এটাচ্ড টয়লেটটাকে ঠিক নিজের মনের মতো সাজিয়ে তুলেছে উর্মি। ঠিক যেরকমটি সে স্বপ্ন দেখতো। জায়গার অভাবে বাথটব, জাকুজি বসাতে পারে নি ঠিকই, কিন্তু বাকি যা আছে, তা যে কোনো ধনীর বাড়ীর শৌচাগারের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারবে। না হলে, একতলায় যে কমন টয়লেট আছে, যাকে কলতলা বলা হয়, বাড়ীর রাঁধুনি-ঝি থেকে সবাই যেটা ব্যবহার করে, বিয়ের পরে পরেই যে অন্ধকার স্যাঁতসেঁতে ঘরটায় নিজের গোপন প্রাকৃতিক কাজগুলো সারতে বাধ্য হতো, আট বছর ধরে ব্যাঙ্গালুরু, পুনে, অন্টারিও এবং ওরেগানের জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত উর্মি মরে গেলেও সেই নরককুন্ড আর কোনোদিনও ব্যবহার করতে পারবে না।
বেসিন, কমোড লাগানো হয়েছে ইমপোর্টেড Roca কোম্পানির Happening সিরিজের। মন ভালো করা হালকা গোলাপী রঙের। সমস্ত কল এবং শাওয়ার Roca কোম্পানিরই Escuadra সিরিজের। যেরকম classic সেরকমই elegant. সারাদিন Galgorm Apple Toilet Freshenerএর সুগন্ধে মাতোয়ারা হয়ে থাকে টয়লেট। ফুলসাইজ মিরর লাগিয়েছে, সাথে গীজার, exhaust fan ইত্যাদি আবশ্যকীয় gadgets তো আছেই।
স্যানিটারি ন্যাপকিনটা ওয়েস্ট বিনে ফেলে, দিনের প্রথম অত্যাবশ্যকীয় কাজটি করতে নাইটিটা কোমরে তুলে, প্যান্টীটা লন্ড্রি বাস্কেটে ছুঁড়ে বিডেটে পা ছড়িয়ে বসলো উর্মি। গতকালই পিরিয়ডস শেষ হয়েছে, তবু কাল রাতেও একটা ন্যাপকিন পড়ে শুয়েছিলো। সাবধানের মার নেই। পিরিয়ডস আজকাল একটু আধটু অনিয়মিত হচ্ছে; বয়স হচ্ছে তো। বয়স বাড়ার কথা মনে পড়তেই বুক চিরে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো।
হাটু গেঁড়ে বসার ফলে তলপেটে চাপ পড়তেই তীব্র প্রস্রাবের ধারা বেরিয়ে এলো তার যোণিমুখ থেকে। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলো উর্মি, কোনো জমাটবাঁধা রক্ত বা ক্ষীণ রক্তধারা বেরোচ্ছে কি না। নাঃ, একদমই ক্লিয়ার হয়ে গেছে। আজ ভালো করে স্নান করবে সে। থাবড়ে থাবড়ে ভালো করে যোণী ধুয়ে উঠে পড়ার ময়ই ঠাৎ দুষ্টুবুদ্ধি জাগলো। পিরিয়ড শেষ হতে না হতেই শরীরে দারুণ উন্মাদনা শুরু হয়ে যায়। সেই ছোটবেলা থকেই। মনে হয় শরীরের ভিতর হাজারটা শুঁয়োপোকা দৌড়ে বেড়াচ্ছে। একটা মোটা কিছু, একটা শক্ত কিছু শরীরে ঢুকিয়ে নিয়ে শুঁয়োপোকাগুলোকে ডলে দিতে পারলে, হাজারটা প্রজাপতি উড়ে বেড়াতো তার যৌবনের মানস সরোবরে।
হেল্থ ফসেটের নবটা নিয়ে আস্তে করে রগড়ে নিলো ক্লিটিটা। ঠিক ঋত্বিকের প্রেজেন্ট করা ডিলডোর মতো ফিলিংস হয়, যখনই এই নবটা দিয়ে ক্লিট আর যোণীর পাপড়িগুলো ঘষে। মনে হয় ঋত্বিক কিংবা ব্যাঙ্গালুরুর হোয়াইটফিল্ড লোকালিটির সানফ্লাওয়ার হাউসিং সোসাইটির নেপালি সিকিউরিটি স্টাফ লোকেশ রানার জিভ ঘুরে বেড়াচ্ছে তার জঙ্ঘাপ্রদেশে। ঋত্বিকের আদর করাটা ছিল যেমন শহুরে, sophisticated এবং সেই কারণেই হয়তো খানিকটা artificial লাগতো, লোকেশের সাথে কামকেলীগুলো ছিলো তেমনই বন্য, জংলী এবং একদম আদি ও অকৃত্রিম। লম্বায় মাত্র সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি, ফ্যাকাশে মার্কা লোকেশের নুনকুটা দেখে প্রথমদিন একটু হতাশই হয়েছিলো উর্মি।
