আমার সাথে আজ একটু থাকবি ঈশান? যদি তোর কোনো তাড়া না থাকে? নন্দিতা ঈশানের বুক থেকে মাথা তুলে প্রশ্ন করলো।
কিন্তু আপনার হাসব্যান্ড চলে এলে? পাল্টা প্রশ্ন করলো ঈশান।
ও এখন আসবে না। কোনোদিন সন্ধের আগে ফেরে না।
বেশ থাকবো। আপনি এবার একটু সাভাবিক হবার চেষ্টা করুন। বলে ঈশান দুহাত দিয়ে নন্দিতার দুই গাল ধরে বুড়ো আঙ্গুল দুটো দিয়ে নন্দিতার ভেজা চোখ আর গাল মুছে দিলো।
আমি যদি একটু ড্রিংক করি কিছু মনে করবি তুই? প্রশ্ন করলো নন্দিতা।
না ম্যাম। আপনার যা ভালো লাগে তাই করুন।
নন্দিতা উঠে গিয়ে একটা ভদকা র বোতল আর একটা কোল্ড ড্রিংক এর বোতল নিয়ে এলো। কোল্ড ড্রিংস টা ঈশান কে দিলো। তারপর ভদকার বোতল থেকে দ্রুত একটু গ্লাসে ঢেলে ঢক ঢক করে খেয়ে নিল।
রিয়ার যোনি রসে জবজব করছিল। সাগর ঘষতে ঘষতে বললো ..
তোর পুষিতে করতে দে না রে একবার।
রিয়া শিৎকারের সুরে বলল…
না। প্লিজ। আমি প্রেগন্যান্ট হয়ে যাবো। তুই পেছনে ঢোকা।
প্রেগন্যান্ট হবি না। এই দেখ।
সাগর নিচু হয়ে প্যান্ট এর পকেট থেকে একটা কনডমের প্যাকেট বার করে আনলো। রিয়া অবাক হয়ে গেলো। বলল..
তুই এটা কোথায় জোগাড় করলি?
আমার এক বন্ধু দিয়েছে। এবার করতে বাধা নেই তো?
রিয়া কিছু বললো না। চুপ করে থাকলো। ওর মনে দ্বন্দ্ব চলছে। মন বলছে যোনি টা শুধু ঈশানের জন্যে। কিন্তু শরীর কথা শুনতে চাইছে না। সাগর আর কিছু না বলে কনডমের প্যাকেট টা ছিঁড়ে কনডম টা বার করলো। তারপর লাগিয়ে নিল লিঙ্গে। এক ঝটকায় বিছানায় উঠে পড়ল সাগর। রিয়া কে ধরে চিৎ করে ফেলে দিল। দুই পা ফাঁক করে চোখ বুজে নিলো রিয়া। সাগর দেরি করলো না। তাড়াতাড়ি লিঙ্গ টা রিয়ার যোনির মুখে লাগিয়ে চাপ দিল। এক ধাক্কায় পুরো লিঙ্গ টা ঢুকিয়ে রিয়ার ওপর শুয়ে পড়লো সাগর। রিয়া একটু আটকে উঠলো। মুখ দিয়ে একটা জোরে শিৎকার বেরিয়ে এলো। আহহহহহহহ……
এর আগে পায়ু সঙ্গম করার অভ্যাস ছিল ওদের। তাই সাগর অনেকক্ষন ধরে সঙ্গম করতে পরে। ও রিয়ার যোনিতে ঢুকেই জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করলো। ভিজে চুপচুপে যোনি থেকে পচ পচ করে একটা শব্দ হতে লাগলো।
YOU ARE READING
Half Wives
FantasyIts a insect bold story. Read it own your risk. 18+ গল্পটা একজন অজানা লেখকের, আমার ভালো লেগেছে তাই এখানে সংরক্ষণ করে রাখছি।