মৌচাক

727 3 0
                                    

খাটের বাজুর উপর দুটো বালিশ রেখে, পা দুটো ছড়িয়ে দিয়ে রিল্যাক্স করে বসলো পিনকি। হাতটা যদিও স্মার্টফোনে ক্যানডি ক্রাশ খেলে চলেছে, মনটা কিন্ত তার খুবই বিক্ষিপ্ত আছে। আজ দুপুরে যা ঘটলো, তার কি কোনো দরকার ছিলো! দাম চুকাতে গিয়ে একটু বেশীই কি দিয়ে ফেলে নি সে? আসলে তার নরম বুকে কৃষের ঠোঁট, জিভ আর আঙ্গুলের ছোঁয়া তার মানসিক ভারসাম্য নস্ট করে দিয়েছিলো। কলেজের ছেলেরা যে একটা শব্দ উচ্চারণ করে, ‘পাগলিচোদা’, ঠিক তাই হয়ে গিয়েছিলো সে।
জিভটাকে সম্পূর্ণ স্তনের উপর বোলাতে বোলাতে, ক্রমশঃ ব্যাসার্ধ ছোট করতে করতে যখন বোঁটার ওপর এসে থামালো কেষ্টা, দুই ঠোঁটের ফাঁকে চেপে ধরলো বাম বৃন্ত আর ডান হাতের তর্জনী আর বুড়ো আঙ্গুলের ফাঁকে ডান বৃন্ত চেপে ধরে মোচড় দিতে লাগলো, তখন বাঁধভাঙ্গা প্লাবন জাগলো পিনকির উরুসন্ধিতে। কেষ্টার মাথাটাকে দুই হাত দিয়ে চেপে ধরলো তার তুহিনশুভ্র ধবলগিরির চূড়ায়। কাঁধ থেকে কোমর অবধি ধনুকের ছিলার মতো বেঁকিয়ে তুলে, নিতম্ব উঠিয়ে উঠিয়ে রাগমোচন করতে লাগলো সে। ধবলগিরির গিরিখাত থেকে অনবরত বইতে লাগলো উষ্ণ প্রস্রবন।
কামোন্মত্তার মতো হিস্ হিস্ করতে করতে তার হাত পৌঁছে যায় কৃশের প্যান্টের জিপারে। টেনে খোলে জিপারটা। জকি জাঙ্গিয়ার ফাঁক দিয়ে স্পর্শ করে কৃষের পুংদন্ড। জিনিষটা এমন বিশালাকার ধারন করেছে যে কিছুতেই জিপারের ফাঁকা দিয়ে বেরোল না। অবশেষে কেষ্টাই বেল্ট খুলে জিন্স এবং বক্সার নামিয়ে তার কালোমানিকটি বার করে ধরিয়ে দেয় পিনকির হাতে। পার্স থেকে wet tissue paper বার করে পিনকি; ঘষে ওই বৃহদাকার কামদন্ডের উপর। ভিজে টিস্যু পেপারের ঘর্ষণে চকচক করে ওঠে মুশলটা। যেন সদ্য বার্নিশ করা আবলুশকাঠের একটা দন্ড। পিনকির চাঁপাকলির মতো আঙ্গুলের সঙ্গে কেষ্টার মসিনিন্দিত লিঙ্গের colour contrast বোধহয় খুব বড়ো চিত্রশিল্পীর কল্পনার বাইরে।

কালো shaft-টাকে মধ্যমা এবং বুড়ো আঙ্গুলের মাঝে ধরে দু’তিনটে stroke দিতেই, মুন্ডীর উপর চকচক করে ওঠে দু’ফোটা pre-cum. লোভীর মতো তার লাল টুকটুকে জিভটা নামিয়ে চেটে নিতেই আহ্লাদে পাগল হয়ে যায় কেষ্টা। পিনকির বুক থেকে মুখ সরিয়ে নিয়ে, পিনকির মাথা চেপে ধরে তার ল্যাওড়ার ওপর। কমলা লেবুর কোয়ার মতো দুটো ঠোঁট নেমে আসে তার পুরুষাঙ্গে। অচিরেই নলবনের শিকারায় শুরু হয় কলকাতার অন্যতমা society lady রিনকি মিত্রের সূযোগ্যা উত্তরসূরী তারই আত্মজা পিনকি মিত্রের জীবনের প্রথম full fledged blow job.
