউ যৌনকর্ম করে! কি জানি বাবা! এদের হাইফাই সোসাইটিতে হয়তো সবই সম্ভব। আচ্ছা, পিনকি কি অক্ষতযোণী। মনে হয় না। তার সঙ্গে স্বল্প আলাপেই যে নমুনা দেখালো, কলেজের বন্ধুবান্ধব, আশে পাশের দাদা-কাকা-মামারা নিশ্চয় ছেড়ে দেয় নি। এমন রসালো মাল কি বাজারে অবিক্রীত পড়ে থাকে? তবে বলা যায় না। এসব মেয়ে খুব সেয়ানা হয়। পাঁকাল মাছের মতো। পাঁকে থাকবে, কিন্তু গায়ে পাঁক লাগাবে না; ট্রেলার দেখাবে, কিন্তু পুরো ফিল্ম দেখাবে না। জলে নামবে, কিন্তু বেণী ভেজাবেনা।
গুপীদার কথায় – “আমার যেমন ফুটো তেমনি রবে, গুদ মারাবো না,
বুক টেপাবো, গাঁড় দোলাবো, চুদতে দেবো না।।“
পিনকির কথা ভাবতে ভাবতেই পুংদন্ড কঠিন হয়ে গেলো দেবাংশুর। আহ্, কি নরম ছিলো পিনকির মাই। মোবাইলটা কেড়ে নেবার জন্য হাত বাড়াতেই, ভুল করে, পিনকির ম্যানায় হাত পড়ে গেছিলো। একবার তার ঊরূসন্ধিতেও। ভুল করে না ইচ্ছা করে। মনের কোনো গোপন কোণে সুপ্ত একটা ইচ্ছা কি ছিলো না তার। পিনকি আর হ্যাঁ রিনকি – হ্যাঁ রিনকি মিত্রও তো ড্রয়িং রুমের দরজায় দাড়িয়ে সবই দেখেছেন – নিশ্চয় ভেবেছেন ইচ্ছা করেই সে পিনকির বুকে, গুদে হাত দিয়েছে সে। ঈস্স্, কি ভাবলো ওরা!
কিন্তু কি cool attitude মা ও মেয়ের। যেন কিচ্ছুটি হয় নি। যেন পিনকি ৬ বছরের বাচ্ছা। কিছুই বোঝে না, কিছুই জানে না। আঙ্কেলের সঙ্গে খেলা করতে গিয়ে শরীরে হাত লেগে গেছে। শালীরা জাতখানকি মাল।
কিন্তু তাদের কথা চিন্তা করতে গিয়েই দেবাংশুর ছোটখোকা তাঁবু খাটিয়ে ফেলেছে। কেমন অবলীলা ডান হাতটা নীচে চলে গেলো আর মুঠো করে ধরলো তার পুরুষাঙ্গ। তারপর সই স্কুলে পড়ার সময় শেখা সেই পুরোনো খেলা। নিজের হাতের মুঠোটাকে মনে করলো নারীর গুপ্তাঙ্গ - কোন নারী – কখনো সে ছোটবেলায় প্রথম যার সঙ্গে যথকিঞ্চিৎ যৌণ অভিজ্ঞতা হয়েছিলো, সেই শিখাদি; কখনো বা প্রথম যার শরীরে প্রবেশ করে প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছিলো দেবাংশু, সেই গোপামাইমা;, কখনো কলেজ ক্যাম্পাসের মক্ষিরাণী ওপারমিতা মুখার্জী, যাকে কোনোদিন স্পর্শও করতে পারে নি দেবাংশু, কিন্তু বারে বারে যে এসেছে তার fantasy-তে; কখনো বা মল্লিকা শেরাওয়াত, কখনো বা সানিয়া মির্জা। কিন্তু আজ যাকে ভেবে স্বমেহন করবে, সে হলো পিনকি।
পিনকির নরম থাইয়ের ঘষা গরম করে দিয়েছে দেবাংশুকে। তার পীনপয়োধরার ছোঁয়া একরাশ ধোঁয়ার মতো তার চেতনাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। তার যোণীপ্রদেশের ক্ষণিক স্পর্শের আকর্ষণ কিছুতেই ভুলতে পারছে না সে।
গুপিদার কথায় – “একটুকু ম্যানা টিপি, একটুকু পাছা ডলি,
তাই নিয়ে ধন ধরে, খিঁচে খিঁচে মাল ফেলি।।”
কল্পনা করলো দেবাংশু, যে সোফায় বসে তারা ইন্টু-মিন্টু করছিলো, সেই সোফাতেই পিনকিকে পেড়ে ফেলেছে। খুলে ফেলেছে রুমালের সাইজের কাপড়ে বানানো তার হটপ্যান্ট আর আকাশী নীলরঙের প্যান্টি (ধস্তাধস্তি চলার সময় টপ উঠে যাওয়াতে প্যান্টির ইলাস্টিক অংশটা চোখে পড়ে গিয়েছিলো তার)। ছুড়ে ফেলে দিয়েছে মেঝেতে। কদলীকান্ডের মত মসৃন, শাঁখের মতো সাদা নির্লোম থাইদুটো ফাক করে এক ধাক্কায় তার সাত ইঞ্চি লম্বা দন্ডটা প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে হালকা রেশমী রোমে ঢাকা গোলাপী রঙের ঠোট ভেদ করে তার রসে টইটম্বুর গুপ্ত বিবরে।
খুব গরম হয়ে ছিলো দেবাংশু। পচাৎপচাৎ করে নিঃসরিত হলো সে। বাথরুমের ফ্লোরের কালচে সবুজ রঙের গ্র্যানাইটের উপর আলপনা এঁকে দিয়ে গেলো তার দুধসাদা বীর্য্য। ঠিক যেন একটা যোণীর ছবি আকা আছে, এমনই আকার ধারণ করেছে তার শরীর থেকে নির্গত পুংবীজ।
হঠাৎ বাথরুমের ইন্টারকমে রিং বেজে উঠলো। যা শালা, কি হলো রিনকি কি তার সাথে জলকেলি করতে চাইছে না কি!