তার মাত্র কয়েকদিন আগেই দেবাংশুর কোম্পানীর ফাউন্ডেশন ডে’র দিন, ছয় পেগ স্কচে বেহেড হয়ে যাওয়া দেবাংশু এবং মাত্র দেড় পেগ জীনে ঈষৎ টালমাটাল হয়ে যাওয়া উর্মিকে ফ্ল্যাটে পৌঁছে দেওয়ার পর, জামা প্যান্ট খুলে দিয়ে দেবাংশুকে বেডরুমে শুইয়ে দিয়ে, ড্রয়িং রুমের সোফায় ঋত্বিকের সাথে রতিলীলার ঝটিকাপর্ব বহুদিনের অব্যবহৃত উর্মির যোণীতে প্রাণসঞ্চার করেছিলো। বেডরুমে শোয়া স্বামী আর বাইরের ঘরে পরপুরুষের লিঙ্গ তার মধুভান্ড মন্থন করছে, এই কনসেপ্টটাই extr kick দিয়েছিলো উর্মিকে, সাড়া দিয়েছিলো তার শরীর, অদম্য বাঁধভাঙ্গা কামরস নির্গত করে। ঘাড়ে কামড়ে আর পিঠে আঁচড়ে রক্ত বার করে দিয়েছিলো ঋত্বিকের। যোণীর ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরে সম্পূর্ণ বীর্য্য বার করে নিঃশেষ করে দিয়েছিলো তাকে। নিঃশেষিত হয়েছিলো সে নিজেও। মদের প্রভাব কেটেগিয়ে আস্তে আস্তে কামের নেশা চড়তে থাকে তার মাথায়।
নিজে উঠে পড়ে ধাক্কা মেরে সোফায় বসিয়ে দেয় ঋত্বিককে। নিজর গুদটাকে ঠেলে দেয় তার মুখে। পুরো চেরাটায় জিভের করাত চালাতে থাকে দুষ্টুটা। হঠাৎ জিভটাকে সরু করে ফাটলের মধ্যে চালান করে দেয়। স্থান-কাল ভুলে শীৎকার দিয়ে ওঠে উর্মি। ঋত্বিকের মাথাটা ধরে চেপে ধরে তার উরূসন্ধিতে। আবার জল খসিয়ে দেয় ঊর্মি। একটুখানি দম নিয়েই নিজের গুদের আসলি জল এবং ফ্যাদা মাখা ঋত্বিকের বাড়াটাকে চেটেচুষে দাড় করায়। তারপর পাপড়ি ফাঁক করে ঋত্বিকের লিঙ্গ দিয়ে নিজের শুন্যস্থান পূর্ণ করে, দুই উরূ ফাঁক করে থপাস করে বসে পড়ে তার কোলে। একটা স্তন গুঁজে দেয় ওর মুখে। সারা ড্রয়িংরুম তখন কামসূত্রের প্র্যাকটিকাল ক্লাশ। পকাৎ পকাৎ শব্দে ঋত্বিকের লিঙ্গ আসা যাওয়া করতে থাকে উর্মির জলভরা তালশাঁসে। লদলদে পাছাটা বারে বারে আছড়ে পড়তে থাকে ঋত্বিকের উরূতে। একটু পরেই উর্মিকে সোফার উপর ভর করে উপুর করে, পিছন দিক থেকে দন্ড সংযোগ করে ঋত্বিক। মাঝে মাঝে ফর্সা গোলগাল পাছাটায় চাপড় মারতে মারতে, কখনো বা ঝুঁকে পড়ে বগলের পাশ দিয়ে হাত ঢুকিয়ে জামবাটির মতো স্তনদুটিকে পেষন করতে করতে, বীর্য্যস্থালন করে ঋত্বিক। সুখের পাহাড়ে চড়ে কামনার ঝর্ণা বহিয়ে দেয় উর্মি।
লোকেশের সঙ্গে সেসনগুলো একদম অন্যরকম ছিলো। অলস দুপুরগুলোতে স্টার জলসার নেকু নেকু সিরিয়ালগুলো দেখতে দেখতে যখন চোখদুটো জড়িয়ে আসতো, কলিং বেলের মিষ্টি আওয়াজ তখন উর্মির মনে দুষ্টুমির ঝড় তুলতো। আঠেরো বছরের কচি নুনকুটাকে চিবিয়ে খেতো সে। লোকেশের রতিক্রীড়ায় বৈচিত্র ছিল না। foreplay বা প্রাক সঙ্গম যৌনতার তোয়াক্কাই করতো না সে। উর্মির রসালো গুদে, “মা তিমিলাই মায়া গরছু” বলতে বলতে গদাম গদাম করে লিঙ্গালনা করতো। এক এক দুপুরে দু-তিনবার করে সঙ্গম করার ক্ষমতা রাখতো লোকেশ। ঘন্টা দুয়েকের মধ্যে চার-পাঁচবার উর্মির জল খসিয়ে, লাজুক হাসি হেসে বিদায় নিতো সে। কামজনিত ক্লান্তিতে তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে থাকতো উর্মি।