পরের দিন প্ল্যান মত, মনোজ আর নন্দিতা ওদের বাড়িতে এসে হাজির হলো দুপুরের পর। গেস্ট রুমে চারজন বসে কিছুক্ষন কথা বার্তা বলার পর মনোজ বললো…
তাহলে এবার শুরু করো তোমরা।
নন্দিতা বললো..
হুম। আর দেরি করে লাভ নেই।
সুদীপা চেয়ার থেকে উঠে বললো..
বেশ আমি তাহলে আমার রুমে যাচ্ছি। আপনারা করুন।
নন্দিতা বললো..
না না। তুমিও থাকো না। ভালো লাগবে আমার।
সুদীপা থেকে গেলো। আসলে ওর নিজেরও দেখতে ইচ্ছা করছিলো ঈশান কিভাবে সঙ্গম করে। নন্দিতা দেরি না করে বিছানায় উঠে ওদের সামনে হাঁটু আর কনুইয়ে ভর দিয়ে ভারী পাছা উচু করে বসলো। মনোজ এসে ওর শাড়ি টা কোমরের ওপরে তুলে দিলো। ভেতরের পানটি টা টেনে হাঁটু অব্দি নামিয়ে দিল। বেরিয়ে এলো নন্দিতার জনিকেশের জঙ্গল। মনোজ দু আঙ্গুল দিয়ে নন্দিতার যোনির দুটো ঠোঁট দুদিকে ফাঁক করে ঈশান কে বললো..
এসো।নন্দিতার নগ্ন নিতম্ব দেখে ঈশানের লিঙ্গ শক্ত হয়ে গেলো। জিন্স টা জাঙ্গিয়া সমেত খুলে নামিয়ে বার করে আনলো সুদীর্ঘ লিঙ্গ টা। বিছানার ওপর উঠে নন্দিতার পাছার পেছনে হাঁটু মুড়ে বসলো। মনোজ হাত ছেড়ে পিছিয়ে এসে সুদিপার পাশে দাড়ালো। ঈশান দেরি না করে লিঙ্গ চালনা করে দিলো নন্দিতার যোনিতে। কিছুক্ষণের মধ্যেই নন্দিতার যোনি রসে ভরে উঠল। ঈশানের লিঙ্গ চালাতে আরো সুবিধা হলো। ওর নন্দিতার কোমর ধরে জোরে জোরে ঠাপ দিতে লাগলো। এখন ঈশানের সঙ্গম করার ক্ষমতা আগের থেকে অনেক বেড়েছে। তাই জোরে জোরে ঠাপ দিলেও স্খলন হতে সময় লাগে। নন্দিতার মুখ দিয়ে শিৎকার বেরিয়ে আসতে লাগলো। ঠাপ ঠাপ করে সঙ্গমের শব্দ গোটা ঘর ভরিয়ে দিল। মনোজ উত্তেজিত হয়ে উঠলো ঈশান আর নন্দিতার মিলন দেখে। হাত দিয়ে প্যান্ট এর ওপর থেকে নিজের লিঙ্গ ঘষতে লাগলো। হঠাৎ এক হাত দিয়ে পাশে দাড়িয়ে থাকা সুদিপার নিতম্বের একটা বল ধরে টিপে দিল। সুদীপা এতক্ষণ একদৃষ্টে বিভোর হয়ে তাকিয়ে দেখছিল ঈশানের লিঙ্গ চালনা। পাছার ওপর হাত পড়তেই একটু চমকে উঠলো। মনোজ চাপা স্বরে বললো..
সুদীপা.. আজ একবার করতে দেবে?
সুদীপা মনোজের দিকে তাকিয়ে চাপা গলায় বললো…
না মনোজ বাবু। আর না। তবে আপনি টিপতে চাইলে টিপতে পারেন।
YOU ARE READING
Half Wives
FantasyIts a insect bold story. Read it own your risk. 18+ গল্পটা একজন অজানা লেখকের, আমার ভালো লেগেছে তাই এখানে সংরক্ষণ করে রাখছি।