কলেজের বাডি স্যান্ডি-সায়ক-ঋকদের সঙ্গে ইন্টুমিন্টু খেলার সময় একে অপরের শরীরের স্পর্শ, লিঙ্গ ছোঁয়াছুঁয়ি, কখনো বা সময়-সূযোগ পেলে চুম্বন-স্তনমর্দন এসব হামেশাই ঘটেছে; আজকালকার ছেলেমেয়েদের কাছে সেগুলো জলভাত; যৌবনপ্রাপ্তির অনুসঙ্গ বলেই মনে করা হয়; কিন্তু মুখ-মৈথুন বা মুখমেহন (ইংরাজীতে যাকে বলে fellatio বা সহজ ভাষায় oral sex), যা আধুনিক কামক্রীড়ার একটি অন্যতম যৌনাবেদনময়ী ক্রিয়া হিসাবে ধরা হয়, সেটা এতদিন পিনকির সিলেবাসে ছিলো না। ডানা-কাটা-পরী পিনকি যে আগামীদিনে তার রূপলাবণ্যের ছটায় কলকাতা কাঁপাতে চলেছে, যার বর্ণনা ভাগ্যে থাকলে, হয়তো এই অধমই আপনাদের সামনে তুলে ধরবে, তার সিরিয়াস sexlife-এর শুরুয়াৎ কিন্তু নলবনের এই শিকারায়, মেদিনীপুরের এক অখ্যাত জনপদ লাঙ্গলবেঁকির কুখ্যাত শ্যামাপদ ঘড়ুইয়ের ব্যাটা কালাকেষ্টার হাত, থুড়ি ল্যাওড়া ধরেই হলো।
আগামী দিনে পিনকি হয়তো অনেক বিখ্যাত লোকের নর্মসহচরী হবে, অনেক রথী-মহারথীর শয্যাসঙ্গিনী হবে, অনেক কেষ্টববিষ্টুর বিছানা গরম করবে, অনেক হতাশচোদা ব্যক্তির স্বমেহনের কারণ এবং সঙ্গী হবে, অনেক পুরুষের চরিত্রস্থলনের জন্য দায়ী হবে, অনেক সুখী সংসারে অশান্তির জন্য দায়ী হবে, কিন্তু কেউ জানবে না, পিনকি ভুলে যাবে, যে সত্যিকারের যৌনজীবনে তার হাতেখড়ি থুড়ি মুখেবাড়া হয়েছিলো নলবনে, যার সাক্ষী থাকলো এই শিকারা, নলবনের ঝিলের জল, তাতে ইতস্ততঃ ভাসমান কিছু অলস কচুরিপানা, শেষ বিকেলের মরা রোদ আর হয়তো ওই হতদরিদ্র শিকারাচালক, শিকারায় ওঠার সময়ই যার হাতে খুনসুটি করে বুকটা ছুঁইয়ে দিয়েছিলো পিনকিসুন্দরী।
কেমন নেশা ধরে যায় পিনকির। এক আদিম নেশা, এক অনাস্বাদিত মাদকতা। যেন সে ঈভ, নন্দনকাননে আপেলের অর্ধেকটা খেয়ে মাতোয়ারা হয়ে চোষণ করে চলেছে পৃথিবীর আদিপুরুষ আদমের পুংকেশর। তার প্রতিটি স্ট্রোকে তার মুখের মধ্যে আস্তে আস্তে বেড়ে উঠছে অঙ্গটা। এর শেষ কোথায় জানে না সে। যতো ইরোটিক লেখা আজ অবধি পড়েছে, যতো পর্নোগ্রাফিক ভিডিও আজ অবধি দেখেছে সব যেন মিথ্যা হয়ে যায়। তার সামনে আছে শুধু আলকাতরা রঙের এক অশ্বলিঙ্গ, যা মন্থন করে আজ তাকে অমৃত নিস্কাসন করতেই হবে।
