মিনিট দশেকের মধ্যেই দেবাংশুর পরিবারের ইতিবৃত্তান্ত জেনে নিলো পিনকি। দেবাংশুর মোবাইল বার করে ঊর্মি এবং সায়ণের ছবি দেখানো হলো। “How swwet!”, “How cute!” জাতীয় প্রশংসাসূচক comments-এর বন্যা বইয়ে দিলো পিনকি। নিজের mobile phone-এর থেকে নিজের, মায়ের, কলেজের buddy-দের ছবি দেখিয়ে দিলো দেবাংশুকে। কি সব উত্তেজক ছবি! পিনকির বেশীর ভাগ ছবি সেলফি, smooch (ঠোঁটটা সূচোলো করে চুমু খাওয়া) করার ভঙ্গীতে। মজাদার নামও বললো একটা, “চুলফি”। মানে চুমু খাওয়ার সেলফি। কেয়া Innovative idea হ্যায়।
তবে সব থেকে hot, কেম্পটি ফলসের নীচে দাড়ানো পিনকির ছবি। আগুনরঙ্গা টপ এবং shredded ক্যাপরি পরে একটা নাচের মুদ্রা নিয়ে দাড়িয়ে আছে। জল ছিটকে আসছে তার মুখে-বুকে। মুখের উপর জলের বিন্দু, টপটা ভিজে অন্তর্বাস স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আলতো করে পিনকির বুকের ওপর চোখ বুলিয়ে নিলো দেবাংশু। ছবিটা বোধহয় দু’এক বছর আগে তোলা। বুকদুটো একটু ছোট ছিলো। কাগজী লেবু সাইজের; কোলে বসিয়ে টিপতে, চুষতে দারুন ভালো লাগে ওই রকম ম্যানা।
আর একটা রিনকির। বাথটবে শোয়া, সারাটা শরীর ফেনায় ঢাকা; শুধু দু’টো হাত বার করে মাথায় চূড়ো করে বাঁধা চুল ঠিক করছে আর একটা পা বাথটবের ওয়ালের উপর রাখা আছে। প্রায় গোটা থাই দেখা যাচ্ছে; কাচা হলুদের মত রঙ, নির্লোম পা-টা দেখলে মুনি-ঋষিদের ধ্যান ভেঙ্গে যাবে।
দেবাংশুর ছোটখোকাও জেগে উঠছে আস্তে আস্তে। এইজন্যই laptop caseটা পাশে রাখতে চেয়েছিলো। এমন কিছু ঘটলে ধামাচাপা দিতে পারতো। এখন বিস্ফোরণ ঘটলে কি হবে? ছোটখোকারই বা দোষ কি? ছবি দেখা-দেখানোর সময়, পিনকির বুকের চূড়ো ঘষা খাচ্ছে, দেবাংশুর হাতে; থাই ঘষা খাচ্ছে থাইয়ে; সে বেলা কোনো দোষ নেই। আর, ছোটখোকা তাঁবু খাটিয়ে বমি করে ফেললেই case খেয়ে যাবে দেবাংশু।
এই রে, মেয়েটা তার মোবাইল নিয়ে নাড়াঘাটা শুরু করে দিয়েছে। ওটার ভিতর কিছু XXXপানুও আছে। Internet থেকে download করা। যেদিন খুব sex ওঠে, আর ঊর্মি মাথা ধরার বাহানা দেখিয়ে পোঁদ উল্টে শুয়ে পড়ে, সেইসব দিনে এইসব পানুই ভরসা। তাড়াতাড়ি মোবাইলটা কেড়ে নিতে যায় দেবাংশু আর তাড়াহুড়োয় হাত পড়ে যায় পিনকির জমাট বাঁধা মাখনের তালের মতো টাইট বুকে। আর তখনই ড্রয়িংরুমের দরজায় এসে দাড়ায় রিনকি।