থেমে ছিলো না কেষ্টাও। থেমে ছিলো না তার হাত। সালোয়ারটা কোনোরকমে কোমরের কাছে জড়ো করে রেখেছিলো পিনকি। পেছনে হাত দিয়ে প্যান্টীসহ টেনে নামিয়ে কেষ্টা উদোম করলো তার বর্তুলাকার নিতম্ব। কেমন অন্যমনস্ক ভাবে নিতম্ব তুলে সাহায্য করলো পিনকি। সে একখানা দৃশ্য বটে। চকচকে কালো হামানদিস্তার উপরে মনোযোগ সহকারে ব্লোজবরত পিনকির ন্যাংটো দুধ-সাদা পাছা ধামসাচ্ছে কেষ্টার দুটো কালো হাত। চটাস করে এক থাবড়া মারলো পোঁদের দাবনায়। কপট রাগত দৃষ্টিতে তাকালো পিনকি। এগুলো নেকুপনা। তার মানে ভালো লাগছে। আরো দু’চারটে ছোটখাটো চড়চাপড় মেরে, বা হাতের আঙ্গুলগুলো নিয়ে গেলো পিনকির যৌনফাটলে। পায়ূরন্ধ্র থেকে যোনীবিবর অবধি যে রেখা সেই বরাবর তর্জনী ঘষতে লাগলো। মাঝে মাঝে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরছিলো তার ভগাঙ্কুর। নিতম্ব উঁচিয়ে উঁচিয়ে সাড়া দিচ্ছিলো পিনকি।
আগুনের মত বিধ্বংসী যৌবনের প্রতীক পিনকির গোলাপী ঠোঁটের দ্বারা ক্রমাগত চোষনের ফলে, নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলো না কেষ্টা। তার খোকাবাবু তখন রাগে ফুঁসছেন, বমি করার অপেক্ষায়। শেষ বাজারে দুটো মোক্ষম চাল দিলো কেষ্টা। বীর্য্যপাতের মূহূর্তে ডান হাত দিয়ে চেপে ধরলো পিনকির মাথা, যাতে সে কিছুতেই মুখ লিঙ্গ থেকে না সরিয়ে নিতে পারে এবং তার সম্পূর্ণ বীর্য্য গলাঃধকরন করতে বাধ্য হয়। আর বা হাতের তর্জনী ঢুকিয়ে দিলো তার পায়ূছিদ্রে। গলা দিয়ে গোঁ গোঁ শব্দ করতে করতে কেষ্টার সবটুকু ফ্যাদা গিলতে বাধ্য হয় পিনকি; এবং পোঁদের ছ্যাদা, যেটা তার শরীরের সবথেকে স্পর্শকাতর কামস্থান, সেখানে আঙ্গুল প্রবেশ করানোয়, চরম পুলকে রাগমোচন করে।
এমনিতেই সন্ধ্যাবেলায় দেব আঙ্কেলের সঙ্গে লদকা-লদকির ফলে শরীর গরম হয়ে ছিলো। তার উপরে দুপুরের কামস্মৃতিগুলো রোমন্থন করার ফলে কখন যেন ডান হাতের আঙ্গুলগুলো পৌছে গেলো মৌচাকে। সর্টসের বাটন খুলে প্যান্টিসহ নামিয়ে দিতেই উন্মুক্ত হয়ে গেছে তার যোনীবেদি। খয়েরি মটরদানার মত জেগে রয়েছে ভগাঙ্কুর, তার তলায় সামান্য রেশমী লোমে ঢাকা তার যৌবনের শ্রেষ্ঠ ঐশ্বর্য্য। আস্তে আস্তে আঙ্গুল চালনা শুরু করলো ভগনাসা থেকে ফাটল বরাবর। স্মার্টফোন ছেড়ে বাঁ হাত দিয়ে ব্রা সহ টপটা তুলে টেপা শুরু করলো তার পাকা ডালিমের মতো স্তন। হঠাৎ কি খেয়াল হতে, দরজার দিকে চোখ পড়তেই, দেখলো দাড়িয়ে আছেন, অমল আঙ্কেল।

ফুলের গন্ধে আসে ভ্রমর ১৮+Donde viven las historias. Descúbrelo ahora